মানতিকের ইমাম হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাদরাসায় লেখাপড়া শেষ করেছেন। তিনি কিতাবে পড়েছেন, ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাসাউফ উভয় প্রকার ইলমই অর্জন করতে হবে। প্রত্যেকের জন্য সেটা ফরয। তিনি তো ইলমে ফিক্বাহ অর্জন করেছেন মাদরাসায় গিয়ে। কিন্তু তখন পর্যন্ত উনার ইলমে তাসাউফ অর্জন করা হয়নি। তাই তিনি ইলমে তাসাউফ অর্জন করার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত নাজীবুদ্দীন কুবরা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবার শরীফ গেলেন। গিয়ে বললেন, হুযূর! আমি আপনার কাছে বাইয়াত হতে এসেছি।
হযরত নাজীবুদ্দীন কুবরা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারী
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাব শরীফ-এর ৪৫-৪৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
يَا أَيُّـهَا النَّـبِـيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُـبَشِّـرًا وَنَـذِيـرًا ﴿৪৫﴾ وَدَاعِـيًا إِلَى اللّٰـهِ بِإِذْنِـهٖ وَسِرَاجًا مُّنِـيْـرًا ﴿৪৬﴾ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِـيـْنَ بِأَنَّ لَـهُمْ مِّنَ اللّٰـهِ فَضْـلًا كَبِـيْـرًا ﴿৪৭﴾ سورة الاحزاب
হে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে শাহিদ তথা উপস্থিত বা প্রত্যক্ষদর্শী, সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি এবং মহান আল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
৮. পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি আদব:
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الدِّيْنَ عِنْدَ اللهِ الْإِسْلَامُ
অর্থ: নিশ্চয়ই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে সম্মানিত ইসলাম। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
هُوَ الَّذِيْ أَرْسَلَ رَسُولَهٗ بِالْهُدٰى وَدِيْنِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَى الدِّينِ كُلِّهٖ وَكَفٰى بِاللهِ شَهِيْدًا
অর্থ: সেই মহান আল্লাহ পাক যিনি উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
কোন স্থান, এলাকা, ব্যক্তি, বস্তু যে কোন নামের খারাপ অর্থ থাকলে অথবা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের খিলাফ থাকলে সম্মানিত দ্বীন ইসলামে এর ফায়সালা রয়েছে। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খ¦তামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এরূপ নামগুলো পাল্টিয়ে ভালো অর্থবোধক ও সুন্দর ছিফতযুক্ত নাম রাখতেন। এবং ইহা অবশ্যই জায়িয ও সুন্নত। অনেকে মনে করে থাকে, এরূপ নাম পাল্টানো শরীয়তে জায়িয আছে কি-না? মূলত শুধু জায়িযই নয় বরং সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ বা বিরোধী নামসমূহ পরিবর্তন বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “জান্নাতের ছাদ হলো আরশে আযীমের নীচে। জান্নাত আরশে আযীমের নীচে। সবই আরশে আযীমের নীচে। আরশে আযীমকে আলমে খ¦লক্বের উপর স্থাপন করা হয়েছে। আরশে ‘আযীমের উপর হলো আলমে আমর আর এর নীচে হলো আলমে খ¦লক্ব। (মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়েছেন) এর মধ্যে আমি ইস্তাওয়া করেছি। আমি ইস্তাওয়া হবো কেন্? আমি তো বেনিয়াজ ছ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নিয়ত করার কারণে মৃত্যুদণ্ড থেকে মুক্তিলাভ:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
اِنَّهٗ كَانَ فِىْ زَمَانِ الْـخَلِيْفَةِ عَبْدِ الْـمَلِكِ بْنِ مَرْوَانَ شَابٌّ حُسْنُ الصُّوْرَةِ فِىْ الشَّامِ وَكَانَ يَلْهُوْ بِرُكُوْبِ الْـخَيْلِ فَبَيْنَمَا هُوَ ذَاتَ يَوْمٍ عَلٰى ظَهْرِ حِصَانِهٖ اِذْ اَجْفَلَ الْـحِصَانُ وَحَـمَلَهٗ فِىْ سِكَكِ الشَّامِ وَلَـمْ يَكُنْ لَّهٗ قُدْرَةٌ عَلٰى مَنْعِهٖ فَوَقَعَ طَرِيْقُهٗ عَلٰى بَابِ الْـخَلِيْفَةِ فَصَادَفَ وَلَدُهٗ وَلَـمْ يَقْدِرِ الْوَلَدُ عَلٰى رَدِّ الْـحِصَانِ فَصَدَمَهٗ بِالْفَرَسِ وَقَتَلَهٗ فَوَصَلَ الْـخَبَرُ اِلَى الْـخَلِيْفَةِ فَاَمَرَ بِاِحْضَارِهٖ فَلَمَّا اَنْ اَشْرَفَ اِل বাকি অংশ পড়ুন...
মুবারক নাম ও পরিচিতি:
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইমামুম মিন আইম্মাতিল মুসলিমীন, যিকরান কাশিফ ইসরারিল ইমতিনাহী, মাহবুবে তরীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আ’শির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও আহলে বাইত শরীফ উনার দশম ইমাম। উনার মূল নাম মুবারক হযরত আলী নক্বী আলাইহিস সালাম। তবে উনার মুবারক নাম এবং কুনিয়াত বা উপনাম মুবারক আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিম, বাবুল ইলমে ওয়াল হিকাম, ইমামুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম এবং ইমামুল আউলিয়া, আ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত এক সপ্তাহের মিলিটারি রিপোর্ট জানিয়েছে আল-কাসসাম ব্রিগেড স্পক্স ‘আবু উবায়দা’।
গত এক সপ্তাহে, ৪২ টি ইসরায়েলী সামরিক যান পুরোপুরি কিংবা আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।
নিশ্চিতভাবে ২২ ইসরায়েলী দখলদার সেনাকে হত্যা করা হয়েছে।
ভিন্ন ভিন্ন অন্তত ৫২ টি অপারেশন পরিচালিত হয়েছে যেখানে অসংখ্য ইসরায়েলী সেনা নিহত ও আহত হয়েছে।
একটি ইসরায়েলী হেলিকপ্টারকে এয়ার ডিফেন্স মিসাইল দ্বারা টার্গেট করা হয়েছে।
৪টি টানেলের প্রবেশমুখ উড়িয়ে ও মাইনফিল্ডের বিস্ফোরণে ইসরায়েলী সেনাদের ফাঁদে ফেলে হত্যা ও আহত করা হয়েছে।
একটি ইসরায়েলী ন বাকি অংশ পড়ুন...












