বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। এসব মসজিদ, কারুকাজ বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদ
তাজ-উল-মসজিদ ভারতের মধ্যেপ্রদেশের ভূপালে অবস্থিত একটি বৃহৎ মসজিদ। প্রকৃতপক্ষে তাজ-উল-মসজিদ ভারতের সর্ববৃহৎ মসজিদ। এই মসজিদ এশিয়ার সর্ববৃহৎ মসজিদগুলোর অন্যতম। এটি হলো বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তর মসজিদ। ১৯০১ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদের কারুকার্য
মোগল শাসক বাহাদুর শাহ জাফরের রাজত্বকালে ভূপালের নবাব শাহ জাহান বেগম (নবাব সৈয়দ সিদ্দিক হাসান খানের স্ত্রী) এই মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল এবং তার কন্যা সুলতান জাহান বেগম নির্মাণের কাজ অব্যাহত রেখেছিলেন।
কয়েকধাপ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রভাবশালী সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন প্রতিবছর বিশ্বের ১০০টি স্থাপনাকে ‘দ্য ওয়ার্ল্ডস গ্রেটেস্ট প্লেসেস’ হিসেবে ঘোষণা করে থাকে। এ বছর সেই তালিকায় প্রথমবারের মতো স্থান পেয়েছে সাভারের আশুলিয়ার জামগড়ার দরগার পাড় এলাকার জেবুন নেসা মসজিদ।
গত ১৩ মার্চ প্রকাশিত এ তালিকার প্রতিবেদনে মসজিদটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের স্থপতিরা দীর্ঘদিন ধরে অত্যাধুনিক আধুনিক মসজিদ ডিজাইন করে আসছেন, কিন্তু ঢাকার উপকণ্ঠে অবস্থিত এই গোলাপী রঙের স্থাপনাটি তার শিল্প পরিবেশের মধ্যে একটি আকর্ষণীয় চিত্র তুলে ধরে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই এলাকার অন বাকি অংশ পড়ুন...
চুনাখোলা মসজিদ বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ থেকে প্রায় এক মাইল উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। এই ঐতিহাসিক মসজিদটি এক গম্বুজবিশিষ্ট বর্গাকৃতির মসজিদ। চুনাখোলা গ্রামে অবস্থিত বলেই এ মসজিদটির এরূপ নামকরণ হয়েছে। প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক মসজিদটির ব্যাপক মেরামত ও সংস্কার করা হয়েছে।
ইটের তৈরী বর্গাকৃতি মসজিদটির বাইরে প্রতি দিকের দৈর্ঘ্য ১২.৫০ মিটার। ২.১৪ মিটার পুরু দেয়ালের পূর্ব দিকে তিনটি এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিকে একটি করে মোট পাঁচটি ধনুকাকৃতির খিলান দরজা রয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দরজার প্রশস্ততা পূর্ব দেয়ালের মাঝের বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য যে, শীত প্রধান বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় শীতের তীব্রতা বেশী। আর বানিয়াবাসী মসজিদ এমনি একস্থানে নির্মাণ করা হয়েছে, যার তলদেশে প্রকৃতিগতভাবে গরম পানির উৎস বিদ্যমান। শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে তা প্রত্যক্ষ করা যায় অর্থাৎ শীতকালে রাজধানী সোফিয়া যখন তুষারপাতে ছেয়ে যায়। তখন হাজারো স্থাপনার মাঝে একমাত্র বানিয়াবাসী মসজিদ ও এর আশপাশ তুষার মুক্ত থাকে এবং মসজিদের সীমানা দেয়ালের চতুর্পাশ থেকে তলদেশের গরম পানির প্রভাবে ধোঁয়া নির্গত হতে দেখা যায়। মহান আল্লাহ পাক উনার ঘরের এই অলৌকিক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য দীর্ঘকাল যাবৎ বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৭৮ খৃ: রুশ বিদ্রোহের মাধ্যমে বুলগেরিয়া উসমানীয় সালতানাতের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়। মুসলিম শাসনাধীন থাকাবস্থায় ইসলামের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে বিপুল সংখ্যক খৃষ্টান ও ইহুদী স্বেচ্ছায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন এছাড়াও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তুর্কী মুসলিম বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিবেশী দেশ বুলগেরিয়ায় বসতি স্থাপন করেন। এই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনসংখ্যার প্রয়োজনে তৎকালীন উসমানীয় শাসকগণ রাজধানীসহ সমগ্র বুলগেরিয়াতে প্রায় চার শতাধিক মসজিদ ও মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এই সকল প্রতিষ্ঠান প্রায় পাঁচ শতাধিক বছরকাল ঐ অঞ্চলের মুসলিম জনসাধ বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঐতিহাসিক বানিয়াবাসী মসজিদ
বানিয়াবাসী মসজিদ বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় অবস্থিত পূর্ব ইউরোপ অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ, যা ১৫৭৬ খৃ: বুলগেরিয়া মুসলিম শাসনাধীন থাকাবস্থায় তুরস্কের উসমানীয় সুলতান সুলাইমান কানুনীর নির্দেশে উসমানীয় সালতানাতের প্রখ্যাত স্থপতি মিমার সিনান পাশা নির্মাণ করেন, যিনি তুরস্কের এডিরনিতে অবস্থিত সুলতান দ্বিতীয় সেলিম মসজিদ ও ইস্তাম্বুলের ঐতিহ্যবাহী 'নীল মসজিদ খ্যাত সুলতান আহমদ মসজিদ নির্মাণ করে স্থাপত্যকলার ইতিহাসে স্মরণীয় বরণীয় হয়ে আছেন। বনিয়াবাসী মসজিদটি নির্মাণে উসমানীয় সালতানাতের বাকি অংশ পড়ুন...












