(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
মুসরিফ ইবনে উক্ববা লা’নাতুল্লাহি আলাইহির উক্তি:
মুসরিফ ইবনে উক্ববা লা’নাতুল্লাহি আলাইহি বলে-
اَللّٰهُمَّ اِنْ عَذَّبْتَنِىْ بَعْدَ طَاعَتِىْ لِخَلِيْفَتِكَ يَزِيْدَ (لَعْنَةُ اللهِ عَلَيْهِ) وَقَتْلِ اَهْلِ الْحَرَّةِ فَاِنِّىْ اِذًا لَشَقِىٌّ
অর্থ: “আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! আপনার খলীফা ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির পরিপূর্ণ ইতায়াত এবং পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনাদেরকে শহীদ করার পরও যদি আপনি আমাকে শাস্তি দেন, তাহলে নিশ্চয়ই আমি অত্যন্ত হতভাগা।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (ইক্বদুল ফরীদ ৫/১৩৯)
সম্মানিত শহীদ উনাদের সির বা মাথা মুবারক দেখে ইয়াযীদ লা’নাতু বাকি অংশ পড়ুন...
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরনীয়-অনুকরনীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলোচনা-পর্যালোচনা করা সবার জন্যই আবশ্যক।
নূরে মুজ বাকি অংশ পড়ুন...
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরনীয়-অনুকরনীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলোচনা-পর্যালোচনা করা সবার জন্যই আবশ্যক।
নূরে মুজ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي أُمَامَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " إِنَّ لِلَّهِ مَلَكًا مُوَكَّلًا بِمَنْ يَقُولُ: يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ، فَمَنْ قَالَهَا ثَلَاثًا قَالَ الْمَلَكُ: إِنَّ أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ قَدْ أَقْبَلَ عَلَيْكَ فَاسْأَلْ"
অর্থ: “হযরত আবূ উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে একজন সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম ন বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। তাই, বর্তমান সময়ের যিনি মহাসম্মানিত ইমাম ও মুজাদ্দিদ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের স্বার্থ বিরোধী কাফির ও মুনাফিকদের যাবতীয় ষড়যন্ত্র ও কূট কৌশল নস্যাৎ করে সত্যিকার অর্থেই ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠায় বহুমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন। সেগুলোর অন্যতম “আইনী কার্যক্রম”। সুবহানাল্লাহ। বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মাঝে যে সমস্ত জিহাদ বা যুদ্ধ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে প্রসিদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে আছে তন্মধ্যে ঐতিহাসিক গাযওয়াতুল হুদায়বিয়া বা হুদায়বিয়ার জিহাদ অন্যতম। একে صُلْحُ الْهُدَيْبِيَةِ বা হুদায়বিয়ার সন্ধিও বলা হয়।
হুদায়বিয়ার সন্ধিকে ‘গাযওয়া’ বা যুদ্ধ এ কারণে বলা হয় যে, কেননা কুরাঈশরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এখানে উমরাহ করার জন্য মক্কা শরীফে প্রবেশে বাধা দিয়েছিল’ এবং ছোট খাট বাদ প্রতিবাদও হয়েছিল। (সীরাতুছ ছহীহাহ ২/৪৩৪)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুয বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়াযীদ বাহিনীর তান্ডবলীলা:
৪. পবিত্র মদীনা শরীফ উনাকে জনশূন্য করে দেয়া: হযরত ইমাম কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “ঐতিহাসিকগণ লিখেছেন যে, পবিত্র মদীনা শরীফ তখন জনশূন্য হয়ে যান। মরুর পশুপাখিরা সেখানে মলমুত্র ত্যাগ করে। না‘ঊযুবিল্লাহ! পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ কুকুরের বাসস্থানে পরিণত হয়।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (জযবুল কুলূব)
৫. পবিত্র মিম্বার শরীফ উনার অবমাননা: কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,
فَلَمْ يُمَكِّنْ اَحَدًا دُخُوْلَ مَسْجِدِهَا حَتّٰى دَخَلَتْهُ الْكِلَابُ وَالذِّئَابُ وَبَالَتْ عَلٰى مِنْۢبَرِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “(ঐ সময়) পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার ম বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আশহুরে হারাম (নিষিদ্ধ মাসসমূহ) পর হওয়া পর্যন্ত হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তাদের কাছে বন্দী থাকেন এরপর তারা উনাকে শহীদ করে। সুবহানাল্লাহ! (সীরাতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি, হায়াতুছ ছাহাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
এক সম্মানিত নারী বলেন-
وَاللهِ مَا رَأَيْتُ أَسِيرًا قَطُّ خَيْرًا مِنْ حَضْرَتْ خُبَيْبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ وَاللهِ لَقَدْ وَجَدْتُهُ يَوْمًا يَأْكُلُ قِطْفًا مِنْ عِنَبٍ فِي يَدِهِ وَإِنَّهُ لَمُوثَقٌ بِالْحَدِيد বাকি অংশ পড়ুন...
(সম্মানিত বদর জিহাদ মূলত: খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার খাছ গায়েবী মদদের ঘটনা। যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী চলেন, খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুুল করেন, উনারাই গায়েবী মদদের অধিকারী হন। আর যারা সন্ত্রাসী হামলা চালায় ও সন্ত্রাসবাদ লালন করে তারা মুরতাদ ও জাহান্নামী। সন্ত্রাসীদের উপর খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার লা’নত। সন্ত্রাসী আর মুজাহিদ কখনও এক নয়। সন্ত্রাসী হামলা আর জিহাদ কখনও এক নয়।)
পূর্ব প্রকাশিতের পর
তাফসীরে ব বাকি অংশ পড়ুন...
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরনীয়-অনুকরনীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলোচনা-পর্যালোচনা করা সবার জন্যই আবশ্যক।
নূরে মুজ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। তাই, রাজারবাগ শরীফ উনার মুর্শিদ ক্বিবলা, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইউল আউওয়াল, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের স্বার্থ বিরোধী কাফির ও মুনাফিকদের যাবতীয় ষড়যন্ত্র ও কূট কৌশল নস্যাৎ করে সত্যিকার অর্থেই ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠায় বহুমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন। সেগুলোর অন্যতম “আইনী কার্যক্রম”। সুব বাকি অংশ পড়ুন...












