ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যিনি খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি মুবারক ইচ্ছা অনুযায়ী রহমত মুবারক উনার জন্য খাছ করেন বা মনোনীত করেন।” একইভাবে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, “এবং মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবি বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদ চলাকালীন সময়ে সংঘটিত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মুজিযাহ শরীফ:
(পুনঃপ্রকাশিত)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَفِي رِوَايَةٍ قَالَ جَابِرٍ رضي الله تعالى عنه: لَمَّا حُفِرَ الخَنْدَقُ رَأيْتُ بِالنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً، فَانْكَفَأْتُ إِلَى امْرَأتِي، فَقُلتُ: هَلْ عِنْدَكِ شَيْءٌ ؟ فَإنّي رَأيْتُ بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً شَديداً، فَأخْرَجَتْ إلَيَّ جِرَاباً فِيه صَاعٌ مِنْ شَعِيرٍ، وَلَنَا بَهِيمَةٌ دَاجِنٌ فَذَبَحْتُهَا، وَطَحَنتِ الشَّعِيرَ، فَفَرَغَتْ إِلَى فَرَاغي، وَقَطَعْتُهَا فِي بُرْمَتِهَا، ثُمَّ وَلَّيْتُ إِلَى رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم ، فَقَالَت: لاَ تَفْضَحْنِي بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَمَنْ مَعَهُ، فَجِئت বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت ام الـمؤمنين الثالثة الصديقة عليها السلام قالت قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لان تصلى الـمراة فى بيتها خير من ان تصلى فى حجرتها خير من ان تصلى فى الدار، ولان تصلى فى الدار خير من ان تصلى فى الـمسجد
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, মহিলাদের বদ্ধ কামরার মধ্যে নামায পড়া খোলা কামরায় নামায পড়ার চেয়ে উত্তম। আর খোলা কামরার নামায ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলাদের জন্য গায়রে মাহরামদের সম্মুখে মুখমন্ডল বা চেহারাসহ সমস্ত শরীরই ঢেকে রাখা ফরয
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا
অর্থ: আয় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আপনার মহাসম্মানিতা আযওয়াজে মুতহ্হারাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে, মহাসম্মানিতা বানাত আলাইহিন্নাস উনাদেরকে এবং মু’মিনগণের আহলিয়াগণকে বলুন, উনারা যেন উনাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজেদের মুখমন্ডলের উপর ঝুলিয়ে রাখে বাকি অংশ পড়ুন...
সুমহান ৯ই সিয়ামে
প্রাণ খুলে বলো সবে উচ্ছ্বাসে-
খোশ আমদেদ! খোশ আমদেদ!! খোশ আমদেদ!!!
আহলান-সাহলান জান্নাতী মেহমান
মুবারক তাকবীর ধ্বনিতে বলি সবে মারহাবা, শাহযাদা আক্বাজান
জোর আওয়াজের সেই মুবারক ধ্বনিতে মুখরিত তামাম জাহান
জান্নাত হতে দেখ যমীন মাঝে আজ
খলীফাতুল উমামের তাশরীফী নাজ।
আপনার মুবারক তাশরীফে খুশি স্বয়ং রসূল ও খোদা
উনাদেরই নিবিড় নিসবতে রহেন, ক্বাবা ক্বওছাইনি আও আদনা
আপনি নাহি রয়েছেন এক নিমিশের তরে জুদা
রয়েছেন মিশে দায়িমী উহাতে, ছোহবতে সদা।
হে খলীফাতুল উমাম শাহযাদা আক্বাজান
গভীর আবেগে আপনার স্নেহের পরশ চাহনে গোলাম, বাকি অংশ পড়ুন...
গরীবে নেওয়াজ গর্বিত তন
শাহযাদা আমিনীন,
তিনি আল্লাহ পাক উনার শাহী আযহার
সাইয়্যিদী আমিরীন।
তিনি বাহরুল ইলিমে উলুল
লাদুন্নীর পয়গামে,
তিনি বদরুল আশিকে রসূল
ইলহামী আঞ্জামে।
শাহী আতমাম খলীফাতুল উমাম
বিশ্বেই খ্যাতিয়ান,
তিনি জিন্দবাদ আবাদুল আবাদ
শুনে হে মুসলমান।
পুরো কায়িনাত ওনার ইশায়াত
নিজামে শাবিস্তান,
দাপটে উনার খিলাফত আবার
রইছে তেজিস্তান।
তিনি শাহযাদা নহেন কো যুদা
হতে কভু রাব্বানা।
তিনি ফাহমিদা কামিয়াব সদা
রসূল উনার রায়হানা।
তিনি সাইয়্যিদ গুলে তামজীদ
জযবাহী দুর্বার,
তিনি তো অহুদ, তিনি তো শহুদ
তরক্কীর মনি হার।
ত বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদা শাহযাদা বলে
জপি যত বার,
নির্ঝরণ, সমীরণ বহে
হৃদয় মাঝার ॥
তিনি দৃপ্ত শপথের
দৃষ্টান্ত মহান,
তিনি অসীম দয়ার
খোদ ইহসান।
তিনি মামদূহ’র রওশনে
গুলে বাহার ॥
সারা কায়িনাত মাঝে হন
শ্রেষ্ঠ যুবা,
তিনি অক্ষয় ক্বিবলার
শ্রেষ্ঠ কাবা।
তিনি বীর যোদ্ধা নব
আলী হায়দার ॥
বিশ্ব মুসলিমের তিনি
মুক্তির দিশা,
যালিমের ভীতি সঞ্চারী
আযীমি বাদশাহ!
খোদায়ী শানে নূরী শান
শাহযাদা আক্বার ॥
-মুহম্মদ সাঈদুজ্জামান শ্যামল।
বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্বদীম। তিনি নতুন কোন কিছু শুরু করেন না। তবে কখনো কখনো উনার কোন কোন বিশেষ শান মুবারক প্রকাশ পায়। অনুরূপভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারও কোন কোন বিশেষ শান মুবারক কখনো কখনো প্রকাশ পায়। আর এই বিশেষ শান মুবারক প্রকাশের আখাছছুল খাছ পাত্র মুবারক হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
মহাপবিত্রতম হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবুবব বান্দা হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা দু’শ্রেণীতে বিভক্ত। বিশেষ শ্রেণীর আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা ‘মুরাদ’ নামে অভিহিত। মহান আল্লাহ পাক উনাদেরকে পূর্ব হতেই মনোনীত করে রাখেন। ওলীয়ে মাদারযাদ হিসেবেই উনারা দুনিয়াতে তাশরীফ মুবারক আনেন। দ্বিতীয় শ্রেণীর আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা রিয়াযত-মাশাক্কাত, চেষ্টা-কোশেশের মাধ্যমে অগ্রগামী হন। উনারা ‘মুরীদ’ নামে অভিহিত। ‘মুরাদ’ শ্রেণীর আউলিয়ায়ে কিরামগণ উনারা শ্রেষ্ঠত্বের তুলনায় ‘মুরীদ’ শ্রেণী হতে অগ্রগণ্য। আজকের আলোচিত মহান অজুদ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: খলীফাতুল উমাম সাইয়্যদুনা হযরত আল মানছূর আলাইহিস সালাম তিনি কখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন?
উত্তর: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) রাত ৯টা ৯ মিনিটে।
প্রশ্ন: খলীফাতুল উমাম সাইয়্যদুনা হযরত আল মানছূর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারকখানা কে ইরশাদ মুবারক করেছেন?
উত্তর: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ شَجَرَةُ النُّبُوَّةِ وَمَعْدِنُ الرِّسَالَـةِ لَيْسَ اَحَدٌ مِّـنَ الْـخَلَائِقِ يَفْضُلُ اَهْلَ بَيْـتِـىْ غَيْرِىْ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আল বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়ে ১৮ হাজার ৪২৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) হিসাব দিয়েছে।
তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে শস্য উৎপাদনে ৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা, যা মোট ক্ষয়ক্ষতির ৩৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এরপরেই ক্ষতি হয়েছে নদী ভাঙনে, ৪ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা। আর বসত বাড়ি ভেঙে ক্ষতি হয়েছে ৩ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা।
‘বাংলাদেশের দুর্যোগ সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান ২০১৫: প্রেক্ষিত পানিবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ’ শিরোনামে বিব বাকি অংশ পড়ুন...












