পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَدِمَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ وَلَـهُمْ يَوْمَانِ يَلْعَبُوْنَ فِيْهِمَا فَقَالَ مَا هٰذَانِ الْيَوْمَانِ، قَالُوا كُنَّا نَلْعَبُ فِيْهِمَا فِي الْـجَاهِلِيَّةِ، فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ اللهَ قَدْ اَبْدَلَكُمْ بِـهِمَا خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمَ الْاَضْحٰى وَيَوْمَ الْفِطْرِ.
অর্থ : হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ তাশরীফ মুবারক নি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال لَوْ كَانَ لاِبْنِ آدَمَ وَادِيَانِ مِنْ مَالٍ لاَبْتَغَى ثَالِثًا، وَلاَ يَمْلأُ جَوْفَ ابْنِ آدَمَ إِلاَّ التُّرَابُ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন।
তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি আদম সন্তানকে ধন-সম্পদে পরিপূর্ণ দুটি উপত্যকাও দেয়া হয় (তবুও সে পরিতৃপ্ত থাকবে না। ) তারপরও সে তৃতীয়টির জন্য আশা-আকাঙ্খা করবে। মূলত মানুষের প বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰى عَنْهُ يَـقُوْلُ مَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْإِزَارِ فَـهُوَ فِي الْقَمِيْصِ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, লুঙ্গি যেমন নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে, তদ্রুপ জামাও নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে। (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুল আওসাত, শুয়াবুল ঈমান ৮/২২০)
মূলত, ক্বমীছ বা জামা ও ইযার বা লুঙ্গি সমান সমান হতে পারে আবা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম তিনি মিশরের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর যখন দুর্ভিক্ষ দেখা দিল, তখন ঐ দুর্ভিক্ষের প্রভাব গড়াতে গড়াতে কিনয়া’নে সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ পর্যন্ত পৌছে যায়। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম তিনি উনার আওলাদগণকে লক্ষ্য করে বললেন যে, হে আমার আওলাদগণ! আমি জানতে পেরেছি মিশরে একজন নতুন দায়িত্বশীল দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। যিনি অত্যান্ত সৎ ও দয়ালু। এই দুর্ভিক্ষের সময় তিনি মানুষের অভাব-অনটন দূর করার জন্য সামান্য অর্থ-কড়ির বিনিময়ে উট বোঝাই খাদ্যশস্য দিয়ে থাক বাকি অংশ পড়ুন...
একদিন হযরত আবূ সাঈদ রহমতুল্লাহি আলাইহি ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, “আমি এসেছিলাম আপনার নিকট বাইয়াত হওয়ার জন্য। আপনার মত মহান ব্যক্তিত্বের ছোহবত ইখতিয়ার করা (সংসর্গে থাকা) একান্ত জরুরী মনে করছি। ”
ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আবেদন মঞ্জুর করলেন। উনাকে স্বীয় ছোহবত দানের জন্য বাইয়াত করালেন।
পরের দিন ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি খানকা শরীফ উনার দায়িত্বে নিয়োজিত খাদিমকে বলে দিলেন, আজ থেকে আবূ সাঈদ উনার থাকার বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضرت انس رضى الله تعالى عنه يَقُوْلُ قَامَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَبْنِي بأم المؤمنين العاشرة عَلَيْهَا السَّلامُ فَدَعَوْتُ الْمُسْلِمِينَ إِلٰى وَلِيمَتِه أَمَرَ بِالأَنْطَاعِ فَبُسِطَتْ فَأُلْقِيَ عَلَيْهَا التَّمْرُ وَالأَقِطُ وَالسَّمْنُ وَقَالَ حَضرت عَمْرٌ رَضِيَ الله تَعَالَى عَنْهُ و عَنْ أَنَسٍ رَضِيَ الله تَعَالَى عَنْهُ بَنٰى بِهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ صَنَعَ حَيْسًا فِي نِطَعٍ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ‘আশির বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত বাংলা সন তথা ফসলী সন হিসেবে আমরা যে সালটি গণনা করি সেটি কোনো বাঙালি শুরু করেনি, করেছিলো মঙ্গলীয়ান শাসক আকবর। যে জাতি হিসেবে ছিলো মঙ্গলীয় এবং তার ভাষা ছিলো ফার্সী। ১৫৯৩ খৃ. (৯৯৩ হিজরী) সালে এ সন চালু করে আকবর। কিন্তু জারি করার বৎসর হিসাবে দেখানো হয় ১৫৬৩ খৃ. মুতাবিক ৯৬৩ হিজরী সাল। শুরুতেই কথিত এ বাংলা সনের নামও ‘বাংলা’ সন ছিলো না, এর নাম ছিলো ‘তারিখ-ই-ইলাহি’। যেহেতু আকবর হিন্দুত্ববাদী পূজারীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বিভিন্ন ধর্মকে গুলিয়ে ‘দ্বীন-ই-ইলাহি’ নামক একটি নতুন মতবাদ ও ধর্ম চালু করেছিলো, সেই দ্বীন-ই-ইলাহির নাম অনুসারে এর বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী প বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি তাদেরকে (সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসীকে) মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ বিশেষ দিনগুলো সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বর্ষবরণ উদযাপনের নামে দেশের দ্বীনদার মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে দেশের সব মাদরাসায়ও দুই দিনব্যাপী বাংলা নববর্ষ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। এনিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের মধ্যে।
ইসলামবিরোধী এই নির্দেশনায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন দ্বীনদার মুসলিমরা। মাদরাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ইমানবিধ্বংসী উৎসব পালনের নির্দেশনা দেয়ায় মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককের (ডিজি) অপসারণ দাবি করেছেন সচেতন মহল।
ইসলামী বিশেষজ্ঞরা প্রতিক্রি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
দখলদার ইসরায়েলের জাফায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী। এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘ইয়াফা’ নামের দুটি ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে, যা গাজা ও ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের প্রতি তাদের অটল সমর্থনের অংশ।
ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনী জানায়, আমরা থামবো না। আমেরিকার আগ্রাসন আমাদের গাজা সম্পর্কে আমাদের ধর্মীয়, নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব থেকে পিছু হটাতে পারবে না।
এছাড়াও তারা ইউএসএস হ্যারি এস. ট্রুম্যান নামের একটি মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হামলা করেছে এবং গত ১০ দিনের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো একটি মার্কিন ড্রোন ভূ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেয়া প্রায় এক হাজার রিজার্ভ সেনাকে বরখাস্ত করেছে দখলদার ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনী।
এর আগে চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর (আইএএফ) কয়েকশ’ সদস্যসহ বরখাস্তকৃতদের অনেকে একটি খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর করে। চিঠিতে তারা গাজায় চলমান যুদ্ধকে ‘নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত স্বার্থে পরিচালিত’ বলে উল্লেখ করে।
তারা আরও লেখে, যুদ্ধ চালিয়ে বন্দিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়, বরং যুদ্ধবিরতির মাধ্যমেই কেবল এর সমাধান হতে পারে।
চিঠিতে তারা য বাকি অংশ পড়ুন...












