قَالَ حَضْرَتْ اَبُو الْحَسَنِ السَّرِّىُّ السَّقَطِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ قَصَدَ مَوْضِعًا يُقْرَاُ فِيْهِ مَوْلِدُ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ قَصَدَ رَوْضَةً مِّنْ رِيَاضِ الْجَنَّةِ لِاَنَّهٗ مَا قَصَدَ ذٰلِكَ الْمَوْضِعَ اِلَّا لِمَحَبَّةِ النَّبِىِّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ قَالَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحَبَّنِـىْ كَانَ مَعِىَ فِى الْجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আবুল হাসান সাররী সাক্বত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ১৬০ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ২৫৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا مِنْ اُمَّتِـىْ مِنْ اَحَدٍ رَزَقَهُ اللهُ وَلَدًا ذَكَرًا فَسَمَّاهُ مُحَمَّدًا وَعَلَّمَهٗ{تَبَارَكَ الَّذِىْ بِيَدِهِ الْمُلْكُ} اِلَّا حَشَرَهُ اللهُ عَلـٰى نَاقَةٍ مِنْ نُوقِ الْـجَنَّةِ مُدَبَّـجَةِ الْـجَنْبَيْـنِ خِطَامُهَا مِنَ اللُّؤْلُؤِ الرَّطِبِ عَلـٰى رَاْسِهَا تَاجٌ مِنْ نُورٍ وَاِكْلِيْلٌ يُفْتَخَرُ بِهٖ فِـى الْـجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
ইংরেজিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত এবং মহাপবিত্র নাম মুবারক “সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” লিখলে প্রথমে ‘গ’ অক্ষরটি আসে। সেই হিসেবে ইংরেজি বর্ণমালা অনুযায়ী ‘গ’ অক্ষরটি ১৩ নম্বরে আসে। সে জন্য এই যবন, মেøচ্ছ, অস্পৃশ্য কাফির-মুশরিকগুলি তাদের কোন প্লেন, রেল, লঞ্চ-এ তের নম্বর সিটটি রাখে না। কোন হোটেলে তের নম্বর রুম রাখে না। লেখা বাহুল্য, মুসলমানরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক ই বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
এক ব্যক্তির ধারণা ছিল, এক তালাক দেয়াটা হল আহলিয়া বা স্ত্রীকে ভীতি প্রদর্শন করা। দুই তালাক দিলে শাদী দোহরাতে হয়। আর তিন তালাকে হিলা দিতে হয়। তাই উক্ত ব্যক্তি ঝগড়ার সময় আহলিয়া বা স্ত্রীকে এক তালাক বলেছে। বর্তমানে তার স্ত্রী বাপের বাড়িতে অবস্থান করছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তালাক হয়েছে কি-না এবং শাদী দোহরানোর ক্ষেত্রে মোহরানা থাকবে কি-না?
জাওয়াব :
তালাক সম্পর্কিত উক্ত ব্যক্তির ধারণা ঠিক নয়। উক্ত ব্যক্তি ঝগড়ার সময় আহলিয়া বা স্ত্রীকে যে তালাক দিয়েছে তা তালাকে রেজয়ী, না তালাকে বায়েন? যদি তালাকে রেজয়ী দিয়ে থাকে তাহলে বিয়ে দোহরা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَاٰمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللهِ وَمَنْ يَّتَّخِذِ الشَّيْطَانَ وَلِيًّا مِّنْ دُوْنِ اللهِ فَقَدْ خَسِرَ خُسْرَانًا مُّبِيْنًا
অর্থ: (ইবলিস শয়তানের অঙ্গীকার) আর আমি তাদের (মানুষদের) মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টিকৃত আকৃতি পরিবর্তন বা বিকৃত করার আদেশ করবো। (মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন এ ব্যাপারে) যারা মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে, তারা প্রকাশ্য ক্ষতিগ্রস্তের অন্তর্ভুক্ত। ” (সূরা নিসা: আয়াত শরীফ ১১৯)
দাড়ি মুন্ড করা আকৃতি-বিকৃতি করার নামান্তর। যা সম্মানিত শরীয়তে হারাম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পীর ও মুর্শিদ ক্বিবলা হতে বিদায় ও স্বতন্ত্র জীবন-যাপন শুরু:
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, কুতুবুল বাররি ওয়াল বাহর, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার মহান শায়েখের নিকট থেকে বিদায় গ্রহণ করে স্বতন্ত্র জীবন-যাপন শুরু করলেন। সফর তথা দেশ ভ্রমণের মধ্য দিয়ে নতুন জীবনের সূচনা হয়। তিনি উনার মুবারক জীবনের সোনালী দিনগুলো স্বীয় পীর ও মুর্শিদ ক্বিবলা উনার খিদমত মুবারকে কাটিয়ে যখন প্রৌঢ়ত্বের দ্বারে পৌঁছেন, তখন তিনি স্বতন্ত্র জীবন-যাপনের দায়িত্ব পেলেন। প্রথমে তিনি ‘আউশ’ নাম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সংখ্যাগরিষ্ঠ আউস ও খাযরাজ গোত্রের যারা মূল ছিলেন উনারা সম্মানিত হিজরত মুবারকের পূর্বে এবং পরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। আউস ও খাযরাজ এই দু’গোত্রের সকলেই দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করায় উনাদের সাথে সন্ধিচুক্তির কোন প্রশ্নই ছিলো না। তবে খাযরাজ গোত্রের মধ্যে মুনাফিক সর্দার উবাই বিন সুলূল নেতৃত্বে সামনে থাকলেও গোত্রের অধিকাংশই মুসলমান হওয়ায় উনাদের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রকাশ্যে কিছু করার ক্ষমতা তার ছিলো না। সম্মানিত বদর জিহাদের পর সে এবং তার অনুসারীরা প্রকাশ্যে দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে। তবে সেসময় পবিত্র মদীন বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসংখ্য-অগণিত হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ছিলেন। তন্মধ্যে অন্যতম একজন জলীলুল ক্বদর, বিশিষ্ট ছাহাবী ছিলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি।
হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নিরিবিলি একাকী থাকতে পছন্দ করতেন। তাই ‘সবজা’ নামক একটা জায়গায় তিনি অবস্থান করতেন। তিনি একদিন উনার ক্ষেতে পানি দিচ্ছিলেন। উনার পরনে ছিল সদ্যধোয়া পরিষ্কার কাপড়; আর পানি দেয়ার কারণে সেই জমিটি ছিল কর্দমাক্ত।
এমন সময় একজন বাকি অংশ পড়ুন...












