রিয়াজত-মাশাক্কাত:
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মা’রিফাত-মুহব্বত, সন্তুষ্টি, রেযামন্দি, তায়াল্লুক, নিছবত মুবারক হাছিলের ক্ষেত্রে রিয়াজত-মাশাক্কাতের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদা হচ্ছে, কোন কাজ করার নিয়ত এবং সেই অনুযায়ী কোশেশ (চেষ্টা) করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি সে কাজটি সুসম্পন্ন করার তৌফিক দেন, মদদ করেন। ফলে কাজটি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জন্য সহজ ও শান্তিদায়ক হয়। মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَللهَ اَللهَ فِـىْ اَصْحَابِـىْ لَاتَتَّخِذُوْهُمْ غَرَضًا مِّنْ بَعْدِىْ فَمَنْ اَحَبَّهُمْ فَبِحُبِّـىْ اَحَبَّهُمْ وَمَنْ اَبْغَضَهُمْ فَبِبُغْضِىْ اَبْغَضَهُمْ وَمَنْ اٰذَاهُمْ فَقَدْ اٰذَانِـىْ وَمَنْ اٰذَانِـىْ فَقَدْ اٰذَى اللهَ وَمَنْ اٰذَى اللهَ فَيُوْشِكُ اَنْ يَّأْخُذَهٗ
অর্থ: আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পরে উনাদেরকে তোমরা তিরস্কারের লক্ষ্যস্থল করো না। যে ব্যক্তি উনাদেরকে মুহব্বত করলো, সে আমা বাকি অংশ পড়ুন...
মগজ (Brain):
আমাদের মগজের উপর আছে তিনটি পর্দা-
১। ডুরা মেটার (Dura Mater)
২। এ্যরাকনয়েড (Arachnoid)
৩। পায়া মেটার (Pia Mater)
ডুরা মেটারের গঠন একটু পুরু এবং পায়া মেটার অত্যন্ত সুক্ষè একটি পর্দা, যা কিনা মগজ (brain) কে ঢেকে আছে। আর এ দুয়ের মাঝামাঝি হলো এ্যারাকনয়েড। রক্ত নালী (blood vessel)-এ তিনটি পর্দা (meninges) পার হয়ে মগজে পৌঁছেছে এবং জালিকার মত মগজের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে আছে।
বিভিন্ন রক্তনালীর মাধ্যমে মগজে খাদ্য এবং অক্সিজেন পৌঁছায়। শরীরে মোট রক্ত সরবরাহের ১৫-২০% মস্তিষ্কে পৌঁছায়।
হৃদপিন্ড the carotid arteries and the vertebral arteries এর মাধ্যমে মগজে রক্ত পৌঁছায়। carotid arteries গলার সম্মুখে অবস্থিত। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক এবং হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার শুকরিয়া আদায়ে আমি-আপনি-আমরা অবশ্যই বাধ্য। পিতৃকুল ও মাতৃকুল উভয় দিক হতে তিনি আল হাসানী-আল হুসাইনী, তিনি সাইয়্যিদ, তিনি আওলাদে রসূল, অর্থাৎ আখেরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বংশধর। আওলাদে রসূল উনাদেরকে মুহব্বত করতে এবং উনাদের বিদ্বেষ হতে পরহেজ থাকতে হাদীছ শরীফে আদেশ করা হয়েছে।
বিশেষ বিশেষ ঘটনার মাধ্যমে অনেকবার সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং আখেরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দায়েমী নিসবত বা সম্পর্কযুক্ত হয়ে, কুরবত বা নৈকট্যপ্রাপ্ত হয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার প্রতিটি ক্ষণ যে অতিবাহিত হয়, তা কি আলাদা করে লেখার প্রয়োজন আছে? হ্যাঁ, আছে। বাতিনী বিষয় তো সাধারণ মানুষের দৃষ্টির আড়ালে। জাহিরী অনেক বিষয় আছে যেগুলো অনেকেরই অজানা।
১৪৪২ হিজরীতে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করার অপরাধে ফ্রান্স বিরোধী হয়ে পুরো বাংলাদেশ ফুসে উঠে। এই ফুসে উঠার নেপথ্যে ছাত্র আনজুম বাকি অংশ পড়ুন...
উনার হাক্বীক্বত বুঝা কি কারো পক্ষে সম্ভব? সূর্য পশ্চিমে উদিত হতে পারে কিন্তু উনার হাক্বীক্বত অনুধাবন করা অসম্ভব।
প্রাথমিক অবস্থায় উনাকে ‘ভাইয়া হুযূর’ হিসেবে সম্বোধন করা হতো। একটা সময় আসলো ‘শাহজাদা হুযূর’ নামে তিনি পরিচিত হন। সময়ের আবর্তনে সারা বিশ্বব্যাপী ‘খলীফাতুল উমাম’ লক্বব মুবারকে তিনি প্রসিদ্ধ ও পরিচিত হন।
হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশেষ দীদার মুবারকের ঘোষণা যতবার দিয়েছেন, প্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত হিসেবে প্রত্যেক বান্দা-বান্দীর হৃদয়েই উনাকে দেখার, উনার যিয়ারত মুবারক লাভ করার, ছোহবত মুবারকে ধন্য হওয়ার আকাঙ্খা রয়েছে। কিন্তু উনাকে সরাসরি দেখার সেই সুজোগ এখন আর নেই। কারণ তিনি আমাদের থেকে জাহিরী পর্দা মুবারক করেছেন। তবে বর্তমানে জমীনে এমন এক সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক রয়েছেন যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ নক্বশা মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছি বাকি অংশ পড়ুন...












