নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর অনেক এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের দৌরাত্ম্য রয়েছে, যা এলাকাবাসীকে আতঙ্কের মধ্যে রেখেছে। ঢাকার বাইরে অনেক জেলা, উপজেলা ও প্রত্যন্ত এলাকায়ও এমন কিশোর গ্যাংয়ের উপদ্রবের তথ্য দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
পুলিশের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ঢাকার মধ্যে আদাবর ও মোহাম্মদপুর এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সবচেয়ে বেশি, প্রায় দুই হাজার সদস্য রয়েছে। আদাবর এলাকার আলিফ হাউজিং, শ্যামলী হাউজিং, শেখের টেক ও ঢাকা উদ্যান এলাকার সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে তাদের জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া মিরপুর, উত্তরা, পুরান ঢাকার বিভিন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলের কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও গত জুমুয়াবার ফিলিস্তিনের আল-আকসা মসজিদে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি মুসল্লি জুমার নামাজ আদায় করেছেন। কোনো যুবককে মসজিদে ঢুকতে দেয়নি দখলদার সন্ত্রাসী সেনারা। এছাড়া আরো কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল সন্ত্রাসী ইসরাইল।
জর্ডান পরিচালিত ইসলামিক ওয়াকফ বিভাগ এবং আল-আকসা মসজিদ বিষয়ক বিভাগ ঘোষণা করেছে ৫০ হাজারের মতো মুসল্লি মসজিদ প্রাঙ্গনে জুমার নামাজে শরিক হয়েছেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হামাসের হামলা ঠেকানোর ব্যর্থতা ও যুদ্ধ করেও জিম্মিদের উদ্ধারের ব্যর্থতার গ্লানি নিয়ে সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চায় ৬২ শতাংশ ইসরায়েলি। দেশটির দৈনিক মারিভ পরিচালিত এক জরিপে উঠে এসেছে এ তথ্য।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দখলদার ইসরায়েলের ভূখ-ে ঢুকে নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছিল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী হামাসের যোদ্ধারা। ভয়াবহ সেই হামলায় নিহত হয়েছিলো ১ হাজার ২০০ দখলদার এবং এর পাশাপাশি ২৫০ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে গিয়েছিল হামাস। বস্তুত দখলদার ইসরায়েলের ইতিহাসে এর আগে এত বড় হামলা ঘটেনি।
নিরাপত্তা ব্যবস্থার এ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কোরআন শরীফ অবমাননার দায়ে প্রথমবারের মতো মামলা হয়েছে ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের দেশ ডেনমার্কে।
গত জুমুয়াবার রাজধানী কোপেনহেগেনের একটি আদালতে দুই ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে মামলাটি হয়।
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা গত জুনে কোপেনহেগেনে একটি জনসমাগমপূর্ণ স্থানে পবিত্র কোরআন শরীফ উনার অবমাননার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলো। যেখানে তারা এ কাজটি করেছিলো, সেখানে বিশ্বের নানা দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকজন ছিলো। অভিযুক্তদের এ ধরনের কর্মকা-ে তাদের ধর্মীয় অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।
ডেনম বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَلَكَ الْاَرْضَ اَرْبَعَةٌ مُّؤْمِنَانِ وَكَافِرَانِ فَالْــمُؤْمِنَانِ حَضْـَرتْ ذُو الْقَرْنَيْنِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْـَرتْ سُلَيْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَالْكَافِرَانِ نَـمْرُوْدُ وَبـُخْتُ نَصَّرَ وَسَيَمْلِكُهَا خَامِسٌ مّـِنْ اَهْلِ بَيْتِـىْ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সারা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন-
وَالَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ رَسُوْلَ اللهِ لَـهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ
অর্থ: “আর যারা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬১)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَس বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতকে সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
سَيَأْتِىْ قَوْمٌ يَسُبُّوْنَهُمْ وَ يَسْتَنْقِصُوْنَهُمْ فَلا تُجَالِسُوْهُمْ وَلا تُآكِلُوْهُمْ وَلا تُشَارِبُوْهُمْ وَلا تُنَاكِحُوْهُمْ و فى رواية أُخرى وَلا تُصَلُّوْا مَعَهُمْ وَلا تَدْعُوْ لَهُمْ.
অর্থ: অতি শীঘ্রই একটি দল বের হবে, যারা আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিবে, উনাদেরকে নাকিছ বা অপূর্ণ বলবে। সাবধান! তোমরা তাদের মজলিসে বসবে না, তাদের সাথে পানাহার করবে না, তাদের সাথে বিবাহ-শাদীর ব্যবস্থা কর বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ বা মোঁছ ছোট করে রাখা সুন্নত ও মু-ন করা মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ হওয়ার অকাট্য ও নির্ভরযোগ্য দলীলসমূহ-
(১৮)
عَنْ حَضْرَتْ لأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ انه وقت لهم فى كل اربعين ليلة، تقليم الاظفار واخذ الشارب وحلق العانت.
অর্থ: হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন, তিনি (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে) প্রত্যেক চল্লিশ রাত্রের বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি ও নৈকট্য যে আমলে লাভ হয়; সে আমল হচ্ছে, হুসনুল খুলুক বা সৎ চরিত্রতা। এই আমলই সেই নৈকট্য ও সন্তুষ্টি হাছিলের শ্রেষ্ঠতম উপায় বা মাধ্যম।
একবার এক ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট হাজির হয়ে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাকে কিছু উপদেশ দান করুন। তিনি ঐ ব্যক্তিকে বললেন, আপনি যখন যেখানেই অবস্থান করুন না কেন মহান আল্লাহ পাক উনাক বাকি অংশ পড়ুন...












