হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বলেন, আমি কখনো, কোন মৃগনাভী কিংবা এমন কোন আতর পাইনি, যার সুগন্ধি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) থেকে উত্তম ছিল। (অর্থাৎ সমস্ত সুগন্ধির থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ট, বেমেছাল। (শামায়েলে তিরমিযী শরীফ, আখলাকুন ন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের আয়তন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ পদ্মা, মেঘনা ও বদ্বীপ অঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে প্রায় ৫০ টিরও বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে। আর এগুলো মিলে হিসাব করলে গোটা শ্রীলঙ্কার চেয়ে বড় ভূখ- পাচ্ছে বাংলাদেশ। যা ইতোমধ্যেই মানুষের বসবাস উপযোগী। এর ফলে এই দিক থেকে বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে গিয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আয়তন বেড়ে চলেছে। এর কারণ হল বাংলাদেশ উপকূল অঞ্চলে অনেক বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে এবং সেই কারণেই বাংলাদেশের আয়তন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশকে অকাতরে জমি দিচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক। দ্বীপ চর কুকর বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
তন্ত্র মন্ত্র গ্রহণের ফলে এখন আর সরকারিভাবে বিশ্বাস করা হয় না যে- “মহান আল্লাহ পাক তিনিই রিযিক, দৌলত, হায়াত, মৃত্যুর মালিক। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই সবকিছু বণ্ট বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حضرت أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله تعالى عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا خَلَا يَهُودِيٌّ قَطُّ بِمُسْلِمٍ إِلَّا هَمَّ بِقَتْلِهِ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখনই কোনো ইহুদী কোনো মুসলমানকে একাকী পায়, তখনই সে উনাকে শহীদ করতে চায়। নাঊযুবিল্লাহ! (দায়লামী শরীফ, ইবনে কাছীর, আল ফাতহুল কাবীর ইত্যাদি)
ইহুদীরা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনা বাকি অংশ পড়ুন...
এই বিষয় সম্পর্কে আরো অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। কাফির, মুশরিক, মুনাফিকরা বলে থাকে মানুষের ভয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিষয়টি চুপিয়ে রেখেছেন, বলেননি, পরে যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিলের মাধ্যমে তা প্রকাশ করে দিয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! এর পিছনে আরো আয়াত শরীফ রয়েছে। কাফির, মুশরিক, মুনাফিকদের অপপ্রচারের জবাব দিয়ে যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, যে আমার প্রিয়তম হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার সে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল ‘আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছেন তিনি হচ্ছেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইতি শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ১২ ইমাম আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ইমামুল ‘আশির অর্থাৎ দশম ইমাম। সুবহানাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা সিব্ত্বতুন (নাতনী) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিন বাকি অংশ পড়ুন...
মুন্সীগঞ্জ শহরের দক্ষিণ প্রান্তে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত ইদ্রাকপুর দুর্গ।
মোঘল স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন এটি। যা কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের ইতিহাস এবং মোঘল আমলের স্থাপত্য কলাকৌশল। দীর্ঘ ৪০০ বছরে ধ্বংস হয়ে গেছে এর অনেক অংশ।
সপ্তদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে মোঘল বাদশাহ আওরঙ্গজেবের শাসনামলে (১৬৫৮-১৭০৭) বাংলার সুবেদার মীর জুমলার সময়ে ১৬৬০ সালে এ দুর্গটি নির্মাণ করা হয়। ঢাকার লালবাগ কেল্লার আদলে দুর্গটি নির্মিত হয়। উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত দুর্গটির দৈর্ঘ্য ৮৬.৮৭ মিটার এবং প্রস্থ ৫৯.৬০ মিটার।
রক্ষিত দু বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্বের পর্বগুলোতে সুস্পষ্ট দলীলের ভিত্তিতে প্রমাণ করা হয়েছে যে, পবিত্র ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায ৪ রাকায়াত। কোনো হক্ব তালাশী ব্যক্তির বুঝার জন্য যেটা যথেষ্ট। এ পর্বে পবিত্র ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায উনার হুকুম নিয়ে আলোচনা করা হবে। ইনশাআল্লাহ!
৪ রাকায়াত পবিত্র ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায উনার হুকুম:
পবিত্র ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায ৪ রাকায়াত পড়াই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। যেমন এ বিষয়ে বুখারী শরীফের বিখ্যাত শরাহগ্রন্থ ‘ফাতহুল বারীতে’ উল্লেখ রয়েছে-
وأكثر العلماء على أنها سنة راتبة منهم الأوزاعي والثوري وأبو حنيفة رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وأصحابه وهو ظاهر كلام أحمد رَحْـ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ উনার ১৩৭নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
فَإِنْ آمَنُوا بِمِثْلِ مَا آمَنتُم بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوا
অর্থ: “যদি তারা আপনাদের মত (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মত) ঈমান আনতে পারে অবশ্যই তারা হিদায়েত লাভ করবে।”
মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
قالَ ابنُ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ مَنْ كَانَ مُسْتَنًّا ؛ فَلْيَسْتَنَّ بِمَنْ قَدَ مَاتَ فَإنَّ الْحَيَّ لَا تُؤْمَنُ عَلَيْهِ الْفِتْنَةُ أُولئِكَ أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا أَفْضَلَ هذِهِ الْأُمَّةِ أَبَرَّهَا قُلُوْبًا وَأَعْمَقَهَا عِلْمًا وَأ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ ابْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর যিকির থেকে গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...












