আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই সত্যের মাপকাঠি। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা বাক্বারা শরীফের ১৩৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “যদি তারা আপনাদের মতো (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায় বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার তাক্বওয়া ও পরহেযগারী
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অতঃপর হযরত ইমাম শা’বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অগ্রসর হয়ে খলীফার হাত ধরে বললেন, জনাব! কেমন আছেন? আপনার শরীর-স্বাস্থ্য ভালো তো? আপনার ছেলে-মেয়েরা কেমন আছে? খলীফা হযরত ইমাম শা’বী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আলাপের ধরন দেখে মনে করলেন যে, নিশ্চয়ই উনার মস্তিষ্ক বিকৃতি হয়েছে। কাজেই, উনাকে কাজীর পদে নিয়োগ দেয়া সমীচীন হবে না।
অতঃপর হযরত শরীহকে ডেকে আনা হলো। তিনি খলীফাকে বললেন, খলীফা! আমি একজন পাগল। আমার মাথা অতিশয় দুর্বল। আমার পক্ষে এ দায়িত্বপূর্ণ কাজ করা বাকি অংশ পড়ুন...
ঙ) হালাল রিযিকের সু-বন্দোবস্ত হয়: যেহেতু যাকাত প্রদানের মাধ্যমে ধন-সম্পদে বরকত ও পবিত্রতা হাছিল হয়। তাই এই ধন-সম্পদে কোন ধরনের হারাম মিশ্রিত হওয়ার সুযোগ থাকে না। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি যেহেতু কাউকে সাধ্যের অতিরিক্ত কোন কষ্ট দেন না তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ قُدِرَ عَلَيْهِ رِزْقُهٗ فَلْيُنفِقْ مِـمَّآ اٰتَاهُ اللهُ ۚ لَا يُكَلِّفُ اللهُ نَفْسًا اِلَّا مَآ اٰتَاهَا ۚ سَيَجْعَلُ اللهُ بَعْدَ عُسْرٍ يُّسْرًا ◌
অর্থ : “যার উপরে রিযিকের সংর্কীণতা এসেছে, তার উচিত মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে যা দিয়েছেন, তা থেকে সাধ্যমত ব্যয় করা। মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে যা বাকি অংশ পড়ুন...
(১৯৮ পর্ব)(পূর্ব প্রকাশিতের পর) যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তো বলে দিচ্ছেন দুনিয়া যদি আপনারা চান, দুনিয়ার সৌন্দর্য্য শান-শওকত এগুলি, ঠিক আছে তাহলে আপনারা বলুন যা চাবেন সেটাই দেয়া হবে, কোন অভাব নেই। যেখানে যেতে চান সেখানে যেতে দেওয়া হবে। এখানে বলে দিলেন, আসলে আপনারা সেটা চান না। পরকাল চান, যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে চান, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে চান। কাজেই আপনাদের মতো যারা মুহসিনাহ উনাদের জন্য যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ কোনো বর্ণনা গ্রহণ করা যাবে কি?
উত্তর: না; কখনোই গ্রহণ করা যাবে না।
প্রশ্ন: نَـحْنُ اَهْلُ بَـيْتٍ لَّا يُـقَاسُ بِنَا اَحَدٌ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: ‘আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। আমাদের সাথে অন্য কারো ক্বিয়াস বা তুলনা করা যাবে না।’
প্রশ্ন: اِنَّ الْمُنٰفِقِيْـنَ فِـى الدَّرْكِ الْاَسْف বাকি অংশ পড়ুন...
যারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরোধীতা করে, উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে তারা প্রত্যেকেই মুনাফিক্ব
এই সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ سَعِيْدِ ۣ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَبْغَضَنَا اَهْلَ الْبَيْتِ فَهُوَ مُنَافِقٌ
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
আমি একজন মুসলিম নারী। পর্দা করি, সে কারণে ছবি তুলি না। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অনুসারে “যে ব্যক্তি ছবি তোলে, আঁকে, রাখে তারা জাহান্নামী।” আমার দ্বীন পালন করার আমার অধিকার আছে। সবাই যখন নিজ অধিকার নিয়ে কথা বলছে, আমাকে আপনারা অবজ্ঞা অবহেলা করতে পারেন না।
আর আমি বলছি এমন একটি অধিকারের কথা; যা কিনা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ মুবারক, যা মানা সবার জন্যই ফরজ।
আমার সম্মানিত পিতা এবং ভাই ইন্তেকাল করেছেন। উনাদের সম্পত্তি এখন আমাকে, আমার বোনকে, ভাইয়ের বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমান উনাদের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে কোনো ভোজের নিমন্ত্রণ থাকলে গভর্নরের ঠিক ডানদিকের আসনে ভাইস-চ্যান্সেলারের আহলিয়া বা স্ত্রীর বাকি অংশ পড়ুন...












