সুস্থ থাকতে খাদ্যাভাসের দিকে লক্ষ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। যে খাদ্যগুলো থেকে আমরা পর্যাপ্ত পুষ্টি পেয়ে থাকি। আর এই পুষ্টি উপাদানগুলোই সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। এসব পুষ্টি উপাদান আমাদের সঠিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এ কারণেই শরীরে সব পুষ্টি উপাদান থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। আর এই পুষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রোটিন আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শরীর গঠনে প্রোটিন যেমন অপরিহার্য, তেমনি অতিরিক্ত প্রোটিন বিপদ ডে বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঢাকার ঐতিহাসিক মুঘল আমলের কাজী বাড়ী জামে মসজিদ।
পুরান ঢাকার ১২ নম্বর রোকনপুরের কাজী বাড়ীর ভিতরে প্রবেশ করলে দেখা যাবে মোঘল আমলের নকশায় নির্মিত ঐতিহাসিক কাজী বাড়ী জামে মসজিদ। বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও ভিতরে প্রবেশ করে কারুকার্য করা এই মসজিদ দেখে অবাক হন মুসল্লিরা। মসজিদের সাথেই কাজী বাড়ী।
মসজিদের ভেতরে-বাইরে দেয়াল বর্ণিল টাইলসে আবৃত। এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটির প্রশস্ততা একেবারেই কম। একসঙ্গে পঞ্চাশজন মুসুল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদের গায়ের কারুকার্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে। অনেক দূর থেকেও লোকে এখানে আসে ইবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী আশখাবাদে আনিন্দ্য সুন্দর স্থাপনা এরতুগরুল গাজি মসজিদের অবস্থান। এটি বর্তমান বিশ্বের একটি আকর্ষণীয় মসজিদ। মসজিদটি মর্মর পাথর দ্বার নির্মিত। বিখ্যাত এ মসজিদে রয়েছে চারটি মিনার এবং একটি কেন্দ্রীয় বা মূল গম্বুজ।
১৯৯৮ সালে মসজিদটি নামাযের জন্য চালু করা হয়। সাদা মর্মর পাথরের এ স্থাপনাটি স্মরণ করিয়ে দেয় তুরস্কের ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত নীল মসজিদের কথা। মসজিদের অভ্যন্তরীণ অলঙ্করণ অসাধারণ। স্বচ্ছ রঙমিশ্রিত কাচের জানালাগুলো দৃষ্টি কাড়ে যেকোনো দর্শনার্থীর।
এরতুগরুল গাজি মসজিদে প্রায় পাঁচ হাজার মু বাকি অংশ পড়ুন...
৭৫৫ বছরের একটি পুরোনো ঐতিহাসিক মসজিদ ফের চালু করেছে উত্তর আফ্রিকার দেশ মিশর। দীর্ঘ সংস্কারের পর ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত এ মসজিদটি গত সোমবার খুলে দেয়া হয়। অতীতে এ মসজিদটি কখনও সাবান কারখানা, আবার কখনও দুর্গ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্স বলছে, গত সোমবার খুলে দেয়া এ মসজিদটির নাম আল জাহির বেবারস মসজিদ। ১২৬৮ সালে মামলুক শাসনের অধীনে নির্মিত মসজিদটি মধ্য কায়রোর ঠিক উত্তরে তিন একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এটি মিশরের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ। মসজিদটির সংস্কার কাজের তত্ত্বাব বাকি অংশ পড়ুন...
নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার আটকান্দি গ্রামে রয়েছে ঐতিহাসিক একটি মসজিদ। আমিরগঞ্জের আলিম উদ্দিন মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি স্থানীয় জমিদার ছিলেন। ৪০ বিঘা জমি ছিল তার।
মসজিদের পাশে ৯ ঘরবিশিষ্ট থাকার একতলা ভবন ছিল। ছোট মেঘনা নদীর কূল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের সাক্ষী আটকান্দি মসজিদ। অনেকটা দেখতে আগ্রার তাজমহলের মতো। চতুর্দিকে সবুজের সমারোহ।
৩৪টি খিলানের ওপর দাঁড়িয়ে আছে মসজিদটি। খিলানের ওপরের অংশে কারুকাজ। দুই ফুট পুরু দেয়াল। পাথর বসানো মেঝে। মেহরাবজুড়ে মোজাইক পাথর বসানো।
বিভিন্ন ফুলের দৃষ্টিনন্দন কাজ। আঁকা হয়েছে গাছ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজয় এবং আত্মগৌরব লুকিয়ে আছে স্পেনের ইতিহাসে। দেশটিতে ইসলামি স্থাপনার নিদর্শন রয়েছে। এর অন্যতম কুরতুবা মসজিদ যা কর্ডোবা মসজিদ বা কর্ডোবা ক্যাথিড্রাল মসজিদ নামেও পরিচিত। স্থানীয়দের কাছে মসজিদটি ‘দ্যা গ্রেট মেজিকিতা অব কর্ডোভা’ নামে অধিক পরিচিত। মসজিদকে স্প্যানিশ ভাষায় বলা হয় মেজিকিতা।
খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায় হওয়ায় ১৯৮৪ সাল থেকে তারা মসজিদটিতে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক প্রত্মতত্ত্ব সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে নাউযুবিল্লাহ!
ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারের মতে, বিস্ময়কর বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ। এটি পুরোনো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা সদরের ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে গেলে চম্পকনগর। এখান থেকে অটোরিকশায় এক কিলোমিটার পাড়ি দিলেই জগন্নাথ সোনাপুর গ্রাম। গ্রামের বড় এক দিঘির পাড়ে ছোট একটা ঢিবি। তার গায়ে মাটি কেটে বানানো একটা সুড়ঙ্গের মুখ। উঁকি দিলে অপর প্রান্ত দেখা যায় না।
ছাগলনাইয়ার চম্পকনগরের শমসের গাজীর সুড়ঙ্গ দেশের তালিকাভুক্ত প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শন। ভাটির বাঘ নামে পরিচিত শমসের গাজী একসময় এ এলাকা শাসন করতেন। এখানে তিনি তৈরি করেছিলেন সুবিশাল কেল্লা, সুড়ঙ্গ আর দিঘি। প্রা বাকি অংশ পড়ুন...
হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, যা চাঁদপুর জেলার অন্যতম প্রধান মসজিদ ও ঐতিহাসিক স্থাপনা, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ঐতিহ্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এটি শুধুমাত্র একটি ইবাদতের স্থান নয়; বরং মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর হিসেবে এটি অসংখ্য মুসলিমের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। এই মসজিদ তার স্থাপত্যশৈলী, কারুকাজ এবং পরোলৌকিক পরিবেশের কারণে দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তি লাভের প্রত্যাশায় অসংখ্য মুসল্লীকে আকর্ষণ করে।
ইতিহাস:
হাজীগঞ্জ মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করা হয় ১৩৪৫ হিজরী সনের ০৫ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। মসজিদের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ১৩৫০ হিজর বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান কাঠামো:
বাব আল-মুজাইয়িনিন বর্তমানে প্রবেশপথ। এ ফটক দিয়ে প্রবেশের পর মার্বেল দিয়ে বাধাই করা উঠানে আসা যায়। এর বিপরীতে মূল নামাজের স্থান রয়েছে। বাব আল-মুজাইয়িনিনের উত্তরপূর্বে উঠানের বহির্ভাগে মাদরাসা আল-আকবাগাউয়িয়া অবস্থিত এবং দক্ষিণপশ্চিমে মাদরাসা আল-তাইবারসিয়া অবস্থিত। প্রধান প্রবেশপথের বিপরীতে ১৪৯৫ খৃ: নির্মিত বাব আল-গিনদি (কাইতবাই ফটক) অবস্থিত। এর উপরে কাইতবাই মিনার রয়েছে। এই ফটক দিয়ে নামাজের স্থানে যাওয়া যায়।
সম্পাদনায়: মুহম্মদ নাঈম।
বাকি অংশ পড়ুন...
ফাতেমীয়দের অধীনে কাঠামোগত পরিবর্তন:
মসজিদের মূল কাঠামো ২৮০ ফুট (৮৫ মি) দীর্ঘ এবং ২২৭ ফুট (৬৯ মি) প্রশস্ত ছিল। উঠোনের পাশে তিনটি আর্কেড উঠোনকে ঘিরে রয়েছে। উঠোনের দক্ষিণ পশ্চিমে নামাযের স্থান রয়েছে। ক্বিবলা দেয়ালের আকার ২৬০ ফুট (৭৯ মি) * ৭৫ ফুট (২৩ মি) যা সঠিক কোণ থেকে কিছুটা সরে আছে। নামাযের স্থানকে ঘিরে রাখা চারটি আর্কেডগুলো মার্বেলের স্তম্ভ দ্বারা ধরে রাখা হয়েছে। বিভিন্ন পুরুত্বের ভিত্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন উচ্চতার স্তম্ভ গুলো স্থাপন করা হয়েছে। অভ্যন্তরের নকশায় আব্বাসীয় স্থাপত্যের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
১৯৩৩ খৃ: মূল মিহরা বাকি অংশ পড়ুন...












