এখানে একখানা ঘটনা মুবারক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার পূর্বে (১৪৩৩ হিজরী শরীফ-এ) আমাকে দেখানো হচ্ছিলো, দেখলাম সরাসরি সাক্ষাৎ হলো যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে। তিনি আমাকে অনেক বড় বড় লেখকদের কতোগুলো আরবী বড় বড় কিতাব দেখালেন। এর মধ্যে অনেক ইবারত, অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اَنَّهٗ مَنَعَ الزَّكٰوةَ زَمَنَ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِىْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاَرْسَلَ اِلَيْهِ حَضْرَتْ خَالِدَ بْنَ ال বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اَنَّهٗ مَنَعَ الزَّكٰوةَ زَمَنَ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِىْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاَرْسَلَ اِلَيْهِ حَضْرَتْ خَالِدَ بْنَ ال বাকি অংশ পড়ুন...
মুঘল শাসক আকবরের নাম শুনেনি এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তার সময়কার এক ক্ষমতাধর দুনিয়াদার গুমরাহ বাদশাহ। মূলত, মুঘল বাদশাহদের দাপট তৎকালীন দুনিয়ায় এতই প্রবল ছিল যে অন্যান্য রাজা-বাদশাহরা সবসময় ভয়ে তটস্থ থাকতো- কখন না জানি মুঘলদের রোষানলে পড়ে ক্ষমতাহীন হতে হয়। তার এই দুনিয়াবী ক্ষমতা অপব্যবহার করে সে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সমূহ ক্ষতিসাধনের কোশেশ করতো। আর এর জন্য দায়ী ছিল তৎকালীন ধর্মব্যবসায়ী দুনিয়াদার আলেম-উলামারা। তৎকালীন কুখ্যাত উলামায়ে ‘সূ’ আবুল ফজল, ফৈজী, মোল্লা মুবারক নাগরী প্রমুখ আলিম নামধারীদের প্ররোচনায় সে ‘দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
১৭৫৭ সালে বিশ্বাসঘাতকদের ষড়যন্ত্রে পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। এরপর ইংরেজদের থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে অনেক বীর শহীদ হওয়ার আগ পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। যাদের কথা ইতিহাসে খুব কমই আলোচিত হয়। তাদেরই মধ্যে একজন মুহম্মদ তকী খাঁ। আজকের পর্বে তার বীরত্বের ইতিহাসই আমরা জানবো।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় এবং ইন্তেকালের পর ক্ষমতায় আসে মীর জাফর। তবে যে সিংহাসনের জন্য বেনিয়া ব্রিটিশদের সাথে হাত মিলিয়েছিলো মীর জাফর সেই সিংহাসনের স্থায়ীত্ব হলো মাত্র চার বছর। এরপর তাকে জোর করে ক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ اَنَّهٗ كَانَ يُحَدِّثُ ذَاتَ يَوْمٍ فِى بَيْتِهٖ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمٍ فَيَسْتَبْشِرُونَ وَيُحَمِّدُونَ اللهَ وَيُصَلُّونَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِذَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَلَّتْ لَكُمْ شَفَاعَتِى .
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজগৃহে সমবেত ছাহাবীগণ উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার ঘটনাসমূহ বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা:
কুতুবুদ্দীন আইবেক ছিলেন দিল্লীর মুসলিম সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা। প্রথম সুলতান।
এই মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। ইতোপূর্বের আলোচনার দ্বারা বিষয়টি দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট হয়েছে। কুতুবুদ্দীন আইবেক তিনি সুলতান শিহাবুদ্দীন মুহম্মদ ঘোরীর প্রতিনিধি ছিলেন। প্রতিনিধিত্ব লাভের পর প্রথমে তিনি আজমীর শরীফের জন্য সাইয়্যিদ হাসান মাশহুদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠকালে পবিত্র তাওয়াল্লুদ শরীফ পাঠ শেষে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা হয়। উক্ত ক্বিয়াম শরীফ আম ফতওয়া হিসেবে সুন্নত-মুস্তাহাব বলা হয়। কিন্তু খাছ ফতওয়া হিসেবে ফরয হচ্ছে। কেননা উক্ত ক্বিয়াম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে করা হয় আর উনার তা’যীম বা সম্মান প্রদর্শন সব সময়ের জন্য উম্মতের প্রতি ফরয।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَتُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












