সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ হযরত মুুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম
, ৪ঠা জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৯ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
দুই. আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বলা হয়েছে, ظُهُوْرٌ مّـِنَ الْفِتَنِ “যখন ফিতনা-ফাসাদসমূহ চরমভাবে প্রকাশ পাবে। ”
এখানে اَلْفِتَنُ শব্দটি উল্লেখ করা হয়েছে। আর اَلْفِتَنُ শব্দটি হচ্ছেÑ اَلْفِتْنَةُ শব্দের জমা’ বা বহুবচন। যার অর্থ হচ্ছে- ফিতনা-ফাসাদসমূহ। অর্থাৎ আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, যখন ফিতনা-ফাসাদসমূহ চরমভাবে প্রকাশ পাবে তখন মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুবারক নিবেন। সুবহানাল্লাহ!
এখন বলার বিষয় হচ্ছে, বর্তমান যামানায় যেভাবে ফিতনা-ফাসাদসমূহ চরমভাবে প্রকাশ পেয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর আর কখনও কি এরূপ চরমভাবে ফিতনা-ফাসাদসমূহ প্রকাশ পেয়েছিল? না; কস্মিনকালেও নয়। আমরা যদি আজ থেকে ৫০ বছর পূর্বের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাবো যে, বর্তমানে যেরূপ বেপর্দা-বেহায়া, খেলাধুলা, মদ-জুয়া, সুদ-ঘুষ, গান-বাজনা, টিভি, ছবি ইত্যাদি হারাম-নাজায়িয কার্যকলাপ হচ্ছে, তখন এরূপ হারাম-নাজায়িয কার্যকলাপ ছিল না। তখন বেপর্দা-বেহায়া, টিভি, ছবি, গান-বাজনা, সুদ-ঘুষ ছিল না বললেই চলে। শুধু তাই নয়; বর্তমান যামানায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ উনাদের ভিতর সিসি টিভি রয়েছে। ইহুদী-নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজূসী, মুশরিকরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান-মান নিয়ে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করছে, উনার শান মুবারক উনার খিলাফ ব্যঙ্গচিত্র করে যাচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মুবারক শানের খিলাফ ব্যঙ্গচিত্র করে যাচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! এমনকি তারা ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ’ উনাকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছাড়খার করে দিতে চাচ্ছে এবং এই জন্য আলাদা দিবসও পালন করে যাচ্ছে। না‘ঊযুবিল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর পৃথিবীর ইতিহাসে আর কখনও কি এরূপ কঠিন ফিতনার অবতারণা হয়েছিল? একজন মুসলমানের জন্য, একজন ঈমানদারের জন্য এর চেয়েও কি আর কোনো বড় কঠিন ফিতনা থাকতে পারে?
এর জবাবে অবশ্যই প্রত্যেক বিবেকবান ব্যক্তি বলবেন যে, না; কস্মিনকালেও এরূপ হয়নি এবং একজন মুসলমান উনার জন্য, একজন ঈমানদার উনার জন্য এর চেয়েও আর কোনো বড় কঠিন ফিতনা থাকতে পারে না। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে একথা অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর পৃথিবীর ইতিহাসে বর্তমান যামানার ফিতনাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কঠিন এবং ভয়ঙ্কর ফিতনা।
শুধু তাই নয়; বর্তমান যামানার যে ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে, তা দাজ্জালের ফিতনার চেয়েও অনেক বড় কঠিন এবং ভয়ঙ্কর। এ সম্পর্কে হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘বিদায়াতুল হিদায়া’তে এসেছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَنَا مِنْ غَيْرِ الدَّجَّالِ اَخْوَفُ عَلَيْكُمْ مّـِنَ الدَّجَّالِ فَقِيْلَ وَمَا هُوَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ عُلَمَاءُ السُّوْءِ
অর্থ: “আমি তোমাদের ব্যাপারে এক সম্প্রদায়কে দাজ্জালের চেয়েও অধিক বেশি ভয়ঙ্কর মনে করি এবং এই ব্যাপারে অধিক চিন্তিত রয়েছি (যাদের ফিতনা হবে দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে অনেক বড় কঠিন ও ভয়ঙ্কর)। তখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের থেকে একজন জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সেটা কোন্ সম্প্রদায়? জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, উলামায়ে সূ’। অর্থাৎ উলামায়ে সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদের ফিতনা, দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে অনেক বড় কঠিন ও ভয়ঙ্কর। ”
এখান থেকে স্পষ্টভাবে বুঝা যাচ্ছে যে, উলামায়ে সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদের ফিতনা, দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ভয়ঙ্কর ও কঠিন। কারণ, দাজ্জালের কপালে কাফির লেখা থাকবে আর প্রত্যেক ঈমানদার, মুসলমান উনারা তা পড়তে পারবেন এবং দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য চেষ্টা করবেন। কিন্তু বর্তমানে উলামায়ে সূ’রা মুসলমানদের সম্মানিত ঈমান উনাকে এমনভাবে হরণ করে নিচ্ছে যে, তারা কোনো টেরই পাচ্ছে না। তাদের অজান্তেই তাদের ঈমান বিনষ্ট করে দিচ্ছে। তারা উলামায়ে সূ’দের ফিতনা থেকে বাঁচার চেষ্টাও করছে না। না‘ঊযুবিল্লাহ!
সুতরাং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর পৃথিবীর ইতিহাসে বর্তমান যামানার ফিতনাই হচ্ছে, সবচেয়ে বড় কঠিন এবং ভয়ঙ্কর ফিতনা। শুধু তাই নয়; বর্তমান যামানায় যে ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে, তা দাজ্জালের ফিতনার চেয়েও অনেক বড় কঠিন এবং ভয়ঙ্কর।
আর এই চরম ফিতনা বেষ্টিত যামানাতেই দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি।
সুতরাং সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা ‘হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম’। সুবহানাল্লাহ!
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক প্রদান
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ বুলন্দী শান মুবারক
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ছাহিবে কা’বা কাওসাইনে আও আদনা, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আযিমুশ শান মি’রাজ শরীফ উনার বর্ণনা মুবারক (৩)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (৪)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
এক নযরে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি।
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)