নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাজার ব্যবস্থায় রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের একটি অংশ এখনো সক্রিয় ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
আজ গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) রমজান উপলক্ষে ভোগ্যপণ্যের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে অধিদপ্তরের এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভোজ্যতেলের সরবরাহে কিছু ব্যবসায়ী অসহযোগিতা করছে, যা বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে পারে। এই সংকটের কারণ খুঁজতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে, ভোজ্যতেল রিফাইনারির তিনটি কোম্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেছেন, উগ্রবাদী ও লেবাসধারীদের হাতে এদেশের ইসলাম কখনো নিরাপদ নয়। যারা ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করে তারা কখনো ইসলামী মূল্যবোধের রাস্ট্র, সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে না। ইসলামী চিন্তা-চেতনা লালন করা দলের হাতেই আগামীর বাংলাদেশ নিরাপদ ও সমৃদ্ধ হয়ে ওঠবে। সামনে নির্বাচন, আমাদেরকে বুঝেশুনে এগুতে হবে। আলেম সমাজকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আবেগ নয়, বাস্তববাদী হতে হবে।
গত বুধবার রাতে কুমিল্লার মুরাদনগরে সোনাকান্দায় ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আগামী মার্চ ও এপ্রিল মাসে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল দেশের ৫০ লাখ পরিবারকে দেওয়া হবে। এ ছাড়াও ঈদে উপহার হিসেবে এক কোটি নিম্নবিত্ত পরিবারকে দেওয়া হবে ১০ কেজি করে চাল।
গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওএমএস ও খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি বিষয়ক মতবিনিময় সভায় খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, রমজান মাসে নিম্নআয়ের মানুষের মাঝে বিতরণের জন্য বরাদ্দকৃত চাল যাতে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডায়াবেটিস শুধু বড়দের অসুখ নয়, এখন এটি ছোটদেরও রোগ। বর্তমানে নগরায়ণের ফলে পরিবর্তিত জীবনযাপনের কারণে সারা বিশ্বেই ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বৃদ্ধির এই হার বাংলাদেশেও বেশি।আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিক ফেডারেশনের (আইডিএফ) তথ্যে জানা যায়, বাংলাদেশে ১৭ হাজারের বেশি শিশু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। সারা বিশ্বে ১ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি শিশু এই রোগে আক্রান্ত।যদি কোনো শিশুর ঘন ঘন পিপাসা, বারবার প্রশ্রাব হয়, হঠাৎ ওজন কমে যায়, অতিরিক্ত ক্ষুধা পায়, শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়, দীর্ঘস্থায়ী ঘা, অস্বাভাবিক ক বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: কেউ কেউ বলে তারাবীহ নামায ৮ রাকায়াত পড়াই সুন্নত। আবার কেউ কেউ বলে থাকে, ১২ রাকায়াত। কোন মতটি ছহীহ?
জাওয়াব: সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ফতওয়া মুতাবিক পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ২০ রাকায়াত পড়াই হচ্ছে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। অতএব, কেউ যদি ২০ রাকায়াত থেকে এক রাকায়াতও কম পড়ে, তবে তার সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ তরক করার গুনাহ হবে। অর্থাৎ পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ২০ রাকায়াতই পড়তে হবে এবং এর উপরই ইজমা বা ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
যারা পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ৮ রাকায়াত বলে থাকে, তারা বুখারী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হযরত উ বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
হযরত ইমাম আহমাদ শিহাবুদ্দীন খাফাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
اَمَرَ حَضْرَتْ ضِرَارَ بْنَ الْاَزْوَرِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْه বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ বা মোঁছ ছোট করে রাখা সুন্নত ও মু-ন করা মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ হওয়ার অকাট্য ও নির্ভরযোগ্য দলীলসমূহ-
(৩১)
"قص الشراب" اور کم کرنا لبون کا روایت مختار اس مین یھی ھے کہ لبین کتروایا ھی کرے- اس طرح کترواوے کہ کنارہ اوپر کے ھونٹ کا معلوم ھونے لگے- اور ایک روایت امام اعظم سے ائی ھے کہ لبین مقدار بھؤون کے چاھنین ........... اور اس طرح کروانا کہ انکا نشان بھی باقی نہ لھے اور مندانا انکا مکروہ ھے اور بعضون نے حرام لکھا ھے-
অর্থ: মোঁছ খাটো করা (ফিৎরাতের অন্তর্ভুক্ত) মোঁছ ছোট করার ব্যাপারে গ্রহণযোগ্য মত হলো- মোঁছ ছোট করবে, এরূপভাবে ছোট করবে, যেন উপরের ঠোঁটের প্রান্ত বুঝা যায় বা প্রকাশ পায়।
ইমামে আ’যম, হযরত ইমাম আবূ হানী বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّـى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَه
অর্থ: আমরা যখন মদীনা শরীফ উনার মধ্যে আগমন করতাম, তখন তাড়াতাড়ি করে নিজেদের সওয়ারী থেকে নেমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (পবিত্র হাত মুবারকে) এবং নূরুদ দারাজাত মুবারকে (পবিত্র ক্বদম মুবারকে) বুছা দিতাম। সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুছ ছাহাবাহ্, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, শরহুস সুন্নাহ্, শু‘আবুল ঈমান, ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...












