মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ
অর্থ : নেকী এবং পরহেযগারীর মধ্যে সাহায্য করো। বদী আর পাপের মধ্যে সাহায্য করো না।
এই পবিত্র আয়াত শরীফ প্রসঙ্গে একটা ঘটনা উল্লেখ করা হয়।
হযরত মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন খুব বড় আলেম, বুযুর্গ। উনার অনেক কিতাব মাদ্রাসায় পড়ানো হয়। যেমন নূরুল আনোয়ার আর তাফসীরে আহমদী, যা আহকামের উপর লেখা তফসীর। উনি খুব বড় মুহাক্কিক আলেম ছিলেন এবং বাদশাহ আলমগীরের ওস্তাদও ছিলেন।
এই মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ
অর্থ : নেকী এবং পরহেযগারীর মধ্যে সাহায্য করো। বদী আর পাপের মধ্যে সাহায্য করো না।
এই পবিত্র আয়াত শরীফ প্রসঙ্গে একটা ঘটনা উল্লেখ করা হয়।
হযরত মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন খুব বড় আলেম, বুযুর্গ। উনার অনেক কিতাব মাদ্রাসায় পড়ানো হয়। যেমন নূরুল আনোয়ার আর তাফসীরে আহমদী, যা আহকামের উপর লেখা তফসীর। উনি খুব বড় মুহাক্কিক আলেম ছিলেন এবং বাদশাহ আলমগীরের ওস্তাদও ছিলেন।
এই মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ
অর্থ : নেকী এবং পরহেযগারীর মধ্যে সাহায্য করো। বদী আর পাপের মধ্যে সাহায্য করো না।
এই পবিত্র আয়াত শরীফ প্রসঙ্গে একটা ঘটনা উল্লেখ করা হয়।
হযরত মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন খুব বড় আলেম, বুযুর্গ। উনার অনেক কিতাব মাদ্রাসায় পড়ানো হয়। যেমন নূরুল আনোয়ার আর তাফসীরে আহমদী, যা আহকামের উপর লেখা তফসীর। উনি খুব বড় মুহাক্কিক আলেম ছিলেন এবং বাদশাহ আলমগীরের ওস্তাদও ছিলেন।
এই মোল্লা জিয়ূন রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَيْقَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلم قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَيَبُوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُۣ اسْـمُهَا سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَشَرِبَتْهُ فَطَلَبَهٗ فَلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَتْهُ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ اَلْاُوْلـٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অর্থ: “হযরত উমাইমাহ বিনতে রুক্বাইক্বাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَيْقَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلم قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَيَبُوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُۣ اسْـمُهَا سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَشَرِبَتْهُ فَطَلَبَهٗ فَلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَتْهُ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ اَلْاُوْلـٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অর্থ: “হযরত উমাইমাহ বিনতে রুক্বাইক্বাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ :
কাফির মুশরিকরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যে সমস্ত অস্ত্র সফলভাবে ব্যবহার করেছে তার মধ্যে সর্বাধিক শক্তিশালী অস্ত্র হচ্ছে মিডিয়া। বর্তমান যুগে মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করেই কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে একচেটিয়া কাজ করে থাকে। এ মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যাপকহারে অপপ্রচার করা হয়, সকল খবর প্রচার করা হয় কাফিরদের পক্ষে এবং মুসলমানদের বিপক্ষে। ফলে সারা বিশ্বের জনমত চলে যায় কাফিরদের পক্ষে।
উল্লেখ্য বর্তমান সময়ে যে সকল মিডিয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছে ইহুদীরা, তন্মধ্যে ২০০টি রেডিও স্টেশন, বাকি অংশ পড়ুন...
একটি সত্য ঘটনা:
ঘটনাটি ঘটে প্রায় এক’শ বছর আগে সৌদি আরবের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে। ঘটনাটি তৎকালীন মিডিয়াতেও প্রচার করা হয়। ঘটনাটা ইব্নু জাদআন নামক এক ব্যক্তির। তার ছিল অনেকগুলো মোটা-তাজা উট। এই উটগুলোর ওলান এতই পূর্ণ ছিল যে, দেখে মনে হতো ভারে ফেটে যাবে।
ইব্নু জাদআন নিজের কথায় বর্ণনা করেন যে, আমার পাশেই দরিদ্র এক প্রতিবেশী ছিল। সেই প্রতিবেশীর ছিল সাতটি কন্যা সন্তান। আমি আমার উটের পালের একটা উটনী বাচ্চাসহ তাকে ছদক্বাহ হিসেবে দিয়ে দেওয়ার জন্য মনস্থির করলাম। আমি তখন এই আয়াত শরীফটি আবৃত্তি করলাম যেখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ ম বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت الْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ رَحْمَة اللهِ عَلَيْهِ بَلَغَنِي أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَعَنَ اللَّهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ-
অর্থ: হযরত হাসান বসরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার নিকট উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে পৌছেছে। নিশ্চয়ই তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতি লা’নত বর্ষন করুন যে দৃষ্টি দেয় এবং যার প্রতি দৃষ্টি দেয়া হয়। (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহু মিশকাতিল মাছাবীহ-৫/২০৫৯, কানযুল উম্মাল, শুয়াবুল ঈমান-৬/১ বাকি অংশ পড়ুন...












