আমাদের পিঠ বা কোমর অনেকগুলো ছোট ছোট হাড় নিয়ে গঠিত। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন আঘাতজনিত কারণে, ক্ষয় বৃদ্ধিজনিত কারণে অথবা সঠিক নিয়মে দৈনন্দিন কাজ না করার কারণে লাম্বার ভার্টিব্রার মাঝখানের ডিস্কগুলো বের হয়ে আসলে নার্ভে চাপের সৃষ্টি হয়। তখন এই নার্ভগুলো পায়ের পেশির যেসব অংশে অনুভূতি বহন করে, সেখানেও ব্যথা শুরু হয়।
নার্ভে চাপের পরিমাণ বাড়তে থাকলে কোমরে তীব্র ব্যথার সাথে ধীরে ধীরে পায়ের আঙুল পর্যন্ত ব্যথা, ঝিঁ ঝিঁ করা, অবশ হয়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে এই ব্যথা কোমরে না থেকে সরাসরি পায়ে চলে যায়।
মাঝে মাঝে দেখা যা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক জিনিসের একটা তাছীর রয়েছে। এজন্যই তাসাউফের মূল বিষয় হচ্ছে- সংসর্গ তাছীর করে। অর্থাৎ ছোহবত তাছীর করে।
এ প্রসঙ্গে বলা হয়, হযরত মীর্জা মায্হার জান জানান শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, যিনি মায়ের পেট থেকে ত্রিশ পারা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিয ছিলেন। কিতাবে লেখে- দু’জন ব্যক্তি মায়ের পেট থেকে ত্রিশ পারার হাফিয হয়ে জন্মগ্রহণ করেছেন। একজন হলেন- হযরত বখ্তীয়ার ক্বাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি, দ্বিতীয় জন হলেন- হযরত মীর্জা মায্হার জান জানান শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি। যিনি বাদশাহ্ আলমগীরের আত্মীয় ছিলেন, উনি ওলীয়ে মাদারজাত, হাফিযে মাদার বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
৫ম হিজরী উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহরুল আ’যম তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জানানো হলো, ‘দুমাতুল জান্দাল’ এলাকার লোকেরা পবিত্র মদীনা শরীফে আক্রমণের উদ্যোগ নিচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! দুমাতুল জান্দাল হচ্ছে, পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে ১৫ দিনের দূরত্বে অবস্থিত একটি স্থান, যেখান থেকে দামেশক ৫ দিনের পথ।
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
খবর এসেছে, ৫৭ জনের বহর নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস যাচ্ছে বিদেশে। অথচ দেশে এখন চরম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যে আশার গল্প শুনিয়ে ইউনুস সরকার ক্ষমতায় বলেছিলো, ৫০ দিন পার হলেও এখন তার সিকিভাগও পূরণ করতে পারেনি। বরঞ্চ জনগণের মধ্যে হতাশা আর বিশৃঙ্খলতা দিনে দিনে ছড়িয়ে পড়ছে।
বিশেষ করে আওয়ামী সরকার পতনের আন্দোলনের যারা আহত হয়েছিলো, তারা এখনও সুচিকিৎসা বঞ্চিত। এছাড়া অর্থনীতিতে চরম অস্থিতিশীলতা। আইন শৃঙ্খলার বিন্দুমাত্র নিয়ন্ত্রণে আসেনি। কিন্তু ইউনুস দেশে কিছু করতে না পারলেও তার বিদেশ টান অব্যাহত আছে।
বাস্তবতা হচ্ছে, বিদ বাকি অংশ পড়ুন...
আর কয়েকদিন পর আসছে হিন্দুদের দূর্গাপূজা। দেখা যায়, দূর্গাপূজার সময় হিন্দুরা মন্দির বাদ দিয়ে রাস্তায় পূজা ম-প বানায়। এতে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে জনগণের চরম ভোগান্তির সৃষ্টি হয়। এ কারণে পূজা ম-প রাস্তায় বানানো কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
পূজার জন্য তো মন্দির আছে, মন্দিরের বাইরে কেন পূজা হবে? তাই মন্দিরের বাইরে কোনভাবেই পূজা করার সুযোগ দেয়া উচিত নয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
একটি দেশের কর্মক্ষম হিসেবে বিবেচিত জনসংখ্যার মোট পরিমাণ কর্মক্ষম নয়, এমন জনসংখ্যার (শিশু ও বয়স্ক জনগোষ্ঠী) তুলনায় বেশি হলে তখন সেই অবস্থাটাকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনমিতিক লভ্যাংশ বলে।
অর্থনীতির ভাষায়, দেশের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ যদি কর্মক্ষম হয় তাহলে দেশটি ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’ বা জনমিতিক বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ পাওয়ার অবস্থায় রয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ অর্জনের পর্যায়ে রয়েছে।
দেশে কর্মক্ষম মানুষের গুরুত্বের কথা বিবেচনা করছে বিবিএসও। বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি আখেরী যামানায় ফিতনা ফাসাদের যুগে একটি সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরে থাকবে সে ১ শত শহীদ উনাদের মর্যাদা পাবে। ” (মিশকাত শরীফ)
চকি বা খাট তো আমরা সবাই ব্যবহার করি, কিন্তু চকির মাপ ও ডিজাইন যদি সুন্নত মোতাবেক হয়ে যায়, তবে একই সাথে আমাদের অনেকগুলো সুন্নত পালন হয়ে যাবে।
তাহলে জেনে নিন সুন্নতি চকির বর্ণনা:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চকি মুবারক ছিল ৪ পায়া বিশিষ্ট এবং সেগুন বা শিল কড়ই কাঠের তৈরী।
পরিমাপ: একাকী ব্যবহারের জন্যে সাড় বাকি অংশ পড়ুন...












