আল ইহসান ডেস্ক:
ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল ঘিরে বিক্ষোভে উত্তাল রাজপথ। প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন মুসলমানগণ।
গত জুমুয়াবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে কলকাতা, চেন্নাই ও আহমেদাবাদসহ ভারতের বিভিন্ন শহরের সড়কগুলো।
অসংখ্য মানুষ হাতে ভারতের জাতীয় পতাকা নিয়ে এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশ নেন। তাদের হাতে নানা ধরনের প্ল্যাকার্ডও দেখা গেছে। তাতে লেখা ছিল, ‘আমরা ওয়াকফ সংশোধনী মানছি না’, ‘ওয়াকফ বিল প্রত্যাহার করুন’।
এদিন কলকাতায় প্রতিবাদের বহর ছিল অনেক বড়। গুজরাটের আহমেদাবাদেও এদিন ওয়াকফ সংশোধনীর বিরোধিতায় পথে নামেন মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে খেজুর ও আঙুর মিশ্রিত শরবত পেশ করতেন এবং তা থেকে তিনি খেতেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আঙুর ফল রক্তকে বিশুদ্ধ করে, বলিষ্ঠতা দান করে এবং কিডনিতে শক্তি সঞ্চার করে তাকে পরিষ্কার করে। ” সুবহানাল্লাহ!
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার বরকতময় শানে নুযূল বা অবতীর্ণের কারণ
এ ঘটনার পঞ্চাশ দিন পর মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। এই ওয়াক্বিয়া জানানোর জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি এ ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ নাযিল করেন।
পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার ইবরত ও নছীহত মুবারক
বর্ণিত ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ থেকে এই ইবরত ও নছীহত মুবারক হাছিল করতে হবে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে সবসময়ই কুদরতীভাবে হিফা বাকি অংশ পড়ুন...
ছাত্র জিজ্ঞাসা করলো- সে কেমন?
হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন যে দেখ, আমি স্বয়ং নিজে আমার চোখে দেখেছি এই ছেলেটাকে। তার বাড়ী অমুক স্থানে, সে রাস্তা থেকে মাটি তুলে তার বাড়ীর বা ঘরের যে দেয়াল রয়েছে, দেয়ালটা লেপ দিয়েছে। কিছু দুব্বা ঘাসও সে নিয়েছে, এর কারণে তার দেয়ালটা যেমন কয়েক সুতা বেশী মোটা হয়ে গিয়েছে, তেমনি রাস্তাটিও কয়েক সুতা সংকীর্ণ বা নিচু হয়ে গিয়েছে।
আমি ফিকির করলাম, যে ব্যক্তি মানুষের হক ও রাস্তার হক সম্পর্কে বুঝে না, রাস্তার মাটি নেয়া জায়েয বা নাজায়েয, তা উপলব্ধি করতে পারে না, অথচ নিজেরটা সে সম্পূর্ণ বুঝলো, বাকি অংশ পড়ুন...
৩-৪. সম্মানিত ইজমা শরীফ ও সম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ:
আল্লামা হযরত ইমাম আবূ মুহম্মদ আলী ইবনে আহমদ ইবনে সা‘ঈদ ইবনে হাযম কুরতুবী যাহিরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৪৫৬ হিজরী শরীফ) যিনি হযরত ইবনে হায্ম রহমতুল্লাহি আলাইহি হিসেবে পরিচিত। তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল ফিছাল ফিল মিলালি ওয়াল আহ্ওয়াই ওয়ান নিহাল’ উনার মধ্যে বলেন,
وَمن قذف ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام فَهُوَ كَافِر لتكذيبه الْقُرْآن
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে যে অপবাদ দিলো, সে মহাসম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মুনজিয়াত منجيات হলো ওই সকল নেক খাছলত বা সৎ স্বভাব, যে সকল নেক খাছলত বা সৎ স্বভাব নাজাত বা মুক্তি দেয়। অর্থাৎ “তায়াল্লুক মায়াল্লাহ” বা খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সম্পর্ক মুবারক সৃষ্টি করে দেয়।
জনৈক বুযুর্গ কবি বলেন-
خواہی کہ شوی منزل قرب مکین. بنیک چسیز نفس خویش را فرما تعلیم
অর্থ : যদি তুমি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য মুবারক লাভ করতে চাও, তবে তোমার নফ্স্ বা অন্তরকে নেক খাছলতসমূহ দ্বারা তা’লীম দাও।
আর ওই সকল নেক খাছলত মুবারক হচ্ছে-
১। তওবা (গুনাহ থেকে প্রত্যাবর্তন), ২। ছবর (ধৈর্য), ৩। শোকর (কৃতজ্ঞতা), ৪। তাওয়াক্ক বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনা মেয়েদেরকে প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় চেহারা ঢাকার নির্দেশ মুবারক দিয়ে যিনি খ¦ালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِأَزواجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلابيبِهِنَّ ذلِكَ أَدنى أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ -
অর্থ: মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা আপনার হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মুমিনগণ উনাদের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِى الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ مَرَّ مَعَ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِلٰى بَيْتِ عَامِرِ الاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَكَانَ يُعَلِّمُ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِاَبْنَائِهٖ وَعَشِيْرَتِهٖ وَيَقُوْلُ هٰذَا الْيَوْمَ هٰذَا الْيَوْمَ فَقَالَ عَلَيْهِ الصَّلٰوةُ وَالسَّلامُ اِنَّ اللهَ فَتَحَ لَكَ اَبْوَابَ الرَّحْـمَةِ وَالْمَلائِكَةُ كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُوْنَ لَكَ مَنْ فَعَلَ فِعْلَكَ نَـجٰى نَـجٰتَكَ.
অর্থ : হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মামলুক সালতানাতের সময় মাদরাসা কার্যক্রমের সিংহভাগই ছিলো শরীয়াহকেন্দ্রীক। সহযোগী হিসেবে নাহু, সরফ, লোগাহ ইত্যাদিও পড়ানো হতো। যেমন কেউ যদি তাফসির বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে চায়, তাকে অবশ্যই আরবি ভাষায় পারদর্শিতা অর্জন করতে হবে। নাহু সরফ বুঝতে হবে। অন্যান্য বিষয়েও পারঙ্গম হতে হবে। এসব ইলম ছাড়া তাফসীর বিষয়ে অভিজ্ঞ হওয়া সম্ভব নয়। সেজন্য তাফসীরের সহযোগী হিসেবে এসব বিষয় ছাত্রদের পড়ানো হতো। ইলমে শরীয়ার অন্যান্য বিষয়গুলোর জন্যও এসব সহযোগী ইলমের সমান প্রয়োজন পড়তো। সেজন্য উলুমে শরিয়ার পাশাপাশি এ বিষয়গুলোও ছাত্রদের শেখানো হতো।
তখন ইলম বাকি অংশ পড়ুন...












