আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১৫/১২/২০০১ তারিখে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হয়ে স্বাধীনতা বিরোধিদের মুরগি সাপ্লাই করা ঘাদানি সভাপতি শাহরিয়ার কবির। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলো। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর বিরোদ্ধে ভুয়া ডকুমেন্ট গুলোর কথা স্বীকার ও করেছিলো।
মূলত যারা ১৯৭১ সালে এ দেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে খাদ্য-রসদ সাপ্লাই দিয়েছিলো, তারা যে বারবার দেশবিরোধী ভূমিকায় আসবে সেটা বলাবাহুল্য। তার রাজাকারগিরির অভিযোগ এসেছে তাদের নিজস্ব ঘরানার সংগঠনের নেতা-কর্মীদের থেকেই।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নামক যে সংগঠনের বাকি অংশ পড়ুন...
২০১৭ সালে ইউনেস্কো ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সমবেত জনসমুদ্রে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া.......
ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
অভিজ্ঞমহলের মতে বর্তমান কোটা আন্দোলনে সহিংসতায় মৃতদের ঘটনার প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনের প্রাসঙ্গিক অংশ বিশেষ নীচে তুলে ধরা হলো-
আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বুঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। দেশের সব প্রাকৃতিক দুরে্যাগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংকট মোকাবিলায় সব সময়ই ঝাঁপিয়ে পড়েছে। দেশের কোটা নিয়ে শুরু হওয়া সাম্প্রতিক বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
একটি দেশের জনগণ তথা সাধারণ গণমানুষ দেশটির প্রধান চালিকাশক্তি বা প্রাণশক্তি। আর সে প্রাণের প্রকাশ বা স্পন্দন মনোরম হতে পারে যদি মানুষ সাধারণ খাদ্যে-স্বাস্থ্যে-শিক্ষায় সবল ও কর্মক্ষম থাকে। সমৃদ্ধ একটি দেশ নির্মা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা তরকারী বা অন্যান্য খাদ্য রাখার জন্য পাত্র হিসেবে কাঠের বাটি বা পেয়ালা ব্যবহার করতেন। এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করতেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ খাবার গ্রহণ ও পরিবেশনের সময় কাঠের প্লেট, বাটি ও লবণদানি ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক।
সুন্নতী কাঠের বাটি, প্লেট, লবণদানিসহ খাবার খাওয়ার বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী পাত্র এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত কিতাব কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নাযিলকৃত অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে উনার তরফ বাকি অংশ পড়ুন...
রেলপথের প্রশস্ততা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের গেজ।
ব্রডগেজ:
ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি কোলকাতা থেকে রানাঘাট পর্যন্ত ব্রডগেজ (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) রেলপথ সেকশনটি ১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এবং রানাঘাট থেকে দর্শনা হয়ে কুষ্টিয়া পর্যন্ত রেলপথ সেকশনটি ১৮৬২ সালে চালু হয়। যে ট্রেনটি ব্রডগেজ লাইন ব্যবহার করে, সেটিকে ব্রডগেজ ট্রেন বলা হয়।
মিটারগেজ:
১৮৯৮-৯৯ সালে ময়মনসিংহ হতে জগন্নাথগঞ্জ পর্যন্ত প্রায় ৮৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ব্যক্তি মালিকানাধীন মিটারগেজ রেলপথ সেকশনটি চালু হয়। যেটি মিটার গেজ লাইন ব্যাবহার করে সেটিকে মিটার গেজ ট্রেন বলা হয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডের কমান্ডার মোহাম্মদ দেইফ। গত বৃহস্পতিবার ৩১ জুলাই এক বিবৃতিতে দখলদার ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী দাবি করেছে, গত ১৩ জুলাই গাজার খান ইউনুসে বিমান হামলায় তিনি শহীদ হয়েছেন। গত ৭ অক্টোবর সন্ত্রাসী ইসরায়েলে হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড বলা হয় তাকে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে তার উত্থান ও হামাসের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কাহিনি।
দেইফের জন্ম ১৯৬৫ সালে, খান ইউনুস শরণার্থী শিবিরে। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর এই শরণার্থী শিবির প্রতিষ্ঠিত হয়।
দেইফের নাম বাকি অংশ পড়ুন...












