সম্মানিত নামায ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত:
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবু ইউসূফ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, একদিন আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে যাচ্ছিলাম। পথের ধারে ছেলেরা উনাকে দেখে পরস্পর বলাবলি করতে ছিলেন যে, তিনি সেই ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি, যিনি সারা রাত ইবাদত-বন্দেগী ও যিকির-ফিকিরে অতিবাহিত করেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আবু ইউসূফ! দেখুন! আমার ব্যাপারে ছেলেরা কি বলছে। আজ থেকে আমাকে আর রাতে ঘুমানো যাবে না।
হয বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
অর্থ: তোমাদের মুখ থেকে সাধারণত যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে। তেমনিভাবে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলো না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনোই কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা নাহল : আয়াত শরীফ ১১৬)
মূলত যারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল করবে তারা ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الإِيمَانِ وفى رواية لَيْسَ وَرَاءَ ذَلِكَ مِنَ الْإِيمَانِ حَبَّةُ خَرْدَلٍ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোন অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হা বাকি অংশ পড়ুন...
তা’বীয ও যাদু-বান টোনার মধ্যে পার্থক্য:
تعويذ (তা’বীয) শব্দটি আরবী। باب تفعيل এর মাসদার বা ক্রিয়ামূল। عوذ (আওয) মাদ্দা বা মুল শব্দ হতে নির্গত। অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করা তথা রোগ মুক্তির জন্য দোয়া করা।
শারিরীক বা মানষিক রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তির জন্য কোন আয়াত শরীফ অথবা দোয়া-কালাম লিখে সঙ্গে রাখাকে তা’বীয বলে। তা’বীযকে কেহ কেহ তামীমাহ বলে থাকে।
হযরত ইমাম মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেছেন, ঝাড়-ফুঁক ও তা’বীয বা তামীমাহ দু’ প্রকার।
১। হক্ব বা শরীয়তসম্মত ঝাড়, ফুঁক ও তা’বীয।
২। বাতিল বা শর বাকি অংশ পড়ুন...












