প্রশ্ন : খেলাধুলা সম্পর্কে শরীয়তের ফায়ছালা কি? অনেকে বলে, ‘কিছু কিছু খেলা জায়িয। ’ তা কোন কোন খেলা?
উত্তর-(১) এর জবাবে বলতে হয় যে, হাদীছ শরীফের বিখ্যাত কিতাব “মুস্তাদরাকে হাকিম”-এর মধ্যে হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “সর্ব প্রকার খেলা নিষিদ্ধ, তিনটি বিষয় ব্যতীত- (১) তীর ধনুক চালনা করা, (২) অশ্বকে প্রশিক্ষণ দান করা, (৩) নিজ আহলিয়া বা স্ত্রীর সাথে শরীয়ত সম্মত হাসি-খুশী করা। ”
আবু দাউদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ, নাসাঈ শরীফ, ইবনে মাজাহ শ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই ছফর শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “চিন্তা করো না, কুদরতী ফায়ছালা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি এগুলি চিন্তা করিনা। নি বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শর বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, পবিত্র হাদীছ শরীফ ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ওহী মুবারক ব্যতীত নিজের থেকে কোন কথা মুবারক বলেন না। ” (পবিত্র সূরা নজম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩, ৪)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত মিক্বদাম ইবনে মা’দী কারিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, জেনে রাখো, আমাকে পবিত্র কুরআন শরীফ দেয়া হয় বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য বিনয়ী হবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দিবেন। ’ সুবহানাল্লাহ! (মিশকাত শরীফ)
বিনীত বিনম্র হওয়া হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত আদত মুবারক, ছিফত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
তার বিপরীতে অহংকার করা, ফখর করা ইবলিসের স্বভাব। নাউযুবিল্লাহ! লা’নতপ্রাপ্ত এই ইবলিস ছয়লক্ষ বৎসর ইবাদত করে, একবার অহংকার করার কারণে তার সব আমল বরবাদ হয়ে গেল। নাউযুবিল্লাহ!
মুসলমান উনাদের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضَرتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَا لَا تَؤُمَّنَّ امْرَأَةٌ رَجُلًا، وَلَا أَعْرَابيٌّ مُهَاجرًا، وَلَا فَاجِرٌ مؤْمِنًا
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণণা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সাবধান! কোনো মহিলা পুরুষের ইমামতি করবে না। কোনো বেদুইন সম্মানিত মুহাজির উনাদের ইমামতি করবে না। কোনো পাপি কোনো মু’মিনের (নেককার) ইমামতি করবে না। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উন বাকি অংশ পড়ুন...












