সম্মানিত বদর জিহাদ মূলত: আক্ষরিক অর্থে কোন জিহাদ ছিল না। বরং ইহা ছিল সম্পূর্ণরূপেই খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার গায়েবী মদদের ঘটনা। আর যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী চলেন, খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুল করেন, উনারাই গায়েবী মদদের অধিকারী হন। আর যারা সন্ত্রাসী হামলা চালায় ও সন্ত্রাসবাদ লালন করে তারা মুরতাদ ও জাহান্নামী । সন্ত্রাসীদের উপর খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্্ পাক উনার লা’নত। সন্ত্রাসী আর মুজাহিদ কখনও এক নয়। সন্ত্রাসী হা বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর প্রান্তরে কুরাইশদের পৌঁছানোর সংবাদ:
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কয়েকজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর ময়দানে সংবাদ সংগ্রহের জন্য পাঠিয়ে দেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর ময়দানে গিয়ে একটি পুরাতন কূপের নিকট দুইজন ক্রীতদাস দেখে তাদেরকে ধরে নিয়ে আসেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মাগরিব উন বাকি অংশ পড়ুন...
(পুনঃপ্রকাশিত)
অত্র মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার বিষয়টি সুস্পষ্ট ভাবে প্রকাশিত হয়েছে। এই সম্মানিত জিহাদে কাফির মুশরিকদের পতাকাবাহীরা একের পর এক নিহত হলে এক পর্যায় কাট্টা কাফির মুসাফি ইবনে ত্বলহা পতাকা তুলে নেয়। হযরত আসিম ইবনে ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এই কাফিরটাকে মুহূর্তের মধ্যে হত্যা করেন। তারপর তার ভাই কাট্টা কাফির আল জুলাস ইবনে ত্বলাহ মতান্তরে কাট্টা কাফির কিলাব ইবনে ত্বলাহ পতাকাটি নিলে তাকেও তিনি তীর নিক্ষেপ করে হত্যা করেন।
উল্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমার উম্মতের মধ্যে যারা উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী তারাই সৃষ্টির নিকৃষ্টেরও নিকৃষ্ট।” এ সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করা সকলের জন্যই ফরয। ধর্মব্যবসায়ীদেরকে না চিনার কারণেই সাধারণ মুসলমানরা তাদের ধোঁকায় পড়ে সম্মানিত ঈমান-আমল বিনষ্ট করে গুমরাহীতে নিমজ্জিত হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
তাই সম্মানিত ঈমান-আমল হিফাযত করতে হলে ধর্মব্যবসায়ীদেরকে চিনতে ও চিহ্নিত করতে হবে। তাহলে মুসলমানগণ তাদের ঈমান ও আমল হিফাযত করতে পারবে। বর্তমানে তাই দেখা যাচ্ছে, ধর্মব্যবসায়ীদেরকে না চিনার কারণে বাকি অংশ পড়ুন...
কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য একজন ক্রেতা, বিক্রেতার কাছে থেকে নিম্নোক্ত কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিতে পারেন:
- বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে মালিক হলে সংশ্লিষ্ট জমির ক্রয় দলিল।
- বিক্রেতা যার নিকট থেকে জমিটি ক্রয় করেছেন, সেই ব্যাক্তির ক্রয় দলিল (অন্য কোনভাবে জমিটি প্রাপ্ত হলে তার দলিল) । এইরূপ ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে ২৫ বছরের বা সর্বশেষ চূড়ান্ত জরিপের পর থেকে যতবার বর্ণিত জমি হস্তান্তর হয়েছে।
- খতিয়ান বা পর্চা (রেকর্ড অব রাইট্স)।
- খাজনার রশিদ ও ডিসিআর বা ডুপ্লিকেট কার্বন রশিদ।
- গ্যাসবিল, পানিবিল, বিদ্যুৎবিল ইত্যাদি বিক্রেতার নামে প বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদ সম্পর্কে নাযিলকৃত মহাসম্মানিত সূরা আহযাব শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ ৯ থেকে ২৭ পর্যন্ত উনাদের সংক্ষিপ্ত তাফসীর:
হযরত বাগবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেছেন, হযরত মুহম্মদ ইবনে ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, আমাকে পরিখা যুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা করেছেন হযরত ওরওয়া ইবনে যুবায়ের রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে ইয়াযিদ ইবনে রূমান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। এরকম আরো বর্ণনা করেছেন আবদুল্লাহ্ ইবনে কা’ব ইবনে মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, জুহুরী এবং আছেম ইবনে আমর ইবনে কাতাদা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, অ বাকি অংশ পড়ুন...
অত্র মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার বিষয়টি সুস্পষ্ট ভাবে প্রকাশিত হয়েছে। এই সম্মানিত জিহাদে কাফির মুশরিকদের পতাকাবাহীরা একের পর এক নিহত হলে এক পর্যায় কাট্টা কাফির মুসাফি ইবনে ত্বলহা পতাকা তুলে নেয়। হযরত আসিম ইবনে ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এই কাফিরটাকে মুহূর্তের মধ্যে হত্যা করেন। তারপর তার ভাই কাট্টা কাফির আল জুলাস ইবনে ত্বলাহ মতান্তরে কাট্টা কাফির কিলাব ইবনে ত্বলাহ পতাকাটি নিলে তাকেও তিনি তীর নিক্ষেপ করে হত্যা করেন।
উল্লেখ্য যে, এই কা বাকি অংশ পড়ুন...
মা‘আন নামক স্থানে অবতরণ এবং গোয়েন্দা উনাদের মারফত কাফিরদের সংবাদ গ্রহণ:
তারপর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা রওয়ানা হয়ে যান এবং শামের মা‘আন (مَعَانُ) নামক অঞ্চলে অবতরণ করেন। তখন উনারা গোয়েন্দা উনাদের মারফত সংবাদ পান যে, রোমের শাসক হিরাক্লিয়াস এক লাখ সৈন্য নিয়ে শামের বালক্বা অঞ্চলের মাআব (مَآبُ) নামক স্থানে অবস্থান করছে। সেখানে তার সাথে যোগ হয়েছে লাখাম, জুযাম, ক্বাইন (قَيْنُ), বাহরা ও বালী ইত্যাদি আরবখ্রিষ্টান গোত্রসমূহের আরো এক লাখ সৈন্য। উল্লেখিত শেষোক্ত এক লাখ ছিলো আরব গোত্রসমূহের সমন্বিত সেনাদল। কারো কারো বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মদীনাবাসী উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এভাবে আহলান সাহলান মুবারক জানিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানা রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সুবহানা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফে হিজরত মুবারক করে মহাসম্মানিত প্রথম খুতবা মুবারক দিচ্ছিলেন তখন সেখানে হযরত মুছয়াব ইবনে উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তাশরীফ মুবারক রাখলেন। উনাকে দেখে হযরত মুহাজির ছা বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, আনুষ্ঠানিক সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ উনার দ্বাদশতম বর্ষে বারোজন ব্যক্তি পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে পবিত্র মক্কা শরীফে এসে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। যাকে আকাবা উনার দ্বিতীয় বাইয়াত মুবারক বলা হয়। উনারা যখন বাইয়াত মুবারক গ্রহণ করে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে প্রত্যাবর্তন করতে উদ্যত হলেন তখন এই সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করলেন আমরা পবিত্র মদীনা শরীফে থাকবো তাহলে তা’লীম তালক্ব বাকি অংশ পড়ুন...
জেনারেল ডায়েরি তথা জিডি। এই শব্দটি সমাজে ব্যাপক পরিচিত। অধিকাংশ মানুষ এই শব্দটি শুনুছেন এবং অনেকে এর প্রয়োগ সম্পর্কে অবগত আছেন। যারা এই শব্দটি শুধু শুনেছেন কিন্তু কখনও প্রয়োজন হয় নাই কিংবা জিডি বিষয়ে ভুল এবং ভ্রান্ত ধারনা আছে তাদের জন্য আজকের এই লিখা।
জিডি সাধারণত থানায় করতে হয়। প্রত্যেক নাগরিক জিডি করতে পারবেন।
জিডি কি:
জিডি এর পূর্ণাঙ্গরূপ হচ্ছে জেনারেল ডায়েরি যাকে বাংলায় সাধারন ডায়েরি বলে। সাধারনত পুলিশের নিকট কিছু সহায়তা পেতে হলে থানার ডায়েরিতে সহায়তার বিষয়বস্ত- লিপিবদ্ধ করা কে জিডি বলে। সহজ ভাবে বলতে গেলে থানা পুল বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদ চলাকালীন সময়ে সংঘটিত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মুজিযাহ শরীফ:
(পুনঃপ্রকাশিত)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَفِي رِوَايَةٍ قَالَ جَابِرٍ رضي الله تعالى عنه: لَمَّا حُفِرَ الخَنْدَقُ رَأيْتُ بِالنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً، فَانْكَفَأْتُ إِلَى امْرَأتِي، فَقُلتُ: هَلْ عِنْدَكِ شَيْءٌ ؟ فَإنّي رَأيْتُ بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً شَديداً، فَأخْرَجَتْ إلَيَّ جِرَاباً فِيه صَاعٌ مِنْ شَعِيرٍ، وَلَنَا بَهِيمَةٌ دَاجِنٌ فَذَبَحْتُهَا، وَطَحَنتِ الشَّعِيرَ، فَفَرَغَتْ إِلَى فَرَاغي، وَقَطَعْتُهَا فِي بُرْمَتِهَا، ثُمَّ وَلَّيْتُ إِلَى رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم ، فَقَالَت: لاَ تَفْضَحْنِي بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَمَنْ مَعَهُ، فَجِئت বাকি অংশ পড়ুন...












