১৯৭৫ সালে সউদী আরবের ‘কিং ফয়সাল স্পেশালিস্ট হাসপাতাল’-এ নিয়োগ পেয়েছিল আমেরিকার বোস্টনের চিকিৎসক ডা. স্যেমুর গে। সে ছিল কথিত সউদী রাজপরিবারের ব্যক্তিগত চিকিৎসক। সউদীতে তিন বছর কর্মরত থাকাকালে তার অভিজ্ঞতা নিয়ে রচিত ‘বিইয়ন্ড দি ভেইল’ অত্যন্ত আলোচিত একটি বই। উক্ত বইতে সউদী রাজপরিবারের দ্বিমুখী চরিত্র, লাম্পট্য ও ভণ্ডামির বিশদ বিবরণ রয়েছে।
স্যেমুর গ্রে যখন সউদীতে তার কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে যাচ্ছিল, তখন প্লেনে দুটো সউদী যুবতী ছিল অত্যন্ত স্বল্পবসনা। বইটির বাংলা অনুবাদে রয়েছে যে- “ফরাসি ফ্যাশন দুরস্ত পোশাক-আশাকে সজ্জিত-স্ক বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
আজ মহাপবিত্র ৭ই রজবুল হারাম শরীফ। বিশেষ দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিবস মুবারক হচ্ছে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ০৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। আর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্ বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক ও পবিত্র বিছালী শান মুবারক উনাদের মা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মানুষেরা! তোমাদের মহান রব তায়ালা উনার তরফ থেকে তোমাদের নিকট মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক এনেছেন মহাসম্মানিত নছীহতকারী, অন্তরের আরোগ্য দানকারী, হিদায়েত দানকারী এবং মু’মিনদের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
পটুয়াখালী সংবাদদাতা:
দাম বৃদ্ধিতে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে শুকনা মরিচ। গত কয়েক মাস আগেও যে মরিচ প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হতো এখন দাম বেড়ে সেই মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া সবচেয়ে নিম্নমানের শুকনা মরিচ বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা দরে।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) পটুয়াখালীর গলাচিপায় পাইকারি বাজার ও বিভিন্ন খুচরা দোকান ঘুরে মরিচের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির এ চিত্র দেখা গেছে। পাইকারি মরিচ বিক্রেতারাও জানিয়েছেন, শুকনা মরিচেরে এমন অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অতীতে কখনো ঘটেনি।
পটুয়াখালীর গলাচিপায় শুকনা বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ১৪ জুমাদাল ঊখরা শরীফের পর)
সারাবিশ্বে মহিলা নির্যাতনের অনেক কারণ রয়েছে। দেরীতে হলেও পাশ্চাত্যে অনেকের মধ্যে বোধোদয় ঘটেছে যে, পশ্চিমা বিশ্বে অপরাধ প্রবণতা, হত্যা, নির্যাতনসহ সামাজিক অস্থিরতার প্রধান কারণ হচ্ছে সমঅধিকারের নামে সামাজিক বন্ধনের অস্তিত্ব বিনাশ। এই সামাজিক বন্ধন লোপ পাওয়ার পেছনে রয়েছে অবাধ অশ্লীল স্বাধীনতা। অবাধ অশ্লীল স্বাধীনতার কারণে তারা আজ ধ্বংসের মুখোমুখি। এই ভয়াবহ ধ্বংস ঠেকানোর জন্য তারা আবার পরিবার প্রথার দিকে ফিরে যাওয়ার চেষ্ঠা করছে। এর পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে। এজন্য পোপ জন পল আমেরিকায় এক সম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
এবার ডেনমার্কে কোপেনহেগেন মসজিদের কাছে ও তুরস্কের দূতাবাসের সামনে গত জুমুয়াবার (২৭ জানুয়ারি) পবিত্র কুরআন শরীফ পোড়ানো হয়েছে। একজন মুসলিমবিদ্বেষী এ ঘটনার নেতৃত্বে রয়েছে।
এর আগেও ২১ জানুয়ারি সুইডেনে কুরআন শরীফ পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে রাসমাস পালুদান নামের ওই ব্যক্তি। সে একই সঙ্গে ড্যানিশ ও সুইডিশ নাগরিক। ওই ঘটনায় বাংলাদেশ-তুরস্কসহ বিশ্বের বেশ কিছু মুসলিম দেশ কড়া প্রতিক্রিয়া জানায়।
সে বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তাছাড়া ওই মুসলিমবিদ্বেষী সন্ত্রাসবাদী আরও অঙ্গীকার করেছে সুইডেন যতদিন ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার অনুমত বাকি অংশ পড়ুন...
আরবের ঐতিহ্য তাবুর আকৃতিতে তৈরী বলে মসজিদের পুরো কাঠামোটিই একটি বিশাল গম্বুজের আকৃতি ধারণ করেছে। এই মসজিদের নকশাবিদ তুরষ্কের নাগরিক হওয়ায় চারটি মিনার নিমার্ণে ঐতিহাসিক উসমানীয় সালতানাতের স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণ করেছেন। অর্থাৎ সরু ও সুউচ্চ মিনার নির্মাণ করেছেন। যা সচারাচর দেখা যায় ইস্তাম্বুলের হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সুলায়মানী মসজিদ ও সুলতান আহ্মদ মসজিদের মিনারে।
এই মসজিদটিতে মূল নামায ঘরের মুসল্লী ধারণ ক্ষমতা ১০,০০০ (দশ হাজার)। মূল নামায ঘরের উচ্চতা ৪২ মিটার। সুবিশাল ও সুউচ্চ এই নামায ঘরের ঠিক মধ্যখানে রয়েছে অত্যান্ত আ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ سَنَّ فِي الإِسْلاَمِ سُنَّةً حَسَنَةً فَلَهُ أَجْرُهَا وَأَجْرُ مَنْ عَمِلَ بِهَا مِنْ غَيْرِ أَنْ يَنْتَقِصَ مِنْ أُجُورِهِمْ شَيْئًا ، وَمَنْ سَنَّ فِي الإِسْلاَمِ سُنَّةً سَيِّئَةً فَعَلَيْهِ وِزْرُهَا وَوِزْرُ مَنْ يَعْمَلُ بِهَا مِنْ غَيْرِ أَنْ يَنْتَقِصَ مِنْ أَوْزَارِهِمْ شَيْئًا.
অর্থ: ‘যে ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মাঝে কোন উত্তম বিষয় তথা (বিলুপ্ত) মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক (উনার আমল) জারী করলো, সে তার প্রতিদান পাবে এমনকি সে অনুযায়ী যতজন আমল করবে তার জন্য প্রত্যেকের সমান ছাওয়াবের অধিকারী সে হবে, তব বাকি অংশ পড়ুন...
মুঘল সালতানাতে সর্বমোট ১৯ জন শাসক শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে এমনও শাসক ছিলেন যারা ইতিহাসে চরম-পরমভাবে বিখ্যাত হয়ে আছেন। উনাদের শাসনকালকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের মুসলিম শাসনের স্বর্ণযুগ বলা হয়। উনাদের মধ্যেই অন্যতম হলেন মুঘল সালতানাতের ষষ্ঠ শাসক মালিকুল হিন্দ, সুলতানুল আযীম মুহিউদ্দীন মুহম্মদ আওরঙ্গজেব আলমগীর রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি শুধু একজন শাসকই নয় বরং তিনি ছিলেন একজন বুজুর্গ ওলীআল্লাহ। উনাকে জিন্দাপীর হিসেবেও ইতিহাসে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ছিলেন বিখ্যাত ওলীআল্লাহ ইমাম মাসুম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ।
সুলতান আ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু তাই নয়, সলেমানের নির্দেশে নড়াইলের বিভিন্ন গ্রাম থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ নিরীহ মানুষকে ধরে এনে হত্যার পর চিত্রা নদীতে ফেলে দেয়া হত। হত্যার আগে বন্দিদের নাম একটি খাতায় লেখা হত। নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস ছিল তাদের ক্যাম্প। এখানে নির্যাতন করা হত বন্দিদের উপর। ঘাতক সলেমান এসে প্রতিরাতে ওই খাতায় তোলা নামের পাশে লাল কালি দিয়ে টিক চিহ্ন দিত এবং লিখত। এরপর বন্দিদের প্রাণদ- কার্যকর করার জন্য জল্লাদদের বুঝিয়ে দিত। জল্লাদরা রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে চিত্রা নদীর ফেরিঘাটে বন্দিদের নিয়ে গিয়ে প্রাণদ- কার্যকর কর বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-২০৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ইহুদী ছিলেন। পরে মুসলমান হয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছাহাবিয়াতের মর্যাদা মুবারক লাভ করলেন। তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান দরবার শরীফ উনার মাঝে যাওয়া-আসা করতেন।
একদিন কিছু উটের গোশত হাদিয়া আসলো। তখন নূরে মুজাসসাম, বাকি অংশ পড়ুন...












