মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَكُمْ هُزُوًا وَلَعِبًا مِّنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ أَوْلِيَاءَ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿٥٧﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের দ্বীন উনাকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করে এবং যারা কাফির, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো যদি মু’মিন হয়ে থাকো। (সূরা মায়িদা, আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার প্রতি আদব:
উল্লেখ্য যে, মু’মিনগণ, মুহসিনগণ উনারা উনাদের আমলের প্রতিদান পাবেন। কিন্তু বেয়াদবী করলে আমল বিনষ্ট হবে। তার কোন প্রতিদান পাবেন না।
তাফসীরে রুহুল বয়ানে উল্লেখ আছে যে, পূর্বে উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফখানা এবং অনুরূপ অন্যান্য পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নাযিল হলেও হক্কানী-রব্বানী আলিম তথা ওলীআল্লাহগণ উনাদের ক্ষেত্রেও একই হুকুম প্রযোজ্য। অর্থাৎ উনাদের সাথে আদব রক্ষা না করলেও আমলসমূ বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে যখন তিনি কিছুটা আত্মতৃপ্তি অনুভব করলেন, তখন মানুষকে শিক্ষাদানের ব্রত কাঁধে তুলে নিলেন। আর তখন থেকেই উনার বাড়ীটি একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় অর্থাৎ দেশ বিদেশ থেকে আবালবৃদ্ধ-বনিতা সকল জ্ঞান পিপাসু শিক্ষার্থীরা উনার বাড়ীতে এসে শিক্ষা গ্রহণ করতেন।
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার এক সঙ্গী বর্ণনা করেন, আমি হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার এমন একটি মাহফিল দেখেছি যা গোটা কুরাইশ গোত্রের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। দেখলাম উনার বাড়ীর সম্মুখের রাস্তাট বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ اِنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا عِنْدَ اللهِ الْمُصَوِّرُونَ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমি শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দিবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। (বুখারী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
উনাদের অনুসারীগণই হক্ব দলের অন্তর্ভুক্ত:
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে সত্যের মাপকাঠি ঘোষণা মুবারক করেছেন। ঠিক একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও উনাদেরকে সত্যের মাপকাঠি হিসেবে ঘোষনা মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
যেমন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ بَـنِـىْ اِسْرَائِـيْلَ تَـفَرَّقَتْ عَلـٰى ثِـنْـتَـيْـنِ وَسَبْعِيْـنَ م বাকি অংশ পড়ুন...
আপনার চতুর্থ নাম্বার মাসয়ালাটা কি?
হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন- হুযূর!
আমার চতুর্থ নাম্বার মাসয়ালা হলো- আমি আবার পবিত্র কুরআন শরীফ ফিকির করতে লাগলাম, পবিত্র কুরআন শরীফ রিসার্চ করতে লাগলাম। আমি একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম মানুষের মধ্যে।
সেটা হলো- মানুষ সম্মান তালাশ করে, ইজ্জত তালাশ করে, অনেক কিছু তালাশ করে। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, কি? মানুষ ধন দিয়ে, সম্পদ দিয়ে, বাড়ী দিয়ে, গাড়ী দিয়ে, আল আওলাদ দিয়ে সম্মান তালাশ করে। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন-
إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ
“নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
১.কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
حضرت مير محمد نعمان رحمة الله عليه وبعضے ياران اينجائى كه در وقائع ان حضرت صلى الله تعا لى عليه وعلى اله وسلم ديده اند كه ازين معركه مولود بسيار راضى اند
অর্থ: “হযরত মীর মুহম্মদ নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং অন্যান্য সাথীগণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেছেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক উনার প্রতি অত্যন্ত সন্ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন একজন জলীলুল ক্বদর নবী এবং রসূল। সুবহানাল্লাহ! যদি নিসবত মুবারক হিসেবে ধরা হয় তাহলে দ্বিতীয় অর্থাৎ হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম প্রথম আর তিনি দ্বিতীয়। আর যদি কিতাব হিসেবে ধরা হয়, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয়টি আলাদা। এছাড়া অন্যান্য সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন প্রথম। সুবহানাল্লাহ! আর উনাকেই তূর পাহাড়ে যেতে হয়েছিলো উনার সম্মানিত না’লাইন শরীফ খুলে। কেননা সেখা বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম সভ্যতার স্বর্ণযুগে স্থাপত্য ও নিদর্শনের ইতিহাসে এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছে গ্রন্থবাঁধাই। পাশ্চাত্যে যখন অন্ধকার যুগ চলছে তখন মুসলমানদের ঐশ্বর্যম-িত ইতিহাসকে বিকৃত করে এবং নিজেদের অপকীর্তি কীর্তিমান করে তুলে ধরে সেই কাল প্রবাহকে মধ্যযুগ হিসেবে অভিহিত করার প্রবণতা কথিত ঐতিহাসিকদের। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাসের মানদন্ডে বিচার করলে তা ধোপে টিকে না। নিরপেক্ষ ঐতিহাসিকগণ পূর্বের বদ্ধমূল ধারণাকে খ-ন করে মুসলমানদের স্বর্ণযুগের কল্যাণমুখী কার্যকলাপ ও কীর্তিসমূহকে কালিক বিভাজনে বিশ্ব ইতিহাসে স্বর্ণযুগভুক্তির বাকি অংশ পড়ুন...
কেন হয় :
কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ জানার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে এবং চলছে। সাম্প্রতিক ধারণা হলো, মূত্রের দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। এ অবস্থা সৃষ্টি হয় যদি শরীর থেকে প্রতিনিয়ত পানি কমে যায় (ডিহাইড্রেশন)।
পাথর তৈরির প্রধাণ কারণ ডিহাইড্রেশন। যারা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাদের শরীরে পানির পরিমাণ কমে পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি।
এ ছাড়া মূত্রে বারবার সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। শরীরের কিছু খনিজ উপাদান, যেগুলো পাথর তৈরিতে বাধা দেয় (ইউরিনারি স্টোন ইনহিবিটরস) সেগুলো মূত্রে কমে গেলেও ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মধুর ব্যাপারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَأَوْحَىٰ رَبُّكَ إِلَى النَّحْلِ أَنِ اتَّخِذِي مِنَ الْجِبَالِ بُيُوتًا وَمِنَ الشَّجَرِ وَمِمَّا يَعْرِشُوْنَ ﴿٦٨﴾ ثُمَّ كُلِيْ مِنْ كُلِّ الثَّمَرَاتِ فَاسْلُكِيْ سُبُلَ رَبِّكِ ذُلُلًا ۚ يَخْرُجُ مِنْ بُطُوْنِهَا شَرَابٌ مُّخْتَلِفٌ أَلْوَانُه فِيْهِ شِفَاءٌ لِّلنَّاسِ ۗ إِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَآيَةً لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُوْنَ ﴿٦٩﴾
অর্থ: “আপনার মহান রব তায়ালা তিনি মৌমাছিকে আদেশ মুবারক দিলেন পর্বতগাত্রে, বৃক্ষ ও উঁচু চালে মৌচাক নির্মাণ করো। এরপর সর্বপ্রকার ফল হতে ভক্ষণ কর এবং আপন মহান রব তায়ালা উনার উন্মুক্ত পথ সমূ বাকি অংশ পড়ুন...












