আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইমামুল কাবীর, মাফ্খরাতুল মাগরিব হযরত ইমাম কাযী আবুল ফযল আয়ায আন্দালুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
وَكَذٰلِكَ مَنْ لَّعَنَهٗ اَوْ دَعَا عَلَيْهِ اَوْ تَـمَنّٰى مَضَرَّةً لَّهٗ اَوْ نَسَبَ اِلَيْهِ مَا لَا يَلِيْقُ بـِمَنْصِبِهٖ عَلـٰى طَرِيْقِ الذَّمِّ اَوْ عَبَثَ فِىْ جِهَتِهِ الْعَزِيْزَةِ بِسُخْفٍ مِّنَ الْكَلَامِ وَهَجْرٍ وَّمُنْكَرٍ مِّنَ الْقَوْلِ وَزُوْرٍ اَوْ عَيَّرَهٗ بِشَىْءٍ مِّـمَّا جَرٰى مِنَ الْبَلَاءِ وَالْمِحْنَةِ عَلَيْهِ اَوْ غَمَصَهٗ بِبَعْضِ الْعَوَارِضِ الْبَشَرِيَّةِ الْـجَائِزَةِ وَالْمَعْهُوْدَةِ لَدَيْهِ وَهٰذَا كُلُّهٗ اِجْمَاعٌ مِّنَ الْعُلَمَاءِ وَاَئِمَّةِ الْفَتْوٰى مِنْ لَّدُنِ الصَّحَابَةِ رِضْوَانُ اللهِ عَلَيْهِمْ اِلـٰى هَلُمَّ جَرًّا
অর্থ: “ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: জনৈক মাওলানা ছাহিব বলেছে যে, নামাযের ক্বাযা আছে, কিন্তু কাফফারা নেই। এ বিষয়ে দলীলভিত্তিক জাওয়াব জানতে বাসনা রাখি।
জাওয়াব: ক্বিল্লতে ইলম ক্বিল্লতে ফাহম অর্থাৎ কম জ্ঞান কম বুঝই হচ্ছে ফিতনা সৃষ্টির কারণ। আর ফিতনা সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اَلْفِتْنَةُ اَشَدُّ مِنَ الْقَتْلِ.
অর্থ: ফিতনা হচ্ছে কতল অপেক্ষা বড় গুনাহ। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯১)
আর না জেনে কোন মাসয়ালা বললে বা মাসয়ালার জাওয়াব প্রদান করলে তার অপরাধ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
مَنْ ا বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَه عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا كَانَتْ لَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَقُوْمُوْا لَيْلَهَا وَصُوْمُوْا يَوْمَهَا فَاِنَّ اللهَ يَنْزِلُ فِيْهَا لِغُرُوْبِ الشَّمْسِ اِلَـى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَيَقُوْلُ اَلَا مِنْ مُسْتَغْفِرٍ فَأَغْفِرَلَه اَلاَ مُسْتَرْزِقٌ فَاَرْزُقَه أَلاَ مُبْتَلًى فَاُعَافِيَه أَلاَ كَذَا أَلاَ كَذَا حَتّٰى يَطْلُعَ الْفَجْرُ
অর্থ: হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আল বাকি অংশ পড়ুন...
বকরীর গোশ্তকে আরবীতেلَـحْمُ الشَّاةِ (লাহমুশ শাত্) বলা হয়। বকরীর গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمْر বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: একটি জিহাদের সময় হযরত ছাবাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা একটি সামুদ্রিক মাছ কুদরতী রিযিক হিসেবে পেয়ে সেটা গ্রহণ করেন। এবং জিহাদ শেষে উনারা তার একটি অংশ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা থেকে খেলেন।” সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী খাদ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পর্দা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ফরয করেছেন। যেমন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার “পবিত্র সূরা নিসা শরীফ, পবিত্র সূরা নূর শরীফ ও পবিত্র সূরা আহযাব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র শা’বান শরীফ মাস হচ্ছেন- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করার মাস এবং উনাদের মুবারক উছীলায় বাকি অংশ পড়ুন...












