মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّاۤ أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَّمُبَشِّرًا وَّنَذِيْـرًا لِتُـؤْمِنُـوْا بِاللهِ وَرَسُوْلِهٖ وَتُـعَزِّرُوْهُ وَتُـوَقِّرُوْهُ وَتُسَبِّحُوْهُ بُكْرَةً وَّأَصِيْلًا
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি আপনাকে (আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) সাক্ষ্য দানকারী বা প্রত্যক্ষদশীর্, সুসংবাদ দানকারী ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছি। যাতে (হে মানুষেরা) তোমরা যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৪ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৭ই মুহররমুল হারাম শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) ইরশাদ মুবারক করেন- “মালিক তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। তাহলে মালিক উনার আলোচনা করতে বাধা দিবে কে? কারো বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে একই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এই সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
خَلَقْتُكَ وَاَهْ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা উনার ইরশাদ মুবারক, যা একাধিক পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি গোপন ছিলাম অতঃপর আমি যখন নিজেকে প্রকাশ করার ইচ্ছা করলাম তখন আমি সৃষ্টির যিনি মূল বা অস্তিত্ব মুবারক হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত ওজূদ নূর মুবারক উনাকে সৃষ্টি করলাম। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক ঘটনাটি পবিত্র মক্কা শরীফ উনার শাসক সাইয়্যিদ মুহম্মদ শরীফ হুসাইন উনার শাসনামলে। তিনি ১৯০৮ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত পবিত্র মক্কা শরীফ উনার শাসক ছিলেন। আর এই ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন সৌদি আরবের সুন্নি আলেম সাইয়্যিদ মুহম্মদ আল হাসান বিন আলাউয়ি আল মালিকী আশআরী। উনার দাদা সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্বাস আল মালিকী উক্ত ঘটনাটির সাক্ষী ছিলেন। উনার কাছ থেকেই ঘটনাটি আরবে মশহুর হয়।
তিনি বলেন, তিনি একবার পবিত্র মক্কা শরীফ উনার শাসক সাইয়্যিদ শরীফ আল হুসাইনের শাসনের সময় ফিলিস্তিনের কুব্বাতুস সাকরা মসজিদ সংস্কার কাজে তত্ত্বাবধানের দায়ি বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী শরীয়তের একটি অন্যতম উসূল হলো হক্ব বা সত্য জানা থাকা সত্ত্বেও যে বা যারা তা চুপিয়ে রাখে তারা হলো বোবা শয়তান। আর এমন বোবা শয়তানের প্রাদুর্ভাবে দেশ-বিদেশে শয়তানী কর্মকা-ের কোনো কমতি নেই। নতুনবর্ষ শুরুর আগে, নেতা-নেত্রীদের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী আসার আগে, এমনকি চৈত্র, বৈশাখ, ফাল্গুন আসার আগে সেগুলো হাইলাইট করে সপ্তাহ মাস পূর্ব থেকে পত্র-পত্রিকা মিডিয়া, বিভিন্ন দল-উপদল, ক্লাব, অনুষ্ঠানমালা, প্রবন্ধ-নিবন্ধের আয়োজন করে। এমনকি কথিত অমুক গেমস, তমুক গেমস, বিশ্ব গেমস সেগুলো নিয়েও ছয় মাস নয় মাস পূর্ব থেকে লেখালেখি-প্রচারণা শুরু হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
আর কিছুদিন পরেই সারা বিশ্বের মুসলমানগণ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সহকারে সর্ববৃহৎ ঈদ উৎসব পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন করতে যাচ্ছেন। এ উপলক্ষে এখন থেকেই মুসলমানরা প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করেছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী এটাই মুসলমানদের সবচাইতে বৃহৎ আনন্দ উৎসবের মহান দিন। দেখা গেছে, যেসব দিনের সাথে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল কিংবা ইতিহাস ঐতিহ্যের কোনো সম্পর্ক নেই, সেই সব দিন নিয়ে রাষ্ট্র দ্বীন পবিত্র ইসলাম উনার সরকার যতোসব মাতামাতি করছে। সেগুলোর জন্য বেহিসেবে খরচ করছে।
সেসব অনর্থ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَااَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُمْ مَوْعِظَةٌ مّـِنْ رَّبّـِكُمْ وَشِفَاء لّـِمَا فِى الصُّدُوْرِ وَهُدًى وَّرَحْمَةٌ لّـِلْمُؤْمِنِيْنَ. قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَيْرٌ مّـِمَّا يَـجْمَعُوْنَ.
অর্থ: “হে মানুষেরা! হে সমস্ত জিন-ইনসান, কায়িনাতবাসী! অবশ্যই তোমাদের মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সর্বপ্রকার ব্যাধিসমূহের সর্বশ্রেষ্ঠ আরোগ্যদানকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ হিদায়াত দানকারী এবং সমস্ত কায়িনাতবাসীর জন্য, খাছ করে ঈমানদারদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ রহমতস্বর বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সরাসরি নির্দেশ মুবারকে খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, রঊফুর রহীম, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিষ্ঠা কর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আশূরা মিনাল মুহররম তথা ১০ই মুহররম শরীফ উনার দিন মেশক মিশ্রিত সুরমা চোখে দিবে, তার পরবর্তী এক বছর চোখে কোনো রোগ হবে না। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ করেন, তোমরা ‘ইসমিদ সুরমা’ ব্যবহার কর, এতে তোমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পাবে।
চোখে ‘সুরমা’ দেয়ার সুন্নতী নিয়ম: একটি সুন্নতী নিয়ম হলো, প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...












