সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে ইহুদীরা বিভিন্ন রকম অবমাননাকর কথা ও ষড়যন্ত্র করতে থাকে, পাশাপাশি যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করে। যখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ইহুদীদের ষড়যন্ত্রের ও যুদ্ধের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে পারলেন তখন উনারাও জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন। হযরত আসিম ইবনে আমর ইবনে কাতাদা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, নূরে মুজা বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, জিহাদের নিয়ম অনুযায়ী শুরুতেই দু’ দলের একজন করে মুকাবিলা করে, এদেরকে মুবারিয বলা হত। মুবারিযের শাব্দিক অর্থ, প্রতিদ্বন্দ্বী বা দ্বন্দ্ব যোদ্ধা। এই মুবারিয হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পক্ষ থেকে ছিলেন। পাশাপাশি কুরাইশ কাফির মুশরিকদের পক্ষ থেকেও তারা পর্যাক্রমে মুবারিয নির্ধারণ করে। শুরুতেই কুরাইশ কাফির মুশরিকদের থেকে যারা যুদ্ধের ময়দানে এসেছিল এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের থেকে যারা মুকাবিলা করেছিলেন উনাদের নাম উল্লেখ করা হলো।
প্রথম মুবারিয: সম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
যে সমস্ত মহিলারা কাফির মুশরিকদের পক্ষ অবলম্বন করে যুদ্ধে আগমন করেছিল। তাদের পঠিত কবিতা শুনে কাফির মুশরিকদের সবাই একযোগে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লো। সে সমস্ত মহিলাদের কয়েকজনের নাম নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
১. হযরত হিন্দা বিনতে উতবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা (যিনি পরবর্তীতে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন)। তিনি ছিলেন হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মানিতা আহলিয়া এবং হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মানিতা মাতা।
২. হযরত উম্মে হাকীম বিনতে হারিছ ইবনে হিশাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা (তিনিও পরবর বাকি অংশ পড়ুন...
উপমহাদেশে আইন ব্যবস্থার গোড়াপত্তন
বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থা একদিনে গড়ে উঠেনি। বাংলাদেশের আইনব্যবস্থা কয়েক শতক ধরে ক্রমান্বয়ে বিকাশ লাভ করেছে। আঠারো শতকে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠার পূর্বে বাংলা অঞ্চল মুঘল শাসনাধীনে ছিল। তেরো শতকের সূচনা থেকে তুর্কি-আফগান সুলতানগণ এদেশ শাসন করেন এবং সতেরো শতকের প্রথমদিকে মুঘলরা তাদের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করে নেয়। তুর্কি-মুঘল শাসনামলে এ দেশটি (বাংলাদেশ) ছিল সুবাহ বাংলার পূর্বাংশ। ব্রিটিশ শাসন আমলে বাংলা প্রদেশের পূর্বাংশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এর পরবর্তী সময়ে ইংরেজ কোম্পানি আইন ব্যবস্থা, ব বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদে পরীখা বা খন্দক খননের পরামর্শদানকারী হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহনের সম্মানিত ওয়াক্বিয়া মুবারক: ২
তিনি (হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) বলেন, হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি এমন কোন ব্যক্তি দেখিনি যে পাঁচ ওয়াক্ত ছলাত আদায় করে সে এ ব্যক্তির চেয়ে উত্তম। পৃথিবীর মধ্যে আমি এরূপ দুনিয়াত্যাগী, আখিরাতের ব্যাপারে অধিক আগ্রহী এবং দিন-রাত ইবাদতকারী আর কাউকে দেখিনি। তিনি বলেন, ইতিপূর্বে আমি অন্তর থেকে তার চেয়ে বেশী আ বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পর তিনি গ্রেফতার এড়াতে আদালত থেকে যে জামিন নিয়ে থাকেন সাধারণত তাকে আগাম জামিন বলে। আর কারাগারে আটক অবস্থায় মামলা নিষ্পত্তির আগ পর্যন্ত যে জামিন নেওয়া হয় তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বলে।
আগাম জামিন:
যখন কোনো ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার সম্ভাবনায় বা গ্রেপ্তার হওয়ার অনুমানে কোনো ব্যক্তিকে জামিন দেওয়া হয়, তখন তাকে Anticipatory Bail বা আগাম জামিন বলে। অভিযুক্ত ব্যক্তি গ্রেফতারের আগেই আদালত থেকে জামিন নিতে পারেন। জামিনের সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম হিসেবে হাইকোর্টের একান্ত ইখতিয়ার অনুযায়ী এ ধরনের জামিন দেওয় বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদে পরীখা বা খন্দক খননের পরামর্শদানকারী হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহনের সম্মানিত ওয়াক্বিয়া মুবারক: ১
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নিজেই উনার পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহন করার ওয়াকিয়া মুবারক বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, আমি একজন পারসিক ছিলাম। আমার জন্মস্থান ছিল ইস্পাহানের অন্তর্ভুক্ত ‘জাই’ নামক গ্রাম। আমার পিতা ছিলেন গ্রামের সর্দার। আর আমি তার নিকট ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত বুর‘ঈ ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন,
كنت بين يدي حَضْرَتْ خالد بن الوليد رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ فدعا بستين رجلا من أصحاب رسول الله صلى الله عليه وسلم فأول ما دعا حَضْرَتْ خالد بن الوليد رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قال أين حَضْرَتْ عمر التميمي رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ اين حَضْرَتْ شرحبيل بن حسنة رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ كاتب وحي رسول الله صلى الله عليه وسلم أين حَضْرَتْ خالد أبن سعيد بن العاص رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ أين حَضْرَتْ يزيد بن أبي سفيان الأموي رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ أين حَضْرَتْ صفوان بن أمية الجمحي رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ أين حَضْرَتْ سهل ابن عمرو العامري رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ أين حَضْرَتْ ضرار بن الأزور الكندي رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ أين حَضْرَتْ رافع بن عميرة ا বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নু’মান ইবনে মালিক আনসারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন,
يَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، لاَ تَحْرِمْنِا الْجَنَّةَ، فَوَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ لأَدْخُلَنَّ الْجَنَّةَ. فَقَالَ لَهُ: بِمَ؟ قَالَ بِأَنِّي أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَأَنَّكَ رَسُولُ اللَّهِ، وَأَنِّي لاَ أَفِرُّ مِنَ الزَّحْفِ.
অর্থ: “ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাদের জন্য সম্মানিত জান্নাতকে হারাম করবেন না। যিনি আপনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হায়াতুন নবী, শাহিদুন নবী, মুত্বালা’ আলাল গইব, মালিকুল জান্নাহ হিসেবে প্রে বাকি অংশ পড়ুন...












