বিশিষ্ট বুযূর্গ, আরিফ বিল্লাহ, মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী হযরত শায়েখ ঈসা ইবনে হাসান ইবনে বাকরী ইবনে আহমদ বায়ানূনী শাফিয়ী নকশাবন্দী মুহম্মদী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ১২৯০ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ১৩৬২ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَكُـنْتُ اَلَّفْتُ جَـمْعِيَّةً عَامَ ۱۳۱۹ هـ سَـمَّيْتُهَا جَـمْعِـيَّـةَ الْـمَوْلِدِ وَكُـنَّا نَـجْتَمِعُ لِلْمَوْلِدِ فِـىْ كُلِّ لَـيْلَةِ اِثْنَـيْـنِ عِنْدَ وَاحِدٍ مِّـنَّا وَكُـنْتُ كَـتَبْتُ اَسْـمَاءَ الْـجَمَاعَةِ مُرَتَّــبَةً عَلـٰى حُرُوْفِ الْـهِجَاءِ لِاَجْلِ تَرْتِــيْـبِ الدَّوْرِ فِـى الْـمَوْلِدِ فَرَاٰى رَجُلٌ مِّنَ الصَّالِـحِـيْـنَ فِـى النَّوْمِ وَكَانَ يَـحْضُرُ بَعْضَ اللَّيَالِــى বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبـِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَغِمَ اَنْفُ رَجُلٍ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَىَّ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক, যার সম্মুখে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক উচ্চারণ করা হলো, অথচ সে আমার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াদ্বত মাশাক্কাতে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায়:
ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫৫ বার পবিত্র হজ্জ আদায় করেন। মুকাল্লাফ বিশ্শরাহ তথা শরীয়তের হুকুমের আওতাধীন (প্রাপ্ত বয়স্ক) হওয়ার পর থেকে প্রতি বছরই তিনি পবিত্র হজ্জ সুসম্পন্ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি নিজেই বর্ণনা করেন, ৮০ হিজরীতে আমার বিলাদত বা জন্ম। ৯৬ হিজরীতে, ষোল বছর বয়সে আমার সম্মানিত পিতার সাথে আমি প্রথমবার হজ্জ করতে যাই। মসজিদে হারাম শরীফ পৌঁছে সেখানে একটি বড় তা’লীমি মজলিস দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
নীম দাড়ির পরিচয় ও তার আহকাম:
নীচের ঠোট ও থুৎনীর মধ্যবর্তী ছোট ছোট দাড়িকে নীম দাড়ি বা বাচ্চা দাড়ি বলা হয়। অনেকে এ দাড়ির আহকাম না জানার কারণে তা কেটে ফেলে বা চেছে ফেলে। অথচ শরীয়তের হুকুম মোতাবেক উক্ত নীম দাড়ি ছাটা বা কাটাও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ ও মাকরূহে তাহরীমী।
এ প্রসঙ্গে ফিক্বাহর বিখ্যাত কিতাব ফতওয়ায়ে আলমগীরীতে উল্লেখ আছে যে-
وَنَتْفُ الْفَنْبَكَيْنِ بِدْعَةٌ وَهُمَا جَانِبَا الْعَنْفَقَةِ وَهِيَ شَعْرُ الشَّفَةِ السُّفْلَى كَذَا فِي الْغَرَائِبِ وكذا فى الشامى
অর্থ: নীচের ঠোটের নিম্নবর্তী লোম বা কেশসমূহ ছাটা বা কাটা বিদয়াত অর্থাৎ বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ অনুরূপ গারায়ে বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সংখ্যা নিয়ে ইখতিলাফ বা মতবিরোধ দেখা যায়। প্রকৃতপক্ষে উনারা কতজন ছিলেন? এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য বা জাওয়াব জানালে উপকৃত হবো।
জাওয়াব:
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনেক বিষয়ে ও অনেক মাসয়ালার ক্ষেত্রে ইখতিলাফ রয়েছে। এর বহুবিধ কারণও রয়েছে। একটি অন্যতম কারণ হচ্ছেন বর্ণনাকারী। যার কাছে যেভাবে বর্ণনা পৌঁছেছে তিনি সেভাবে বর্ণনা করেছেন। উনাদের মধ্যে কেউ কেউ কম তাহক্বীক্ব করেছেন আবার কেউ কেউ একটু বেশি তাহক্বীক্ব করেছেন, একাধিক বর্ণনার মধ্য থেকে যাছাই বাছাই করে বর্ণনা করার চ বাকি অংশ পড়ুন...












