প্রধানমন্ত্রী বলেছেন “কোনদিন ভাবতে পারিনি এতগুলো তাজা প্রাণ ঝড়ে যাবে”। বঙ্গবন্ধুর ভাষায় বলতে হয়- “প্রশাসন দেখুন কত সাধারণ মানুষ, শ্রমজীবি মানুষ এমনকী কচি দুধের শিশুকে পর্যন্ত হত্যা করা হয়েছে”।
স্বজন হারা এক প্রধানমন্ত্রী এত স্বজন হারাদের কত স্বান্তনা দিবেন? বঙ্গবন্ধুর ভাষায় জিজ্ঞাসা করতে হয় ‘কি অন্যায় করেছিল তারা? (পর্ব-২)
, ২৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৬ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ২০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
২০১৭ সালে ইউনেস্কো ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সমবেত জনসমুদ্রে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া.......
ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
অভিজ্ঞমহলের মতে বর্তমান কোটা আন্দোলনে সহিংসতায় মৃতদের ঘটনার প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনের প্রাসঙ্গিক অংশ বিশেষ নীচে তুলে ধরা হলো-
আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বুঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে।
(কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে এই পর্যন্ত ২০৯ জনেরও অধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছে, ‘যেহেতু স্বজন হারিয়েছি আমি জানি কষ্ট তাই আমি যারা আপনজন হারিয়েছেন তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি। স্থাপনা ধ্বংস করেছে, সেগুলো পুনর্গঠন করা যাবে কিন্তু যে প্রাণগুলো ঝরে গেল সেগুলো তো আমরা ফিরে পাবো না। ’ .......
আমি কোনোদিন ভাবতে পারিনি এসময় এধরনের একটা অবস্থার সৃষ্টি হবে। আর সেখানে এতগুলো তাজা প্রাণ যাবে। ')
..... আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়।
কী অন্যায় করেছিলাম?
(কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- কোটা আন্দোলনে নিহিত ফুলের মত পবিত্র শিশু ও সাধারণ মানুষ কী অন্যায় করেছিল....... )
১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলনে ৭ই জুনে আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। (কোটা আন্দোলনে রংপুরের আবু সাইদ সহ শতাধিক ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে .......)
কী পেলাম আমরা? যে আমার পয়সা দিয়ে অস্ত্র কিনেছি বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য, আজ সেই অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আমার দেশের গরিব-দুঃখী আর্ত মানুষের বিরুদ্ধে, তার বুকের উপর হচ্ছে গুলি।
মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব। (কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- কোটা আন্দোলনকারীদের ভাষায় তারা রক্ত দিতে শিখেছে) এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ্। .......
আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কীভাবে আমার গরিবের উপরে, আমার বাংলার মানুষের উপরে গুলি করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, কোটা আন্দোলনে ১৪৭ জন মারা গেছেন।
“কী করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে। ....”
কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে- ‘আমার মানিকরে কই দাফন করছে জানি না, ফয়সালরে তুই কই গিয়া শুইয়্যা আছত’।
‘আমার ছেলের জীবনডারে কেউ ভিক্ষা দাও, আহারে আমার নিমাইরে এমনভাবে গুলি করছে যে মাথার মগজ ও খুলি উড়ে গেছে। কোন পাষ- আমার ছেলেরে গুলি করছে, তার কি একটু বুক কাঁপল না। পোলারে কত জায়গায় খুঁজছি, কেউ বলতে পারেনি কই আছে, থানায় গেছি, এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে ঘুরছি, কোথাও পাইনি। ১৩ দিন পর জানছি, আমার ছেলেরে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করছে, আমার মানিক চানরে কই দাফন করছে তাও জানি না, কবরে দাঁড়াইয়া যে ফয়সাল বইল্ল্যা ডাক দেমু, তাও পারমু না, আরে ফয়সালরে তুই কই গিয়া শুইয়্যা আছত। ’
এভাবেই আহাজারি করতে করতে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় রাজধানীর আবদুল্লাহপুরে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত এইচএসসি পরীক্ষার্থী ফয়সাল সরকারের বৃদ্ধা মা হাজেরা বেগম।
ধবধবে একটি সাদা ব্যান্ডেজের ওপর লেখা, ‘হাড় নেই, চাপ দেবেন না। ’ নিহত ফয়সালের এমন একটি ছবি হাতে নিয়ে বুক চাপরে বিলাপ করছেন তিনি। তার আর্তচিৎকারের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। পাশে বসে কাঁদছেন ফয়সালের বাবাসহ তার ছয় বোন ও আত্মীয়স্বজন। কাঁদছেন প্রতিবেশীরাও। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এ পর্যন্ত দেবিদ্বারে পাঁচজন নিহতের খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ফয়সালের মা হাজেরা বেগম বলেন, ‘ওরা গুলি করে আমার ফয়সালের মাথার খুলি উড়ায় দিছে। তোমরা আমার সোনা মানিকরে আইনে দাও। আমি তার লাশটি ছুঁয়ে দেখতে চাই। এখন আমার সংসার চালাবে কে। ’
'আমার ছেলেটা অনেক কষ্ট পেয়ে মরেছে'
আমার ছেলেটা আইসিইউতে অনেক কষ্ট পেয়েছে। যদি সেদিন গুলি লাগার পর ঘটনাস্থলেই মারা যেতো তাহলে হয়ত এত কষ্ট পেতো না। দীর্ঘ দিন আইসিইউতে ছিল আমার সন্তান। সেখানে অনেক যে কষ্ট পেয়েছে, তা চোখে না দেখলে বোঝানো যাবে না।
এ কথাগুলো বলছিলেন চলমান কোটা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘ ১৪ দিন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার থেকে গত বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পরা ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার সুলতান তালুকদারের মেজো ছেলে সেলিম তালুকদারের (২৫) মা সেলিনা বেগম।
নিহতের বাবা সুলতান তালুকদার আরও বলেন, ঘটনার দিন আমার ছেলে বাসা থেকে অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে কোটা বিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। এ সময় মাথায়, বুকে ও পিঠে তার গুলি লাগে। ফুসফুসেও লাগে গুলি। চার হাসপাতাল ঘুরে শেষে ধানম-ির পপুলারে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। আমার একমাত্র ছেলেকে হারিয়েছে। এখন এ নিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে আমার কথা বলার আর কোনো আগ্রহ নেই।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে গুলিতে নিহত সিংগাইরের দুজনই পথচারী, দাবি পরিবারের
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সহিংসতার ঘটনায় মানিকগঞ্জের সিংগাইরের নিহত দুইজনই পথচারী ছিলেন বলে দাবি করেছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। নিহতদের একজন বাসার নিচে এবং অপরজন কাজ শেষে ফেরার পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিহত হন।
নিহতরা হলেন-উপজেলার ধল্লা ইউনিয়নের ধল্লা খানপাড়া গ্রামের বাহাদুর খানের ছেলে সাদ মাহমুদ খান (১৩) ও তালেবপুর ইউনিয়নের ইসলামনগর গ্রামের শেখ বুদ্ধের মেয়ের জামাই ও কুমিল্লা জেলার বাঞ্চারামপুরের সাইদুল ইসলামের ছেলে তুহিন আহমেদ (২৮)।
নিহত সাদ মাহমুদের বাবা বাহাদুর খান বলেন, সাভার যাবালে নূর দাখিল মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র সাদ মাহমুদ গত ২০ জুলাই বাসার ছাদে ফুফাতো ভাই হাসিবুলের (১৩) সঙ্গে খেলা করছিল। সাভার নিউ মার্কেটের দিকে হঠাৎ ধোয়া দেখতে পেয়ে কৌতূহলী হয়ে দেখতে বাসার নিচে রাস্তায় নামে তারা। এ সময় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের সময় সাদ মাহমুদের উরুতে গুলি লাগলে সে ঘটনাস্থলেই পড়ে যায়। পরে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়। এ মৃত্যুর জন্য পুলিশ প্রশাসনকে দায়ী করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করেছেন তিনি।
নিহতের বোন তাসলিমা খানম নাজনীন বলেন, সাদের বয়স কম। সে এই আন্দোলনের কিছুই বুঝে না। বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে ধোঁয়া দেখে বাসার নিচে নামার পরই তাকে গুলি করে। স্থানীয়দের বরাদ দিয়ে তিনি বলেন গুলি করার পর দৌড় না দিলে আবারও গুলি করবে বলেছে পুলিশ। এসময় আরও একজনকে গুলি করা হয়েছে। তাদের সাহায্য করতে এক রিকশাচালক এগিয়ে আসলে তাকেও গুলি করে। তিনি এই হত্যাকা-ের সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












