পর্দা পালন করা সম্পর্কে বহু আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে। যেমন আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ لِّلْمُؤْمِنِيْنَ يَغُضُّوْا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوْا فُرُوْجَهُمْ ۚ ذٰلِكَ أَزْكٰى لَهُمْ ۗ اِنَّ اللهَ خَبِيْرٌ بِمَا يَصْنَعُوْنَ. وَقُلْ لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوْجَهُنَّ وَلَا يُبْدِيْنَ زِيْنَتَهُنَّ.
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি মু’মিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের ইজ্জত-আবরু হিফাযত করে। এটা তাদের জন্য পবিত্রতার কারণ। নিশ্চয়ই বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُونُوْا رَبَّانِيِّيْنَ
“তোমরা সব আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও। ”
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তোমরা সব আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও। ” সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে লক্ষ্য করে বলেন-
وَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَى تَنْفَعُ الْمُؤْمِنِيْنَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “আয় আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি নছীহত করুন, নিশ্চয়ই আপনার নছীহতগুলো মু’ বাকি অংশ পড়ুন...
উহুদের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
উহুদের জিহাদে যখন মুশরিকগুলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর অতর্কিত আক্রমণ করলো, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মাত্র অল্প কয়েকজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা ছিলেন। উনারা চারদিক থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ঘেরাও করে নিলেন। মুশরিকদের শত শত তীর ও বল্লম এসে উনাদের একেকজনের শরীর মুবারক-এ পড়লো এব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ حَرِّضِ الْمُؤْمِنِينَ عَلَى الْقِتَالِ إِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ عِشْرُونَ صَابِرُونَ يَغْلِبُوا مِائَتَيْنِ وَإِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ مِائَةٌ يَغْلِبُوا أَلْفًا مِنَ الَّذِينَ كَفَرُوا بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَا يَفْقَهُونَ.
অর্থ: আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মু’মিনদেরকে জিহাদ করার জন্য উৎসাহিত করুন। আপনাদের মধ্যে যদি ২০ জন ধৈর্য্যশীল, দৃঢ়চিত্ত ব্যক্তি থাকেন, তাহলে আপনারা ২০০ কাফিরের মোকাবেলায় বিজয়ী হবেন। আর যদি আপনাদের মধ্যে ১০০ লোক থাকেন, তাহলে আপনারা ১০০০ কাফিরদের উপর বিজয়ী হবেন। কারণ তারা জ্ঞানহীন। (পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
বায়ুস্তরে ভাসমান পদার্থের পরিমাণ:
পানীয় বাষ্প, মেঘ-শীত প্রধান অঞ্চলে তুষারপাতের পর অথবা কোন অঞ্চলে বৃষ্টির পর আকাশ থাকে স্বচ্ছ নির্মল। শীত প্রধান দেশসমূহের আকাশ সাধারণত থাকে পরিষ্কার। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার চেয়ে সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলসমূহে আকাশ তুলনামূলকভাবে থাকে বেশী পরিষ্কার। তাই সমুদ্রের ওপারের দিগন্তরেখায় চাঁদ সহজেই দৃষ্টিগোচর হয়।
বিষুবরেখার কাছাকাছি দেশসমূহের আকাশে গড় মেঘের পরিমাণ বেশী থাকে। মেঘের উপস্থিতি চাঁদ দেখাকে বাধাগ্রস্ত করে। যদি কোন স্থানের বাতাস দূষিত থাকে এবং বাতাসের আর্দ্রতা বেশী হয় তবে হিলালের ১ ভাগ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসমাইল পাশার শুরু করা সংস্কার কার্যক্রম ব্রিটিশ শাসনামলেও চালু ছিল। ১৮৭২ খৃ: শাইখ আল-আজহার মুহম্মদ মাহদি আল-আব্বাসি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারা চালু ও ছাত্রদের পরীক্ষা পদ্ধতির উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু সংস্কার চালু করেন। ব্রিটিশ যুগে হিলমির শাসনামলে শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়নের জন্য আরো কিছু প্রচেষ্টা চালানো হয়েছিল। মসজিদের পা-ুলিপির সংগ্রহ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে রক্ষিত হয়, ছাত্রদের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন করা হয় এবং পড়ালেখার ক্ষেত্রে নিয়মিত পরীক্ষার পদ্ধতি প্রণয়ন করা হয়। ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে মিশরের অন্যান্য কলেজগুলো স বাকি অংশ পড়ুন...
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের হক্ব হচ্ছে, সন্তানকে পবিত্র দ্বীনী তা’লীম দিবে, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম শিক্ষা দিয়ে যথাযথভাবে পালনের সু-ব্যবস্থা নিবে। সন্তানের হক্ব যদি পিতা-মাতা আদায় না করে, তাহলে পিতা-মাতাকে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিকোণ থেকে জবাবদিহী করতে হবে।
অতএব, পিতা-মাতাসহ সকল অভিভাবকের দায়িত্ব কর্তব্য হলো- তাদের সন্তানদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক পালনে সতর্ক করা, এ বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। অন্যথায় দায়িত্ব অবহেলার কারণে- পরকালে কঠিন জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
-মুহম্মদ তাসনীম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرة ام المؤمنين السادسة أُمِّ سَلَمَةَ عليها السلام قَالَتْ : دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَا وَحضرة ام المؤمنين الثالثة عشر مَيْمُونَةُ عليها السلام جَالِسَتَانِ فَجَلَسَ فَاسْتَأْذَنَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ الأَعْمَى رضى الله تعالي عنه فَقَالَ النبى صلى الله عليه وسلم احْتَجِبَا مِنْهُ. فَقُلْنَا : يَا رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَلَيْسَ بِأَعْمَى لاَ يُبْصِرُنَا؟ قَالَ النبى صلى الله عليه وسلم : افعميا وان انتما الستما تُبْصِرَانِهِ.
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ فَمَا جَزَاءُ مَنْ يَفْعَلُ ذَلِكَ مِنْكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يُرَدُّونَ إِلٰى أَشَدِّ الْعَذَابِ وَمَا اللهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ
অর্থ: তোমরা কিতাবের কিছু হুকুম মানবে আর কিছু হুকুম অমান্য করবে (তা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়)। যে ব্যক্তি এরূপ করবে তার পরিণাম হচ্ছে, সে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছিত হবে এবং পরকালে কঠিন আযাবে নিক্ষিপ্ত হবে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে খবর রাখেন। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৫)
বাকি অংশ পড়ুন...












