আল্লামা হযরত মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০১৪ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন-
كَانَ يَعْمَلُ طَعَامًا فِى الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيُطْعِمُ النَّاسَ وَيَقُوْلُ لَوْ تَمَكَّنْتُ عَمِلْتُ بِطُوْلِ الشَّهْرِ كُلِّ يَوْمٍ مَوْلِدًا قُلْتُ وَاَنَا لَمَا عَجَزْتُ عَنِ الضِّيَافَةِ الصُّوْرِيَّةِ كَتَبْتُ هٰذِهِ الْاَوْرَاقَ لِتَصِيْرَ ضِيَافَةً مَعْنَوِيَّةً نُوْرِيَّةً مُسْتَمِرَّةً عَلٰى صَفَحَاتِ الدَّهْرِ غَيْرَ مُخْتَصَّةٍ بِالسَّنَةِ وَالشَّهْرِ وَسَمَّيْتُهٗ بِالْمَوْرِدِ الرَّوِىِّ فِى الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ
অর্থ: “আল্লামা হযরত ইমাম বুরহানুদ্দীন ইবরাহীম ইবনে জামা‘আহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাওলি বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের কোন একদিন চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে ‘ছানী ই বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
আরব আমিরাতের শারজাহ সিটিতে অবস্থিত ‘মাজমাউল কুরআনুল কারীম’ কর্তৃপক্ষ খেজুরের পাতায় লিখা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার একটি দুষ্প্রাপ্য কপি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছে। ‘মাজমা’র মহাসচিব জানিয়েছে, ‘প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন যুগের এবং বিশ্বের অসংখ্য দেশের পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার দুর্লভ কপি এবং দুষ্প্রাপ্য প্রতœঐতিহাসিক নুসখা সংগ্রহ করে গর্বিত। ’
এই দুষ্প্রাপ্য অনুলিপিটি সম্পূর্ণরূপে খেজুরের পাতায় লিখা হয়েছে। কালামুল্লাহ শরীফের এই কপিটি লিখতে খেজুরের পাতা দিয়ে সর্বমোট ৭০টি পৃষ্ঠা বানানোর প্রয়োজন পড়েছে। প্রত্য বাকি অংশ পড়ুন...
তাদেরকে এত আযাব-গযব গ্রেফতার করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যখন তারা পানি পান করার জন্য পানি পানি বলে চিৎকার করতে থাকবে তখন তাদেরকে ফুটন্ত ঝরণার পানি পান করার জন্য দেওয়া হবে। সে পানির অবস্থা সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- সে পানি এত গরম হবে তার এক ফোঁটা যদি দুনিয়ার কোন পাহাড়-পর্বতের উপর ফেলা হয় তাহলে সে পাহাড়-পর্বত উত্তপ্ততার কারণে গলে যাবে। আর সে পানি যখন জাহান্নামীরা অর্থাৎ বদকাররা পান করবে তখন তাদের নাড়ি-ভুঁড়ি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। তারপর তারা ক্ষুধায় কাতর হয়ে খাদ্য খাদ্য বলে চিৎকার করতে থাকবে তখন তাদেরকে এক প্রকার কাঁট বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশ:
‘মাররুয যাহরান’ নামক স্থানেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সমস্ত সৈন্যবাহিনীকে অত্যন্ত সুবিন্যস্তভাবে সাজান। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার উচ্চভূমি দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশ করেন এবং হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার নিম্নভূমি দিয়ে প্রবে বাকি অংশ পড়ুন...












