নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং উম্মুল মু’মিনীন হযরত আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাদের মুবারক শানে বাল্যবিয়েকে অবমাননা করে গত আগস্ট মাসে মানহানীকর বক্তব্য দেয় ভারতের মহারাষ্ট্রের হিন্দু মুশরিক রামগিরি, যা শ্রবণে আমরা সবাই ব্যাধিত। যে যার জায়গা থেকে প্রতিবাদ নিন্দা জানাচ্ছি। চলো মুম্বাই হ্যাশট্যাগ করা হচ্ছে। আমরা এই প্রতিবাদকে সমর্থন করি। আমরা চাই অনতিবিলম্বে মুশরিক রামগিরি ও তার দোসর নীতেশ রানেদের গ্রেপ্তার করে শরঈ শাস্তির আওতায় আনা হোক।
কিন্তু এদেশে যখন বাল্যবিবাহ বাকি অংশ পড়ুন...
রাজধানীর উত্তরার মাঠগুলোতে পূজা করতে চায় হিন্দুরা। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে এলাকার মুসল্লীরা। তারা বলেন, “যে মাঠে ঈদের নামাজ হয়, সে মাঠে পূজা হয় কিভাবে” মূলতঃ হিন্দুদের পূজার জন্য তাদের মন্দির রয়েছে। কিন্তু তারা মন্দির রেখে রাস্তা বন্ধ করে কিংবা মাঠ দখল করে ম-প বানিয়ে জনবিরক্তি তৈরী করে ও জনগণের চলাচলের স্বাধীনতায় বাধা প্রদান করে, যা আইনত দ-নীয়। তাই মন্দিরের বাইরে মাঠ বা রাস্তায় কোনরূপ পূজা করতে দেয়া যাবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ভারতের মহারাষ্ট্রে গত আগস্ট মাসে মানহানীকারী বক্তব্য প্রদান করে রামগিরি নামক কাট্টা মুশরিক। ইতিমধ্যে ভারতে এই মুশরিকের বিরুদ্ধে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। সারা বিশ্বের মুসলমানদের উচিত এই জঘন্য অপকর্মের নিন্দা ও প্রতিবাদ করা। পাশাপাশি মুশরিক রামাগিরিকে গ্রেফতার করত শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- কার্যকর হয়, সেই দাবীও মুসলমানদের তুলতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো দেশের উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে সবচেয়ে যোগ্য ও দক্ষ অংশ যখন অন্য দেশে চলে যায় এবং সেখানেই চাকরি করে; ফিরে আসে না সেটাকে মেধা পাচার বা ব্রেইন-ড্রেইন বলা হয়।
স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশ হতে শুধু মেধার ড্রেইন হচ্ছে না সেই সাথে দেদারছে পাচার হচ্ছে টাকাও। প্রতি বছর গড়ে অর্ধলক্ষ ছাত্র-ছাত্রী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যায়। তাদের গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের অন্তত ৫৭টি দেশ। কেউ যায় পিএইচডি ডিগ্রি করতে।
অপরদিকে সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীদের একটি অংশ আছে দুর্নীতিবাজদের সন্তান। বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “বিষণœতায় ভুগছে দেশের ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী”। দেশে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিষণœতার হার এবং বিষণœতার প্রভাবসমূহ নিরূপণের বিষয়ে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক জার্নালে একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, দেশের ৭৪ শতাংশ বি বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গ্রাম থেকে আসা অতিরিক্ত মানুষ নগরের সেবা ও সুবিধায় ভাগ বসাচ্ছে। এতে নাগরিক সেবা ও সুবিধায় ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। পরিবেশ, যাতায়াত, আইন-শৃংখলা প্রভৃতি ক্ষেত্রে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। লক্ষ্য করা গেছে, বড় বড় নগরে, বিশেষ করে ঢা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি সুন্নত মুবারক হলো খাবারের সময় দস্তরখানা ব্যবহার করা। দস্তরখানা চামড়ার এবং হালকা খয়েরী রংয়ের হওয়া সুন্নত।
যে ব্যক্তি খয়েরী রঙের চামড়ার দস্তরখানায় এক লোকমা খাবার খাবে, তার প্রতিটি লোকমার প্রতিদানে তাকে ১০০টি করে ছওয়াব দেয়া হবে। (হাদীছ শরীফ)
তাই খাবারের সময় সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ করে রহমত বরকত হাছিল করতে সুন্নতী দস্তরখানা ব্যবহার করুন। সুন্নতী দস্তরখানা সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা লুক্বমান শরীফ উনার ১৫নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তির অনুসরণ করুন, যিনি আমার দিকে রুজু হয়েছেন। ” একজন তরীক্বতপন্থীর নিকট ‘শাজরা শরীফ’ উনার গুরুত্ব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অসংখ্য স্থানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
শীতপ্রধান দেশের বরফের বাড়িকে ইগলু বলে। বরফ খ- দিয়ে তৈরি গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘর। শীতপ্রধান কয়েকটি দেশের মতো শীতপ্রধান অঞ্চলে মানুষ থাকার জন্য তুষার (বরফ) দিয়ে ঘর তৈরি করে। এসব গম্বুজ আকৃতির ঘরকে বলে ইগলু।
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো।
এসব দেশে বছরের ছয় মাস রাত থাকার পর ছয় মাস দিন থাকে। আমাদের দেশে শীত বা গরমের অংশের আধিক্য নেই। না শীত না গরম; মাঝামাঝি অবস্থান। এ অবস্থাকে বলে নাতিশীতোষ্ণ। বেশিরভাগ দেশে শীত ও গ্রীষ্মকাল নামে দু’টি ঋতু। আর আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
শীতপ্রধান দেশের বরফের বাড়িকে ইগলু বলে। বরফ খ- দিয়ে তৈরি গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘর। শীতপ্রধান কয়েকটি দেশের মতো শীতপ্রধান অঞ্চলে মানুষ থাকার জন্য তুষার (বরফ) দিয়ে ঘর তৈরি করে। এসব গম্বুজ আকৃতির ঘরকে বলে ইগলু।
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো।
এসব দেশে বছরের ছয় মাস রাত থাকার পর ছয় মাস দিন থাকে। আমাদের দেশে শীত বা গরমের অংশের আধিক্য নেই। না শীত না গরম; মাঝামাঝি অবস্থান। এ অবস্থাকে বলে নাতিশীতোষ্ণ। বেশিরভাগ দেশে শীত ও গ্রীষ্মকাল নামে দু’টি ঋতু। আর আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলায় অতি পরিচিত একটি পাখির নাম পানকৌড়ি। প্রকৃতিতে অন্যান্য পাখির নাম বা পরিচিতি থাকলেও পানকৌড়ি অনেক পাখির মধ্যে অন্যতম। শৈশবকালে অনেকে দেখেছেন, এখনও নদ-নদী, পুকুর, ডোবা, খাল, বিলে অদ্ভুত পাখিটির মাঝে মাঝে দেখা মিলে। বাড়ির আশপাশের পুকুরে চতুর প্রকৃতির পানকৌড়ি টুপ টুপ করে দেয় ডুব। এই পাখিটিকে দীর্ঘক্ষণ পানিতে ডুব দিয়ে মাছ খাওয়ার দৃশ্যটা চমৎকার। সবচেয়ে মজার বিষয় হল, পানকৌড়ি যতক্ষণ পানির তলদেশে দীর্ঘক্ষণ থাকার পর যখন উঠে ঝোপ-ঝাড়, জঙ্গলে গাছের ডালপালা, আগাছায় বসে সূর্যের দিকে ডানা দু’টি উঁচিয়ে শুকাতে থাকে, তখন দারুণ লাগে। যা না বাকি অংশ পড়ুন...












