নিজস্ব প্রতিবেদক:
ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান বা ড্যাপকে ‘বৈষম্যমূলক’ আখ্যা দিয়ে তা সংশোধনসহ সাতটি দাবি তুলে ধরেছেন রাজধানী ঢাকার ভূমি মালিকরা। তারা বলছেন, ড্যাপে ঢাকা শহরের মাত্র ২০ শতাংশ পরিকল্পিত এরিয়ায় সুউচ্চ ভবন নির্মাণের ব্যবস্থা রেখে অবশিষ্ট ৮০ শতাংশকে অপরিকল্পিত এরিয়ার ‘ট্যাগ’ দেওয়া হয়েছে। এভাবে ভবনের উচ্চতা ও আয়তন হ্রাস করে দেওয়া হয়, যেন ঢাকার প্রকৃত ভূমি মালিকরা কোনোভাবেই ভবন নির্মাণ করতে না পারে।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ড্যাপ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত ঢাকা শহরের ভূমি মালিক’ ব্যানারে এক সং বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ ড. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল থেকে আগামীকাল মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
সারা দেশে রাতে বাকি অংশ পড়ুন...
লালমনিরহাট সংবাদদাতা:
বেগুনি রঙের ছোট ছোট ফুল আর থোকা থোকা শিমে ভরে উঠেছে সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটের সবজি চাষিদের শিম ক্ষেত। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে শিমের।
শুধু সবজি হিসেবে নয়, বীজ হিসেবেও শিম চাষাবাদ করেন জেলার চাষিরা। বীজ হিসেবেও বাজারে বেশ কদর শিমের। বীজ করতে বিভিন্ন সিড কোম্পানি চাষিদের আগাম নির্বাচন করে তাদের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পরে উৎপাদিত বীজ সেই সিড কোম্পানি ন্যায্য মূল্যে চাষিদের কাছ থেকে ক্রয় করে সংরক্ষণ করেন পরে বাজারজাত করেন। তবে বীজের জন্য করা ক্ষেতের শিম সবজির জন্য বিক্রি করা হয় না বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বেমেছাল-ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের ঈমান, সততা ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যাবলী বর্ণনা করেছেন। এবং তিনিই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে প্রশান্তি দান করেছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনের অন্তরে (অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে) প্রশান্তি দান করেন, যেন উনারা উনাদের ঈমানের সহিত ঈমানকে আরো দৃঢ় করে নেন। আর আসমান এবং যম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
চার. আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, رَجُلٌ يُّقَالُ لَهُ السَّفَّاحُ “তিনি এমন একজন মহান ব্যক্তিত্ব মুবারক, এমন একজন মহান খলীফা হবেন যে, উনাকে ‘হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম’ বলা হবে। ” সুবহানাল্লাহ!
যা একখানা লক্বব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ময়দানে দুগ্ধপোষ্য শিশুটিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য আরযী:
কোনো এক সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ঘটনা মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘোষণা মুবারক দিলেন যার যার সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ শরীক থাকার জন্য। এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘোষণা মুবারক শুনে একজন হযরত মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি উনার দুগ্ধপোষ্য কোলের শিশুকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
২ মাস বয়সে শিশুর ঘুম:
জন্মের পর থেকে শুরু করে এক মাস অতিক্রম হবার পর, বাচ্চার ঘুমের তেমন কোন বড় পরিবর্তন আসে না হয়তো, বেশ করেক ঘন্টা একটানা ঘুমানো এই বয়সী শিশুর কাছ থেকে আশা না করাই ভালো। এরা অল্প সময় ঘুমাবে, এবং ঘন ঘন খাবে, আবার ঘুমিয়ে পড়বে।
রাতে কোন কোন বাচ্চা অনেকটুকু সময় ঘুমিয়েও কাটাতে পারে, সেক্ষেত্রে, আপনি হবেন গুটি-কয়েক সৌভাগ্যবান বাবা-মায়ের মধ্যে একজন। এ সময়ের পর থেকে আস্তে আস্তে জেগে থাকা এবং ঘুম-উভয়টির সময়ই আস্তে আস্তে প্রলম্বিত হতে থাকবে। বাচ্চার নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর কোলে নেয়া না নেয়া, কিংবা নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ানো ই বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, সিরিয়াতে একজন বিশিষ্ট বুযুর্গ ও মশহুর মহান আল্লাহ্ পাক উনার ওলী ছিলেন। উনাকে এলাকার সমস্ত লোকেরা চিনত। উনি উনার মাদ্রাসায় র্দস দিতেন। খান্কা শরীফে তা’লীম দিতেন যিকির-আযকারের জন্য। উনার একাধিক সন্তান-সন্ততি ছিল। প্রত্যেকেই আল্লাহ্ওয়ালা দ্বীনদার, পরহিজগার ছিলেন, সকলেই সেটা জানত। কিন্তু উনার বড় ছেলেটা ছিল বেশরা। অর্থাৎ শরীয়তের খেলাফ সে চলতো। উনি খান্কা শরীফে তা’লীম দিতেন, র্দস দিতেন। দেখা যেত সেই ছেলেটা আজে-বাজে জিনিস পান করে এসে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে প্রবেশ করত, যার কারণে তিনি লজ্জিত হতেন। উনার বাকি অংশ পড়ুন...












