১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ
বনী মুছত্বলিক্বের জিহাদ থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় আফদ্বলুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ মিথ্যা অপবাদ রটনা করে মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলূল (যার মূল নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সালূল) লা’নাতুল্লাহি আলাইহি এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা। না‘ঊযুবিল্লাহ! যা ইফকের ঘটনা হিসেবে সকলের মাঝে মশহূর। তখন স্বয়ং যিনি খ্বালিক্ব¡ মালিক রব মহা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য যে, শীত প্রধান বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় শীতের তীব্রতা বেশী। আর বানিয়াবাসী মসজিদ এমনি একস্থানে নির্মাণ করা হয়েছে, যার তলদেশে প্রকৃতিগতভাবে গরম পানির উৎস বিদ্যমান। শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে তা প্রত্যক্ষ করা যায় অর্থাৎ শীতকালে রাজধানী সোফিয়া যখন তুষারপাতে ছেয়ে যায়। তখন হাজারো স্থাপনার মাঝে একমাত্র বানিয়াবাসী মসজিদ ও এর আশপাশ তুষার মুক্ত থাকে এবং মসজিদের সীমানা দেয়ালের চতুর্পাশ থেকে তলদেশের গরম পানির প্রভাবে ধোঁয়া নির্গত হতে দেখা যায়। মহান আল্লাহ পাক উনার ঘরের এই অলৌকিক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য দীর্ঘকাল যাবৎ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَـٰكِنَّ اللَّـهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের প্রতি পবিত্র ঈমানকে প্রিয় করেছেন এবং পবিত্র ঈমান দ্বারা আপনাদের অন্তর মুবারক সৌন্দর্যমন্ডিত করেছেন এবং আপনাদের কাছে কুফরী, ফাসিকী, নাফরমানীমূলক বিষয়গুলোকে অপ্রিয়, অপছন্দনীয় করেছেন। উনারাই হচ্ছেন প্রকৃত হিদায়েতপ্রাপ্ত। (পবিত্র সূরা হুজুরাত: আয় বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশে শাদী মুবারক সুসম্পন্ন:
দাড়গরের শাসক, সূফী সাধকগণের প্রভাব-প্রতিপত্তি মেনে নিতে পারেনি। তাই সে মাঝে মধ্যে মুসলমানগণের উপর চোরা গুপ্তা হত্যা চালায়। মুসলমানগণের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্ষতি সাধন করে। দাড়গরের পাশে ছিলো মুসলমানগণের সেনা ছাউনী। সেই সেনা ছাউনীর প্রধান ছিলেন মালিক খত্তাব হাকিম রহমতুল্লাহি আলাইহি। সঙ্গত কারণেই উনার নেতৃত্বে দাড়গড়ের শাসকের বিরুদ্ধে একটি জিহাদ পরিচালিত হয়। সেই যুদ্ধে দাড়গড়ের শাসক পরাজিত হয়ে পালিয়ে যায়। অনেক ধ বাকি অংশ পড়ুন...
মরদূদ দরবেশ বালয়াম বিন বাউরা তিনশত বছর ইবাদত করেছিলো। চোখ বন্ধ করলে সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহ তাছ্ছারা পর্যন্ত সবকিছু দেখতে পেতো। তার সমস্ত দোয়া কবুল করা হতো। কিন্তু হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে ৩০০ বছর পর সেও গোমরাহ হয়ে গেলো। তার সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا فَانسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ
অর্থ: আর আপনি তাদের নিকট বর্ণনা করুন, সে লোকের অবস্থা, যাকে আমি নিজের নিদর্শনসমূহ দান করেছিলাম, অথচ সে তা পরিহার করে বেরিয়ে গেছে। আর ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার অসংখ্য অগণিত ছিফত বা গুণের মধ্যে একটি হচ্ছে (صابر) ‘ছাবির’ অর্থাৎ ধৈর্যশীল। আর আল্লাহ পাক উনার বান্দাদের মধ্যেও অনেকের নাম রয়েছে ছাবির। এখন কেউ কি একথা বলবে বা দাবি করবে যে, ছাবির নামের ব্যক্তিরা তারা আল্লাহ পাক উনার মতো ছাবির? কখনোই না। তদ্রুপ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারও অসংখ্য অগণিত ছিফত বা গুণের মধ্যে একটি হলো (بشر) ‘বাশার’। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যারা উম্মত তারাও বাশার। এখন প্রশ্ন হলো, বান্দারা যদি ছাবির বাকি অংশ পড়ুন...
সাহরীর মতো ইফাতারীতেও সর্বোত্তম খাবার হচ্ছে খেজুর। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنِهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُفْطِرُ قَبْلَ اَنْ يُصَلِّيَ عَلٰى رُطَبَاتٍ فَاِنْ لَـمْ تَكُنْ رُطَبَاتٌ فَتُمَيْرَاتٍ فَاِنْ لَـمْ تَكُنْ تُـمَيْرَاتٌ حَسَا حَسَوَاتٌ مِنْ مَاءٍ.
অর্থ : “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মাগরিবের নামাযের পূর্বেই কয়েকটি তাজা খেজুর দ্বারা ইফ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ফরমান- মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবস মুবারকগুলোকে স্মরণ করিয়ে দিন সমন্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...












