জাপানের টোকিও জামে মসজিদটি সর্বপ্রথম ১৯৩৮ সালে নির্মাণ হয়।
১৯১৭ খৃ: কমিউনিস্ট আগ্রাসনের সময় পূর্ব ইউরোপ ও বলকান অঞ্চলে রুশ কমিউনিষ্টদের অত্যাচারের শিকার হয়ে ঐ অঞ্চলের বহু মুসলমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হিজরত করেন। এরই ধারাবাহিকতায় কাযান টার্কিশ মুসলমানদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অধিবাসী জাপানের রাজধানী টোকিওতে এসে বসতি স্থাপন করেন। টোকিওর যে অঞ্চলে মুসলমানগণ বসবাস করতেন, সে অঞ্চলের নামকরণ করা হয় ‘ইসলামী-মহল্লা’ যা আজও মেট্রোপলিটন সিটি টোকিওর ‘ইসলামিক ডিষ্ট্রিক্ট’ নামেই পরিচিত ও সরকারীভাবে নিবন্ধিত। পরবর্তীতে সেখানে মু বাকি অংশ পড়ুন...
কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ। এর অবস্থান জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে ঝাউদিয়া গ্রামে। মসজিদটি নিয়ে ছড়িয়ে রয়েছে নানা লোককথা। জনশ্রæতি রয়েছে, অলৌকিকভাবে মসজিদটি নির্মিত হয়েছে। আবার অনেকের মতে, দ্বীন প্রচারের জন্য ইরাক থেকে এ অঞ্চলে আগত শাহ সুফি আদারি ইবাদত-বন্দেগীর জন্য মসজিদটি নির্মাণ করেন।
ঝাউদিয়া মসজিদের প্রবেশমুখে লেখা আছে, ‘এটির বড় পরিচয় মানুষের তৈরি এবং এটা প্রতিষ্ঠিত হয় মুঘল শাসক আওরঙ্গজেবের শাসনামলে’। কিন্তু কে এ মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন সে বিষয়ের কোনো উল্লেখ নেই। স্থানীয়রাও এ সম বাকি অংশ পড়ুন...
মেথি সাধারণত রান্নায় পাঁচ ফোড়ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এর নানা ভেষজ গুণ সম্পর্কে চিকিৎসকদেরও রয়েছে উক্তি। তাই সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে নিয়মিত খেতে পারেন মেথি ভেজানো পানি। মেথিতে রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ। এছাড়াও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরির মতো উপাদান।
নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি অথবা চা পানে ডায়াবেটিসের পাশাপাশি বদহজম, দুশ্চিন্তা, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগকেও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
ভেষজ ওষুধ হিসেবে পিরিয়ড ক্র্যাম্প, স্ট্রোক, বর্ধিত প্রোস্টেট এবং মুটিয়ে যাওয়ার মতো সমস বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত শাহ তুরকান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফটি খেরুয়া মসজিদের প্রায় এক মাইল পূর্বে অবস্থিত। শেরপুরে বিদ্যমান মুসলিম স্থাপত্য নিদর্শনের মধ্যে এটি সবচেয়ে প্রাচীন বলে ধারণা করা হয়। বাংলা স্থাপত্যের গবেষক সি বি আশার এর নির্মাণকাল চৌদ্দ শতকের কোনো এক সময় (ভড়ঁৎঃববহঃয পবহঃঁৎু ড়হ) বলে উল্লেখ করেছেন।
হযরত শাহ তুরকান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফ শির মোকাম ও ধর মোকাম নামে অভিহিত। এ মাজার শরীফ দুটির একটিতে উনার শির অর্থাৎ মস্তক ও অপরটিতে উনার ধড় অর্থাৎ দেহ দাফন করা আছে বলে জনসাধারণের কাছ থেকে জানা যায়। বর্ণিত রয়েছে, শেরপু বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: নতুন গড়ে ওঠা মসজিদের নিচে ৬৯ হিজরীর হারানো মসজিদকে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
লালমনিরহাটের ১৪শ বছর আগের ঐতিহাসিক ‘হারানো মসজিদ’ (১)
বাংলায় মুসলিম আগমনের প্রসঙ্গ এলে সবার আগেই আসে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজির কথা। তবে তারও আগে একাদশ শতাব্দীতে সুফিদের আগমন ঘটেছিল। তবে বাংলাদেশে মুসলমানদের আগমনের প্রারম্ভিক ইতিহাসের রাজসাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন নিদর্শন ‘হারানো মসজিদ’। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল প্রায় ১৪শ’ বছর আগে, ৬৯ হিজরী, ৬৯০ খ্রিস্টাব্দে । রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দক্ষিণে লালমনিরহ বাকি অংশ পড়ুন...
আরব আমিরাতের শারজাহ সিটিতে অবস্থিত ‘মাজমাউল কুরআনুল কারীম’ কর্তৃপক্ষ খেজুরের পাতায় লিখা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার একটি দুষ্প্রাপ্য কপি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছে। ‘মাজমা’র মহাসচিব জানিয়েছে, ‘প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন যুগের এবং বিশ্বের অসংখ্য দেশের পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার দুর্লভ কপি এবং দুষ্প্রাপ্য প্রতœঐতিহাসিক নুসখা সংগ্রহ করে গর্বিত। ’
এই দুষ্প্রাপ্য অনুলিপিটি সম্পূর্ণরূপে খেজুরের পাতায় লিখা হয়েছে। কালামুল্লাহ শরীফের এই কপিটি লিখতে খেজুরের পাতা দিয়ে সর্বমোট ৭০টি পৃষ্ঠা বানানোর প্রয়োজন পড়েছে। প্রত্য বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ২৬ ছফর শরীফের পর)
পারস্যের তৈমুরীয় যুগের গ্রন্থবাঁধাই সূচিকর্মের দিক বিবেচনায় অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ও মনোরম বলে প্রতীয়মান হয়। তৈমুরীয় আমলের হিরাত একাডেমীতে সম্পন্ন গ্রন্থবাঁধাই উন্নত প্রযুক্তি ও উত্তম ডিজাইনের অনুসরণে চামড়ার জালিরূপ সৌকার্যে মোহনীয় হয়ে ওঠেছে। কভারের বহিঅবয়বে স্টাম্প-সদৃশ অলঙ্করণের সাথে নীল পটভূমিতে বিভিন্ন টাইপের অলঙ্করণ মটিফ উপস্থাপিত হয়েছে। ইস্তাম্বুলের তোমকাপু সারেই লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত পঞ্চদশ শতাব্দীর ১৪৩৭ ও ১৪৪৫খৃ: পা-ুলিপিসমূহের বাঁধাইয়ে তৈমুরীয় লান্ডস্কেপ বা ভূমিদৃশ্য ও চৈনিক মটিফের স বাকি অংশ পড়ুন...
রাজারবাগ শরীফের পবিত্র সুন্নতী মসজিদ উনার মিল রয়েছে সেই পবিত্র মদীনা শরীফে হিজরত পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত ‘মসজিদে নববী শরীফ’ উনার সাথে।
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি রাজারবাগ শরীফে উনার পৈতৃক বাড়িতে প্রতিষ্ঠা করেন “মসজিদে নববী শরীফ” উনার হুবহু নকশা অনুযায়ী “সুন্নতী জামে মসজিদ”। বিষয়টি বলা যত সহজ, বাস্তবে তা করা ছিল অনেক কঠিন। কিন্তু যেহেতু তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইচ্ছা মুবারকেই এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিল বাকি অংশ পড়ুন...












