পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَإِذْ تَقُولُ لِلَّذِي أَنْعَمَ اللهُ عَلَيْهِ وَأَنْعَمْتَ عَلَيْهِ أَمْسِكْ عَلَيْكَ زَوْجَكَ، وَاتَّقِ اللهَ وَتُخْفِي فِي نَفْسِكَ مَا اللهُ مُبْدِيهِ وَتَخْشَى النَّاسَ وَاللهُ أَحَقُّ أَن تَخْشَاهُ
“যখন আপনি মহাসম্মানিত হাবীব পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললেন। (কি বললেন?) যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি যে বিশেষ ব্যক্তিত্ব উনাকে নিয়ামত মুবারক দিয়েছেন, আপনিও উনাকে নিয়ামত মুবারক দিয়েছেন। আপনি আপনার মহাসম্মানিত আহলিয়া আলাইহাস সালাম উনাকে হিফাযতে রাখুন। (অর্থাৎ উনাকে তালাক্ব যেন তিনি না দেন বাকি অংশ পড়ুন...
কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা করার বিস্তারিত ঘটনা:
হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে সাথে নিয়ে এক রাতে কা’ব বিন আশরাফের নিকট গেলেন। সে উনাদেরকে দুর্গের ভিতরে আসতে বললো। তার বাড়িটা ছিলো দুই তলা। সে উপর তলা থেকে নিচে নেমে আসতে লাগলো। তখন তার স্ত্রী তাকে বললো, ‘এই সময় তুমি কোথায় যাচ্ছো?’ সে বললো, ‘কোনো অসুবিধা নেই। হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং আমার ভাই হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
মুনাফিক্ব বিশরকে হত্যা:
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অন্য বর্ণনায় রয়েছেন,
فَضَرَبَ بِهِ الْمُنَافِقَ حَتَّى بَرُدَ وَقَالَ هَكَذَا أَقْضِي بَيْنَ مَنْ لَمْ يَرْضَ بِقَضَاءِ رسول الله صلى الله عليه وسلم وهرب اليهودي
“তারপর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি তরবারী দ্বারা মুনাফিক্ব বিশরকে আঘাত করেন, সে মারা যায়। আর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফয়সালা মুবারক যারা মানে না, তাদের বিচার আমি এভাবেই করে থাকি। সুবহানাল্লাহ! তখন ইহুদীটি পালি বাকি অংশ পড়ুন...
(১) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত ওয়ালিদাইন শরীফাইন (আব্বা-আম্মা) আলাইহিমাস সালাম উনারা।
(২) সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা।
(৩) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ পাক আলাইহিমুস সালাম উনারা।
বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃ বাকি অংশ পড়ুন...
আসমাউর রিজালসমূহের কিতাব থেকে নফসানিয়াত অনুযায়ী বক্তব্য উল্লেখ করে ওহাবী সালাফীরা যেভাবে মানুষকে ধোঁকা দেয়:
برد بن سنان وثقه ابن معين، والنساءي، وضعفه ابن المديني قال ابو حاتم: ليس بالمتين. وقال مرة: كان صدوقا قدرياوقال ابو زرعة: لا بأس به وقال ابو داود، يرمي بلقدر
অর্থ: হযরত বুরাদ ইবনে সিনান রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্পর্কে ইমাম ইবনে মুঈন ও হযরত নাসায়ী রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেন, তিনি ছিক্বাহ। হযরত ইবনে মাদীনী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি দুর্বল। হযরত আবু হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মজবুত নন। হযরত মুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি সত্যবাদী এবং শক্ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা তিনি এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থ্যাৎ উনাদের ঘোষণাকৃত চারটি হারাম বা সম্মানিত মাস উনাদের মধ্যে একটি হলো পবিত্র রজবুল হারাম মাস।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ হলেন মহান আল্লাহ পাক উনার মাস, পবিত্র শা’বান শরীফ হলেন আমার মাস এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ হলেন আমার উম্মতের মাস।” সুবহানাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَـجْعَلُوْا دُعَآءَ الرَّسُوْلِ بَيْنَكُمْ كَدُعَآءِ بَعْضِكُمْ بَعْضًا
অর্থ: তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করে থাকো, সেভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করো না। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা নূর : আয়াত শরীফ ৬৩)
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গাজায় দখলদারদের নিক্ষিপ্ত বোমা মিসাইল যেগুলো অবিস্ফোরিত রয়ে যেতো, মুজাহিদ বাহিনী সেগুলোকে আবার প্রকৌশলী কাজ করে নতুন করে দখলদারদের উপরেই বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদের অনেক সামরিক যান ও সন্ত্রাসী সেনাদের ধ্বংস করেছেন।
তেমনি একটি সংবাদ, যা গত সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখে প্রকাশ করেন আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা। তারা জানান, গাজা শহরের দক্ষিণে ইসরায়েলি সন্ত্রাসীদের অবিস্ফোরিত মিসাইল রি-ইঞ্জিনিয়ারিং করে বিস্ফোরক বানিয়ে তা ১টি ইসরায়েলি সামরিক যানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ ঘটায় আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
দখলদার ইসরাইলের সন্ত্রাসী সেনাদের দীর্ঘমেয়াদি রিজার্ভ ডিউটির কারণে দেশটিতে ব্যাপক দাম্পত্য কলহ বা পারিবারিক সংকট তৈরি হয়েছে। ইসরাইলের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো (সিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ এক জরিপে উঠে এসেছে- প্রায় অর্ধেক দাম্পত্য সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে এবং অর্ধেকেরও বেশি শিশু মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতিতে ভুগছে।
২০২৫ সালের এপ্রিল-মে মাসে পরিচালিত এই জরিপে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রিজার্ভ ডিউটিতে থাকা দখলদার সেনাদের পরিবারের ওপর তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
জরিপে দেখা গে বাকি অংশ পড়ুন...












