সেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় সুলতান সুলায়মান আল কানুনী ১৫৫০ সনে মারমারার তীরবর্তী একটি মনোরম উঁচু ভূমিতে এই ঐতিহাসিক মসজিদ নির্মাণের নির্দেশ দেন, মসজিদ নির্মাণে উঁচু ভূমি এ জন্যেই নির্বাচন করা হয়, যাতে ইস্তাম্বুলের যে কোন স্থান হতে তা দৃষ্টিগোচর হয়। উসমানীয় সালতানাতের শুরুর দিকের শ্রেষ্ঠ স্থপতি মিমার সিনান পাশা এই মসজিদটির নকশা প্রণয়ন করেন। নির্মাণকালে এই সুবিশাল মসজিদ কমপ্লেক্সটিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়, গণ রান্নাঘর যা সংলগ্ন অতিথি ভবন ও আশ্রয় কেন্দ্রের খাবার তৈরী ও সরবরাহের জন্যে নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়াও হাসপাতাল ও গ্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগ পর্যন্ত রাজাকার ত্রিদিব চাকমা সার্কেল চিফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
পরে ১৯৭৭ সালে তার অনুপস্থিতিতেই তার ছেলে সার্কেল চিফ দেবাশীষ চাকমা সার্কেলের দায়িত্বভার গ্রহণ করে।
৬ দফা দাবির বিরোধিতা:
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। উপজাতি চাকমা রাজাকার ত্রিদিব এই কর্মসূচির স বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মকর্তারা যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই বিধর্মীরাই এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমানদের শোষণ করেছে। অথচ ইতিহাসের শিক্ষা এটাই যে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করে না।
ব্রিটিশ ঐতিহাসিক হান্টার বলেছে- “এ প্রদেশের ঘটনাবলীর সাথেই আমি বিশেষভাবে পরিচিত। তার ফলে আমি যতদূর জানি, তাতে করে ইংরেজ আমলে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এখানকার মুসলমান অধিবাসীগণ”। -(ড.ড ঐঁহঃবৎ ঞযব ওহফরধহ গঁংংধষসধহং. ঢ়ঢ়. ১৪০-১৪১)।
সে স বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি বছরের মতো এবারও ৮ই মার্চ-২০২৩ ঈসায়ী বেশ ঘটা করে পালিত হলো তথাকথিত আন্তর্জাতিক নারী দিবস। ১৯৭১ সাল থেকে বাংলাদেশে পালিত হয়ে আসছে এ দিবসটি। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা, নারীর সমান সুযোগ লাভের অধিকার, মেধা ও যোগ্যতা অনুযায়ী সব ধরনের কাজ করার অধিকার নিশ্চিত করতেই নারী দিবসের জন্ম।
নারী দিবসের ইতিহাস খুঁজলে পাওয়া যায়, “১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলো সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। পরে ১৯০৮ সালে ক্লার বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ১৩ শা’বান শরীফের পর)
পতিতালয়ে নির্যাতনের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে রুবিনা বলেন, দিল্লির একটা পতিতালয়ে ছিলাম ছয় মাস। সেখানে অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। সেখানে এক খদ্দেরের (কলকাতার ছেলে) সঙ্গে ভাব জমিয়ে তুলি। তাকে বলেছিলাম আমাকে বাঁচান। আমি দেশে ফিরে যাব। ওই ছেলেটির কথা মতো একদিন খুব সকালে পতিতালয় থেকে পালাই। ওই ছেলেটি আমাকে বোম্বের ট্রেনে তুলে দিয়েছিল। বোম্বে স্টেশনে আসার পর একটা মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। সে আমাকে খুব আদর-যতœ করে। কিন্তু আমি বুঝতে পারিনি ওই মেয়েটিও ছিল দালাল। ওই মেয়েটি আমাকে পুনে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। সেখান বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, যারা বলেছিল যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেছেন সুতরাং আপনারা নিজ সম্প্রদায়ের লোকদের নিকট ফিরে যান। তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করলেন-
وَمَا مُحَمَّدٌ إِلَّا رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُ
অর্থ: “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন সুমহান রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। উনার পূর্বে অনেক হযরত রসূল আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
সবক্ব নং ১৫ : সাকিন বা জযমওয়ালা হুরূফ উনার পরিচয় ও ব্যবহার
সাকিন বা জযম চিহ্ন আরবী আট (۸) -এর মত দেখায়। বাংলা যতি চিহ্ন (,) কমার মত দেখা যায় ইংরেজী অক্ষর (ড়) মত দেখা যায়।
সাকিন বা জযম ওয়ালা হরফ উনার ডান পার্শ্বের হরকতযুক্ত হরফ উনার সাথে মিলিয়ে একবার উচ্চারণ করতে হয়।
সাকিন বা জযম ওয়ালা হরফ উনার মশক্ব (অনুশীলন)
اَتْ اِتْ اُتْ اَثْ اِثْ اُثْ اَحْ اِحْ اُحْ
اَذْ اِذْ اُذْ اَرْ اِرْ اُرْ اَزْ اِزْ اُزْ
اَسْ اِسْ اُسْ اَشْ اِشْ اُشْ اَصْ اِصْ اُصْ
اَضْ اِضْ اُضْ اَظْ اِظْ اُظْ اَعْ اِعْ اُعْ
اَغْ اِغْ اُغْ اَفْ اِفْ اُفْ اَكْ اِكْ اُكْ
اَلْ اِلْ اُلْ اَمْ اِمْ اُمْ اَنْ اِنْ اُنْ
اَهْ اِهْ اُهْ
ثَقُلَتْ يُوَسْوِسُ سُطِحَتْ كُشِطَتْ نُ বাকি অংশ পড়ুন...
২১২ পর্ব:
পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। যেটা আমি গত সপ্তাহে বলেছিলাম। যেখানে তাহরীম, ইলা’, তা’খীর এই তিনটা বিষয় নিয়ে অনেক ইখতিলাফ। এখন যেহেতু এটার মোটামুটি সমস্যা সমাধান হয়েছে। যেটা আমরা বুঝতে পেরেছি। যে অষ্টম হিজরী যিলহজ্জ শরীফে বিষয়টা শুরু হয়েছে। নবম হিজরী শরীফের পহেলা মুহররমুল হারাম শরীফ একমাস ইলা’। ইলা’ একমাস হয়না। ইলা’ চার মাসের নিচে ইলা’ হয় না। এটা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বলে দেয়া হয়েছে। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আলাদা ছিলেন। যেহেতু তিনি,
وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوَ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: فَاِنَّ اَحَدَكُمْ لَوْ اَنْفَقَ كُلَّ يَوْمٍ مِّثْلَ اُحُدٍ ذَهَبًا مَّا بَلَغَ مُدَّ اَحَدِهِمْ وَلَا نَصِيْفَهٗ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: ‘নিশ্চয়ই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা এক মুদ বা অর্ধ মুদ গম বা যব খরচ করে যে ফযীলত মুবারক লাভ করেছেন, তোমরা প্রতিদিন উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ খরচ করলেও সেই পরিমাণ ফযীলত মুবারক লাভ করতে পারবে না।’
প্রশ্ন: لِـىْ وَلَـنَا مَعَ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ وَقْتٌ لَّا يَسْعٰنِـىْ فِـيْهِ مَلَكٌ مُّقَـرَّبٌ وَلَا نَبِـىٌّ مُّـرْسَلٌ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালাম বা বাক্য মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত ‘উবাদাহ্ ইবনে ছমিত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
إِنَّا بَايَعْنَا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وآله وَسَلَّمَ عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ فِي النَّشَاطِ وَالْكَسَلِ وَالنَّفَقَةِ فِي الْعُسْرِ وَالْيُسْرِ وَعَلَى الْأَمْرِ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّهْيِ عَنِ الْمُنْكَرِ وَعَلَى أَنْ نَقُولَ فِي اللهِ لَا تَأْخُذُنَا فِيهِ لَوْمَةُ لَائِمٍ وَعَلَى أَنْ نَنْصُرَ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وآله وَسَلَّمَ إِذَا قَدِمَ عَلَيْنَا يَثْرِبَ بِمَا نَمْنَعُ مِنْهُ أَنْفُسَنَا وَأَزْوَاجَنَا وَأَبْنَاءَنَا وَلَنَا الْجَنَّةُ فَهَذِهِ بَيْعَةُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عليه وآله وَسَلَّمَ بَايَعْنَاهُ عَلَيْهَا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
খ) প্রতিদিন উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় খরচ করার চেয়ে অধিক ফযীলত মুবারক লাভ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ سَعِيْدِ ۣ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَسُبُّوْا اَصْحَابِـىْ دَعَوْا اَصْحَابِـىْ فَاِنَّ اَحَدَكُمْ لَوْ اَنْفَقَ كُلَّ يَوْمٍ مِّثْلَ اُحُدٍ ذَهَبًا مَّا بَلَغَ مُدَّ اَحَدِهِمْ وَلَا نَصِيْفَهٗ. وَهُوَ صَحِيْحٌ
অর্থ: “হযরত আবূ সা‘ঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...












