হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাও মাহফূয (সংরক্ষিত)। উনারা ইলহাম-ইলক্বা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। উনাদের কারামত মুবারক সত্য। উনাদের যারা বিরোধীতা করে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ عَادَ لِـىْ وَلِيًّا فَقَدْ اٰذَنْتُهٗ بِالْـحَرْبِ
অর্থ: “যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত ওলী উনার বিরোধিতা করে, উনার সাথে শত্রুতা পোষণ করে আমি তার বিরুদ্ধে সম্মানিত জিহাদ মুবারক ঘোষণা করি।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, মিশকাত শরীফ, মাছাবীহ বাকি অংশ পড়ুন...
কোটি কন্ঠে মিলাদ শরীফ পাঠ উনার কার্যক্রম
সময়টা চলছে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের। সারা বিশ্বজুড়ে কাফির-মুশরিকদের একটাই লক্ষ্য কি করে মুসলমান উনাদের ঈমান আনার পর আবার কাফির বানানো যায়। সারা বিশ্বজুড়ে বিধর্মীরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সুশীতল তলে যেভাবে আশ্রয় নিচ্ছে এ বিষয়টিকেও বাধাগ্রস্ত করা যায়। কাফির- মুশরিকরা নানা অপকর্ম ঘটিয়ে মিডিয়ার মাধ্যমে তুলে ধরছে মুসলমানগণ হচ্ছে সন্ত্রাসী। নাউযুবিল্লাহ! পাশাপাশি ইউনেস্কোর সহায়তায় নানা মুসলিম দেশে চলছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিরোধী, পবিত্র ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন বিরোধী কর্মকা- অর্থাৎ বাকি অংশ পড়ুন...
قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمًا فِينَا خَطِيبًا بِمَاءٍ يُدْعَى: خُمًّا بَيْنَ مَكَّةَ وَالْمَدِينَةِ
পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মাঝামাঝি স্থান, উনার নাম মুবারক হচ্ছেন খুম। সেখানে খুতবা মুবারক দিলেন। কি খুতবা মুবারক দিলেন?
فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ وَوَعَظَ وَذَكَّرَ ثُمَّ قَالَ: " أمَّا بعدُ أَلا أيُّها النَّاس
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রসংশা মুবারক করলেন অতঃপর ছানা-ছিফত মুবারক করলেন এবং কিছু ওয়াজ ও নছী বাকি অংশ পড়ুন...
৮০নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ ابن عمر رَضِيَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ العلم ثلاثة: كتاب ناطق، وسنة ماضية ولا أدري অর্থ : “হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সম্মানিত ইল্ম হচ্ছেন তিন প্রকার- (১) এমন কিতাব, যা কথা বলে (নছীহত দানকারী), (২) অতীতকালীন নিয়মকানুন, রাবী বলেন, অন্যটি আমার স্মরণ নেই। (দায়লামী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৬৫৬)
৮১নং পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
আবার তিন দিন অতিবাহিত হলো। মোল্লা সাহেব কাহিল হয়ে গেল। কাতর হয়ে গেল। আবার দেখা গেল সেই ফেরিওয়ালা উনি আসলেন। উনি এসে বললেন, খাদ্য-পানীয়ের কথা। মোল্লা সাহেব আবার একইভাবে আরয করলো, যে আমাকে দয়া করে খাদ্য-পানীয় দান করুন। উনি বললেন, যে আপনি তো গতবার দিয়েছিলেন, রোযা। এবার তাহলে আপনি কি দিবেন? আপনার সারা জীবনে যত যাকাত দিয়েছেন, সমস্ত ছওয়াবটা আমাকে দিয়ে দেন। মোল্লা সাহেব রাজী হলো, যে আমার যাকাত যা দিয়েছি আমি আমার জীবনের সমস্ত যাকাতের নেকী দিয়ে দিলাম। ঠিক আছে, সেই ফেরিওয়ালা সেদিনে খাদ্য দিলেন। মোল্লা সাহেব খেল। খাওয়ার পর মনে মনে চিন্তা করল বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড-২০১৪ দাখিল নবম-দশম শ্রেণীর আল আকায়েদ ওয়াল ফিক্হ পাঠ্যপুস্তকের ‘ছলাতুল মুসাফির’ অধ্যায়ে লিখিত হয়েছে, “কোনো মুসাফির যদি মুকী¡মের ইমামতি করে তাহলে মুসাফির দুই রাকাত নামায পড়ে সালাম ফিরাবে আর মুক্বীম তাদের (অবশিষ্ট দুই রাকাত) নামায পূর্ণ করবে।
এখন আমাদের জানার বিষয় হচ্ছে, মুক্বীমগণ অবশিষ্ট দুই রাকাত কিভাবে সম্পন্ন করবেন? কেউ কেউ বলছেন যে, উক্ত দুই রাকাত আদায় করার সময় সূরা ফাতিহা শরীফ পড়তে হবে। আবার কেউ কেউ বলছেন, সূরা ফাতিহা শরীফ পড়া যাবে না অর্থাৎ সূরা ফাতিহা শরীফ ব্যতীতই নামায সম্পন্ন করতে হবে। কো বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ كَانَتْ لَهُ كُمَّةٌ بَيْضَاءُ
অর্থ: “হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাদা রংয়ের গোল টুপি মুবারক ছিল। ” (আদ্দিমিয়াতী, মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়া লিল কুস্তলানী, শরহে মাওয়াহেব লিয যারকানী)
আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের টুপি মুবারক স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের মহব্বত, উনাদের প্রতি হুসনে জন বা উত্তম ও সঠিক ধারণা জুযে ঈমান বা ঈমানের অঙ্গ। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করাও উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এ সম্পর্কে দলীল-আদিল্লাহ্ সহ বিস্তারিত আলোচনা করার পুর্বেই হযরত ছাহবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পরিচয় এবং উনাদের বুযুর্গী-সম্মান, ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা তুলে ধরা হলো। পরবর্তীতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ সম্পর্কে উত্থাপ বাকি অংশ পড়ুন...
মাথার তালু থেকে পায়ের তলা, হায়াত থেকে মউত, প্রতিটি অবস্থায় মুসলমান থাকতে হবে। হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে জিজ্ঞাস করা হয়েছিল- হে হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে আমাদের কিছু সংবাদ দান করুন। উনার সঙ্গী-সাথী যাঁরা উনার ছাত্র ছিল, তারা যখন বললো, তখন হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “হে ব্যক্তিরা, হে আমার ছাত্ররা, তোমাদেরকে আমি কি বলবো, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে। উনাদেরকে যদি তো বাকি অংশ পড়ুন...












