(১) নিজেকে হারাম বস্তু থেকে বাঁচাও, যা কিসমতে আছে তার উপর সন্তুষ্ট থাক; তবে ছুফী হতে পারবে।
(২) মনে রেখ মিথ্যাবাদী ভদ্র হয় না, হিংসুক আরাম পায় না, চরিত্রহীন নেতৃত্ব করতে পারে না।
(৩) দুশ্চরিত্রের সাথে চলাফেরা করিও না। তাহলে তোমার চরিত্র নষ্ট হতে সময় লাগবে না।
(৪) কারো গুণ দেখলে প্রশংসা করিও। দোষ দেখলে গোপন রাখিও এবং কেউ অন্যায় করিলে ক্ষমা করিও; তবেই তুমি নেককার মানুষ।
(৫) ক্রোধ-এর উৎপত্তি আগুন থেকে আর আগুন দ্বারাই দোযখ তৈরি করা হয়েছে। অতএব, সর্বদা ক্রোধ বর্জন কর।
(৬) পাঁচ প্রকার লোকের সাথে সংশ্রব রাখিও না। এক. মিথ্যাবাদী, কারণ মিথ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
এ কথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে আসমানী ইলমই সমস্ত ইলমের মূল। আসমানী ইলম হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমেই প্রকাশিত-প্রসারিত হয়েছে। আর সেক্ষেত্রে ইমামুস্ সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন পৃষ্ঠপোষক। উনারই মাধ্যমে ইলমের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা প্রসারিত হয়েছে।
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস্ সালাম তিনি পবিত্র ক্বদরিয়া তরীক্বা উনার অন্যতম কা-ারী। আবার পবিত্র নকশবন্দিয়ায়ে মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বাও উনারই মুবারক উসীলায় শক্তিশালী হয়েছে। বলা হয়, সাইয়্যিদুনা বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছামিনাহ আলাইহাস সালাম উনার পূর্বে নাম মুবারক ছিল হযরত র্বারা আলাইহাস সালাম। নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত জুওয়ায়রিয়া আলাইহাস সালাম রাখেন। উনার পিতা হযরত হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন বনু মুস্তালিক গোত্রের সাইয়্যিদ। পরবর্তীতে তিনি একজন ছাহাবী হন। উনার নসবনামা মুবারক এইরূপ: হযরত জুওয়াইরিয়া আলাইহাস সালাম বিনতে হযরত হারিছ ইবনে আবী দ্বিরার রদ্বিয়াল্লাহু তায়া বাকি অংশ পড়ুন...
শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিব বাকি অংশ পড়ুন...
১. সুন্নতী বিবাহ অপচয়, অপব্যয়, বেপর্দা, বেহায়াপনা ও বিধর্মীদের অনুসরণ-অনুকরণ মুক্ত হবে। গান-বাজনা, ছবি-ভিডিও করতে পারবেনা। যৌতুকের শর্ত এবং সামর্থের অধিক মোহরানা নির্ধারণ করা যাবে না।
২. দ্বীনদার-পরহেযগার পাত্র-পাত্রী দেখে বিবাহ করা সুন্নত। শুধু সম্পদ ও সৌন্দর্যের দিককে অগ্রাধিকার দেয়া যাবে না।
৩. বিবাহের পূর্বে দ্বীনদার পাত্র-পাত্রীর সন্ধান করা সুন্নত।
৪. পাত্র-পাত্রী উভয়ের পক্ষ থেকে পয়গাম পাঠানো সুন্নত।
৫. মেয়েদের অভিভাবকদের উচিত হলো, দ্বীনদার-পরহেযগার ছেলে দেখে বিবাহ দেয়া। শুধু সম্পদ, বংশ ও সৌন্দর্যের দিক প্রাধান্য দিল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিসা আলাইহিন্নাস সালামগণ! আপনারা অন্যান্য মহিলাদের মতো নন।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩২)
অর্থাৎ উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমস্ত মহিলা উনাদের সাইয়্যিদা উনাদের মর্যাদা ও সম্মান সবার উপরে; এমনকি সমস্ত মু’মিন-মুসলমানগণ উনাদের উপরে উনাদের সম্মান রয়েছে, যেটা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত মারইয়াম আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে নাযিল করেছেন, “উনার মতো কোনো প বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, মসজিদের মধ্যে কেউ যদি কোন দুনিয়াবী কথা বলে তাহলে তার চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যায়।
قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ مَنْ تَكَلَّمَ بِكَلَامِ الدُّنْيَا فِى الْـمَسْجِدِ اَحْبَطَ اللهُ اَعْمَالَهٗ أَرْبَعِيْنَ سَنَةً
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ تَكَلَّمَ بِكَلَامِ الدُّنْيَا فِى الْـمَسْجِدِ
কেউ যদি মসজিদের মধ্যে কোন দুনিয়াবী কথা বলে
اَحْبَطَ اللهُ اَعْمَالَهٗ أَرْبَعِيْنَ سَنَةً
মহান আল্লাহ পাক তিনি তার চল্লিশ বছরের নেকীগুলো নষ্ট করে দিবেন। বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত ত্বাহির আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির, আল আবাররু, আল আজওয়াদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ এছাড়াও আরো অসংখ্য অগণিত। সুবহানাল্লাহ!
যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক গ্রহণ করেছেন: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...












