পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
দুই. আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বলা হয়েছে, ظُهُوْرٌ مّـِنَ الْفِتَنِ “যখন ফিতনা-ফাসাদসমূহ চরমভাবে প্রকাশ পাবে। ”
এখানে اَلْفِتَنُ শব্দটি উল্লেখ করা হয়েছে। আর اَلْفِتَنُ শব্দটি হচ্ছেÑ اَلْفِتْنَةُ শব্দের জমা’ বা বহুবচন। যার অর্থ হচ্ছে- ফি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়লো যে, মুয়ায্য্যিনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আগমন করেছেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা এবং ছোট-বড় সকলেই একত্রিত হলেন। সকলের একটি আবেদন- ‘হে সাইয়্যিদুনা হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! একবার আমাদেরকে ঐ আযান মুবারক শোনান যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যুগে শোনাতেন। ’ সাইয় বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا مَاتَ الإِنْسَانُ اِنْقَطَعَ عَنْهُ عَمَلُهٗ إِلاَّ مِنْ ثَلاَثَةٍ إِلاَّ مِنْ صَدَقَةٍ جَارِيَةٍ أَوْ عِلْمٍ يُنْتَفَعُ بِهٖ أَوْ وَلَدٍ صَالِحٍ يَدْعُو لَهٗ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মানুষ যখন ইন্তিকাল করে, তখন তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় তিনটি ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষের বিশিষ্ট ওলী, চিশতীয়া তরীক্বার বিশিষ্ট বুযূর্গ হযরত খাজা কুতুবুদ্দীন বখতিয়ার কাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিছাল শরীফের পূর্বে উনার আল-আওলাদ ও বিশিষ্ট খলীফাদেরকে অসিয়ত মুবারক করলেন যে-
“আমার বিছাল শরীফের পর তোমরা যাকে-তাকে দিয়ে আমার জানাযার নামায পড়াবে না। আমার জানাযার নামায পড়াবে ওই ব্যক্তিকে দিয়ে যে ব্যক্তির মধ্যে নিম্নোক্ত ৪টি গুণ পাওয়া যাবে। আর যদি এ ৪টি গুণ কোনো ব্যক্তির জীবনে পাওয়া না যায়; তবে বিনা জানাযায় আমার লাশ দাফন করবে। কোনো অবস্থাতেই আমার এ অসিয়ত মুবারকের ব্যত্যয় ঘটাবে না। ”
হযরত খাজা কুতুবুদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
৫০০ বছর আগে বাংলার স্বাধীন সুলতান নুসরত শাহ সুন্দর কারুকার্যখচিত রাজশাহীর বাঘা শাহী মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৫২৩-২৪ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত এই ঐতিহাসিক মসজিদটি আজও আপন মহিমায় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাজশাহীর বাঘা উপজেলায়।
বাংলাদেশের ৫০ টাকার পুরোনো নোট আর ১০ টাকার স্মারক ডাকটিকিটে দেখা মেলে প্রাচীন স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন এই মসজিদের।
৫০০ বছরের পুরাতন এই শাহী মসজিদটি দেখতে দর্শনার্থীদের আনাগোনা সবসময় বিদ্যমান। মসজিদটির স্থাপত্যশৈলীর আকর্ষণে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকেরা প্রতিনিয়ত ছুটে আসেন বাঘা উপজেলায়। এই মসজিদট বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ করে একজন কানের কাছে এসে বললেন, কতক্ষণ, ধরে খুঁজছি আপনাকে! চলেন তাড়াতাড়ি। সাথে সাথে হাঁটতে শুরু করলাম। হাঁটার মধ্যেই জানতে পারলাম কোথায় যাওয়া হচ্ছে আমার। আমি তো পুরাই অপ্রস্তুত। তাও সেদিনই নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান বলে মনে করি। কিন্তু একটু ভয় ভয় লাগছিলো কি করতে গিয়ে আবার কি করে ফেলি। সোয়া চারশত স্কয়ার ফুট রুম মুবারকে ঢুকতেই আমি অবাক! দেখি সেখানে তিনটি এ.সি চলছে আর সেই ঠা-ার মধ্যে তিনি স্বাভাবিকভাবে শুয়ে আছেন। কিছুক্ষণ পর একটি এসি চালু রেখে দু’টি বন্ধ করে দেয়া হয়।
যাই হোক, মুবারক গামলায় ১৫ লিটার ঠা-া পানিতে ১ লিটার বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
নাম মুবারক- আবদুল্লাহ, উপনাম মুবারক- আবু আবদুর রহমান, পিতা- সাইয়্যিদুনা হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম, মাতা- হযরত যয়নাব বিনতে মাজউন আল-জুমাহিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা, কুরাইশ বংশের বনু ‘আদী শাখায় পবিত্র বিলাদত শরীফ। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ‘ইবনে উমর’ নামেই বেশী পরিচিত। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার জ্যেষ্ঠ-পুত্র। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বাপেক্ষা পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুসরণকারী সম্মানিত ছাহাবী বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...












