১৩ জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেয়ার ধারাবাহিকক্রম মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, আফযালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ‘আত্ তাসি‘আহ্ অর্থাৎ নবম’। সুবহানাল্লাহ! তি বাকি অংশ পড়ুন...
ওহাবী, সালাফী, লা’মাযহাবী ফেরকার লোকেরা সমাজে ইচ্ছামত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে জাল, মওজু, দ্বয়ীফ বলে অপপ্রচার করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাদের মতবাদের বিপক্ষে মনে হলেই সেটাকে তারা জাল বলছে। আর এ জন্য তারা উছুলে হাদীছ শরীফ উনার বিভিন্ন অপব্যাখ্যার আশ্রয়ও গ্রহণ করতে কার্পণ্য করছে না। শত শত বছর ধরে উম্মত যে হাদীছ শরীফ উনার উপর আমল করে আসছে কেউ কোন আপত্তি করে নাই অথচ হাল যামানায় এসব ওহাবীরা হঠাৎ আবির্ভূত হয়ে জাল! জাল! বলে চিৎকার শুরু করেছে।
তাদের ধারণা পবিত্র বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ ছাড়া পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অন্যান্য কিতাবে অনেক জা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতকে সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
سَيَأْتِىْ قَوْمٌ يَسُبُّوْنَهُمْ وَ يَسْتَنْقِصُوْنَهُمْ فَلا تُجَالِسُوْهُمْ وَلا تُآكِلُوْهُمْ وَلا تُشَارِبُوْهُمْ وَلا تُنَاكِحُوْهُمْ و فى رواية أُخرى وَلا تُصَلُّوْا مَعَهُمْ وَلا تَدْعُوْ لَهُمْ.
অর্থ: অতি শীঘ্রই একটি দল বের হবে, যারা আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিবে, উনাদেরকে নাকিছ বা অপূর্ণ বলবে। সাবধান! তোমরা তাদের মজলিসে বসবে না, তাদের সাথে পানাহার করবে না, তাদের সাথে বিবাহ-শাদীর ব্যবস্থা কর বাকি অংশ পড়ুন...
বিখ্যাত ঐতিহাসিক ও বিশ্বপরিব্রাজক ইবনে বতুতা তিনি স্বীয় চোখে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে মহাসমারোহে মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন হতে দেখেছেন। যা তিনি উনার কিতাবে বর্ণনা করেছেন। যেমন তিনি উল্লেখ করেন-
ويفتح الباب الكريم فى كل يوم جمعة بعد الصلاة ويفتح فى يوم مولد رسول الله صلى الله عليه وسلـم
অর্থ: পবিত্র কা’বা শরীফ উনার দরজা মুবারক খোলা হতো প্রত্যেক ইয়াওমুল জুমুয়া বা জুমুয়াবার পবিত্র জুমুয়ার নামাযের পর এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লøাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বিলাদত শরীফ দিবস তথা মহাসম্মানিত ১২ই রবী বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানদেরকে এরূপ বিষয় শিক্ষা দিবে যাতে তাদের দ্বীনী ইলিম, নৈতিক উপদেশ লাভ হয়। পাশাপাশি দুনিয়াবী আবশ্যকীয় জ্ঞানও হাছিল হয়। ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যারা দুনিয়া ভাল বুঝে তারা সম্মানিত দ্বীনও ভালো বুঝে। ”
সন্তানরা মক্তব, মাদরাসা কিংবা বিদ্যালয় থেকে আসলে তাদেরকে কিছুক্ষণ সময় অবকাশ দিবে। সবসময় লিখা পড়ার মধ্যে মশগুল রাখলে জেহেন কমজোড় হয়ে যেতে পারে। তবে তাদেরকে কখনো বাকি অংশ পড়ুন...
যতক্ষণ নেক ছোহবতে থাকা হয় ততক্ষণ নেক তাছির পড়ে, জান্নাত-জাহান্নামের কথা স্মরণ হয় এবং আমলও করা হয়। আর যখন নেক ছোহবত থেকে বের হয়ে যাওয়া হয় তখন নেক তাছিরও থাকেনা, আমলের প্রতি আগ্রহও থাকেনা। এই কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা তওবা শরীফ উনার ১১৯ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ
অর্থ মুবারক: তোমরা ছদিক্বীন উনাদের সঙ্গী হয়ে যাও।
এখানে বিষয়টি ফিকিরের যে,মহান আল্লাহ পাক তিনি كُوْنُوْا مَعَ الْقُرْاٰنِ
বলতে পারতেন। কিন্তু তিনি বলেছেন-
كُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ
অর্থাৎ- ছদিক্বীন তথা হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ, যারা দায়েম বাকি অংশ পড়ুন...
এসো মুসলিম দলে দলে
হাবীবুল্লাহ উনার ছায়া তলে,
দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলে
কাফির মুনাফিক দাও হটিয়ে।
বিষাদের ছায়া ছড়িয়ে
তামাম জাহান জুড়িয়ে,
কাফেরেরা আজ এক হয়েছে
মুসলিম উম্মাহর নিধনে,
সহায় মোদের আর কেউ নেই
আঁক্বা ছাড়া এই জাহানে।
চারদিকে আর্তনাদ আর্তচিৎকার
একি বীভৎস কারবার,
অগণিত স্বজন নিহত
মজলুম করছে রোনাজার,
আজ কেনো তোমরা নির্বাক
প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে।
খন্নাসের বন্দেগীতে
হলে নিপতিত এই জগতে,
শূন্যসার জিন্দেগীতে
সব হারালে বোকা হয়ে,
নিশ্চুপ যদি থাকো এখনো
ধংস হবে অনিবার্য।
নিরাশ হয়োনা মুসলিম হয়ে
খোদায়ী শক্তি বীর বাকি অংশ পড়ুন...












