খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَذَكِّرْهُمْ بِاَيَّامِ اللهِ اِنَّ فِـىْ ذٰلِكَ لَاٰيٰتٍ لِّكُلِّ صَبَّارٍ شَكُوْرٍ
অর্থ: “আর আপনি তাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ বিশেষ দিন মুবারক সম্পর্র্কে স্মরণ করিয়ে দিন, জানিয়ে দিন। সুবহানাল্লাহ! নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই এই বিশেষ বিশেষ দিন মুবারকসমূহ উনাদের মধ্যে প্রত্যেক ধৈর্য্যশীল ও শুকুরগুজার বান্দা-বান্দী, উম্মত উনাদের জন্য সম্মানিত আয়াত অর্থাৎ নিদর্শন মুবারক, উপদেশ মুবারক, মুহব্বত-মা’রিফাত, নিসবত-কুরবত, র বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৪৭ সালে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনে দুটি পৃথক রাষ্ট্র এবং একটি ফেডারেল রাষ্ট্র গঠনের জন্য ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ভোটাভুটির আয়োজন করে। এই আয়োজনটির উদ্দেশ্য ছিলো, সারা বিশ্ব থেকে ইহুদীদের একজোট করে ফিলিস্তিনে নিয়ে গিয়ে সেখানে ইহুদীদের স্বাধীন আবাসভূমি কায়েম করা। সেই ভোটাভুটিতে স্বাধীন ফিলিস্তিনকে বিভক্ত করে সেখানে একটি ইহুদী রাষ্ট্র কায়েমের প্রস্তাব পাশ হয়। প্রস্তাব পাশ হওয়ার পর জাতিসংঘে আরব মুসলিম রাষ্ট্রগুলো এর তীব্র বিরোধীতা করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ফিলিস্তিন বিভক্তির প্রস্তাবকেই গুরুত্ব দেয়া হয়।
বিভক্তির প্রস্তাব পাশ হও বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ভালো মন্দের খোঁজ খবর রাখতে ও আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখতে বড় বোন তার আপন খালাতো, মামাতো ভাইদের সাথে মেসেজ এর মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারবে কি-না?
জাওয়াব:
বোন যদি আপন হয় তাহলে কোন সমস্যা নেই। এখন পুরুষেরটা পুরুষ রাখতে পারবে আর মহিলাদেরটা মহিলারা রাখতে পারবে। যারা মাহরাম তাদেরটা রাখতে পারবে। আর যারা মাহরাম না, তাদের সাথে যোগাযোগ করা ঠিক হবে না। এতে করেই ফেৎনা সৃষ্টি হয়ে থাকে। বেগানা পুরুষ বেগানা মহিলাদের সাথে যোগাযোগ করা ঠিক হবে না। যদি আপন বোন হয় আপন বোনের মাহরাম তাহলে তাদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবে। আর যারা মাহ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
যদি একা একা ফরয নামায আদায় করি তাহলে কি ইকামত দিতে হবে? না দিলে কি নামায হবে? যদি ফরয নামায ক্বাযা আদায় করি তাহলেও কি ইকামত দিতে হবে?
জাওয়াব:
হাঁ, পুরুষের জন্য একা একা নামায পড়লে, ইকামত দিতে হবে। ইকামত না দিলে সুন্নত তরক হবে। ইকামত না দিলেও নামায হয়ে যাবে তবে পুরুষের জন্য ইকামত দেয়াটা কর্তব্য। আর ক্বাযা নামায পড়ার সময়ও ইকামত দিতে হবে। এটা পুরুষের জন্য। মহিলাদের জন্য কোন ইকামত নেই। পুরুষের জন্য ইকামত দিতে হবে একা পড়–ক, জামায়াতে পড়–ক আর ক্বাযা পড়–ক তাকে ইকামত দিতে হবে। এখন যদি কেউ না দেয় সেটা আলাদা বিষয়। কিন্তু ইকামত দিতে হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا يُنْفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ لِيَصُدُّوا عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ فَسَيُنْفِقُونَهَا ثُمَّ تَكُونُ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً ثُمَّ يُغْلَبُونَ وَالَّذِينَ كَفَرُوا إِلَى جَهَنَّمَ يُحْشَرُونَ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা কাফির তারা তাদের মাল-সম্পদ খরচ করে সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তা থেকে ফিরিয়ে রাখার জন্য। আর অচিরেই তারা পর্যায়ক্রমে (ক্বিয়ামত পর্যন্ত) খরচ করতেই থাকবে। তারপর সেটাই তাদের জন্য আফসুসের কারণ হবে। অতঃপর তারা পরাস্ত হবে, পরাজিত হবে। আর যারা কাফির তাদেরকে জাহান্নামে একত্রিত করা হবে। ” সুবহানাল্লাহ! (স বাকি অংশ পড়ুন...
হাররার ঘটনা কি?
হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “কারবালায় সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শহীদ করার পরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ-এ ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক যে লোমহর্ষক ও মর্মান্তিক ঘটনা সংঘটিত হয় এটাই হাররার ঘটনা নামে অভিহিত। এই স্থানটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ থেকে এক মাইল দূরে অবস্থিত। ” (জযবুল কুলূব ইলা দিয়ারিল মাহবূব)
১. ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহ বাকি অংশ পড়ুন...
আধুনিকায়ন তাদের ইতমিনান কেড়ে নিলো। ডিজিটালাইজড করতে দেশব্যাপী ছবি সংগ্রহ করা হয়। এক্ষেত্রে সে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে শুরু করে পার্বত্য অঞ্চল সব কিছুরই ভিডিও করা হয় এবং সর্বদা স্যাটেলাইট দ্বারা তাদেরকে অনুসরণ করার ব্যবস্থা করা। ফলশ্রুতিতে তাদের সেই ছবি ও ভিডিওকে উপজীব্য করে অহরহ ড্রোন হামলা করছে মার্কিন সন্ত্রাসীরা।
সম্প্রতি বাংলাদেশের সরকারের সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় গুগল দেশব্যাপী ছবি সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এক্ষেত্রে আধুনিকায়নের পচা মুলা দেখানো হচ্ছে দেশবাসীকে। কিন্তু এসবের শেষ পরিণতি সম্পর্কে একবার বাকি অংশ পড়ুন...












