জেনারেল ডায়েরি তথা জিডি। এই শব্দটি সমাজে ব্যাপক পরিচিত। অধিকাংশ মানুষ এই শব্দটি শুনুছেন এবং অনেকে এর প্রয়োগ সম্পর্কে অবগত আছেন। যারা এই শব্দটি শুধু শুনেছেন কিন্তু কখনও প্রয়োজন হয় নাই কিংবা জিডি বিষয়ে ভুল এবং ভ্রান্ত ধারনা আছে তাদের জন্য আজকের এই লিখা।
জিডি সাধারণত থানায় করতে হয়। প্রত্যেক নাগরিক জিডি করতে পারবেন।
জিডি কি:
জিডি এর পূর্ণাঙ্গরূপ হচ্ছে জেনারেল ডায়েরি যাকে বাংলায় সাধারন ডায়েরি বলে। সাধারনত পুলিশের নিকট কিছু সহায়তা পেতে হলে থানার ডায়েরিতে সহায়তার বিষয়বস্ত- লিপিবদ্ধ করা কে জিডি বলে। সহজ ভাবে বলতে গেলে থানা পুল বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদ চলাকালীন সময়ে সংঘটিত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মুজিযাহ শরীফ:
(পুনঃপ্রকাশিত)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَفِي رِوَايَةٍ قَالَ جَابِرٍ رضي الله تعالى عنه: لَمَّا حُفِرَ الخَنْدَقُ رَأيْتُ بِالنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً، فَانْكَفَأْتُ إِلَى امْرَأتِي، فَقُلتُ: هَلْ عِنْدَكِ شَيْءٌ ؟ فَإنّي رَأيْتُ بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم خَمَصاً شَديداً، فَأخْرَجَتْ إلَيَّ جِرَاباً فِيه صَاعٌ مِنْ شَعِيرٍ، وَلَنَا بَهِيمَةٌ دَاجِنٌ فَذَبَحْتُهَا، وَطَحَنتِ الشَّعِيرَ، فَفَرَغَتْ إِلَى فَرَاغي، وَقَطَعْتُهَا فِي بُرْمَتِهَا، ثُمَّ وَلَّيْتُ إِلَى رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم ، فَقَالَت: لاَ تَفْضَحْنِي بِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَمَنْ مَعَهُ، فَجِئت বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত সেনাপতি নির্ধারণ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওছীয়ত মুবারক:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ أَمَّرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي غَزْوَةِ مُؤْتَةَ حَضْرَتْ زَيْدَ بْنَ حَارِثَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ زَيْدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَإِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَوَاحَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ
অর্থ: “হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ন বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত হিজরত মুবারক উনার পর প্রায় অধিকাংশ সময় সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার কাজে সময় ব্যয় করেন। তাই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ঘটনাসমূহ এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রত্যেক সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার পটভূমি, প্রেক্ষাপট, কারণ ও ফলাফল সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ আছে। কিন্তু এত বিস্তর আলোচনা করা কিছুতেই সম্ভব নয়। তবুও অত্যন্ত সংক্ষিপ্তাকারে কতিপয় উল্লেখযোগ্য তথ্য বিবরণী ধারাবাহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত হিজরত মুবারক উনার পর প্রায় অধিকাংশ সময় সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার কাজে মুবারক সময় ব্যয় করেন। তাই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ঘটনাসমূহ এক বিশেষ গুরত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রত্যেক সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার পটভূমি, প্রেক্ষাপট, কারণ ও ফলাফল সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ আছে। কিন্তু এতবিস্তর আলোচনা করা কিছুতেই সম্ভব নয়। তবুও অত্যন্ত সংক্ষিপ্তাকারে কিছু উল্লেখ করা হলো-
মোট কথা বদর নামে এক ব্যক্তি এই ঐত বাকি অংশ পড়ুন...
অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে বলে দিলেন, আপনি এ বিষয়টি গোপন রাখবেন, কারো কাছে প্রকাশ করবেন না। কিছুদিন এভাবে চলতে লাগলো। তিনি প্রতিদিন পা টিপে টিপে ঘর মুবারক থেকে বের হয়ে ‘দারুল আরকাম শরীফে’ তাশরীফ মুবারক রাখেন এবং নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত নছীহত মুবারক শ্রবণ করতে থাকেন।
একদিন দেখা গেল, এক ব্যক্তি উনার এ বিষয়টি দেখে ফেললো। সে মনে মনে ভাবলো, তিনি কোথায় যাচ্ছেন? নিশ্চয়ই তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ বিচার বিভাগের ইতিহাস বহু পুরনো। সুদীর্ঘকাল যাবত ভারতীয় বিচার বিভাগের ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের ফলে আজকের বিচার বিভাগ এই পর্যায়ে এসেছে। বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসের ক্রমপর্যায়কে মূলত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথাক্রমে- মুসলিম শাসনকাল, ব্রিটিশ শাসনকাল এবং স্বাধীনতা পরবর্তী পর্যায়।
প্রাচীনকালে বিচারকার্য ধর্ম এবং সামাজিক রীতিনীতির আলোকে পরিচালিত হতো। তৎকালীন রাজাগণ আইনবিভাগ, শাসনবিভাগ এবং বিচার বিভাগের প্রধান ছিলেন। শ্রুতি, স্মৃতি, ধর্মশাস্ত্র, পুরাণ ইত্যাদি আইনের উৎস হিসেবে বিবেচিত হতো। এছাড়াও অর্থশাস্ত্ বাকি অংশ পড়ুন...
ভূমিকা:
৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত জুমাদাল ঊলা শরীফ মাসে সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক সংঘটিত হন।
জর্ডানের বাল্ক এলাকার নিকটবর্তী একটি স্থানের নাম মু’তাহ্। এই জায়গা থেকে পবিত্র বাইতুল মুক্বাদ্দাস শরীফ উনার দূরত্ব মাত্র দুই মনযিল। সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক এখানেই সংঘটিত হয়েছিলেন। মু’তাহ্ নামক স্থানে এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক সংঘটিত হওয়ার কারণে এই সম্মানিত জিহাদ উনাকে ‘সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক’ বলা হয়। সুহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মক্কা শরীফ উনার ঘরে ঘরে পরাজয়ের সংবাদ এবং কুরাইশ কাফের মুশরিকদের আর্তনাদ:
প্রসিদ্ধ তারিখ ও ইতিহাস গ্রন্থসমূহে উল্লেখ রয়েছে-
وَكَانَ أَوَّلَ مَنْ قَدِمَ مَكّةَ بِمُصَابِ قُرَيْشٍ الْحَيْسُمَانُ بْنُ عَبْدِ اللهِ الْخُزَاعِيّ، فَقَالُوْا : مَا وَرَاءَك ؟ قَالَ قُتِلَ عُتْبَةُ بْنُ رَبِيْعَةَ، وَشَيْبَةُ بْنُ رَبِيْعَةَ، وَأَبُوْ الْحَكَمِ بْنُ هِشَامٍ، وَأُمَيّةُ بْنُ خَلَفٍ، وَزَمَعَةُ بْنُ الْأَسْوَدِ، وَنُبَيْهٌ وَمُنَبّهٌ ابْنَا الْحَجَّاجِ، وَأَبُوْ الْبَخْتَرِيّ بْنُ هِشَامٍ فَلَمّا جَعَلَ يُعَدّدُ أَشْرَافَ قُرَيْشٍ .قَالَ صَفْوَانُ بْنُ أُمَيّةَ، وَهُوَ قَاعِدٌ فِي الْحِجْرِ : وَاَللّهِ إنْ يَعْقِلْ هَذَا فَاسْأَلُوْهُ عَنّيْ ؛ فَقَالُوْا : مَا فَعَلَ صَفْوَانُ بْنُ أُم বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত বদর জিহাদ উনার পরের দিন ১৮ই রমাদ্বান শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ী আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি সম্মানিত বিছালী শান মুবারক গ্রহণ করেন:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
فَجَاءَ حَضْرَتْ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ بَشِيْرًا ۢ بِوَقْعَةِ بَدْرٍ وَّحَضْرَتْ عُثْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَلـٰى قَبْرِسَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ رُقَيَّةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِنْتِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدْفِنُهَا.
অর্থ: “অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত যায়িদ ইবনে হারিছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য় বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত উহুদ জিহাদে হযরত মুছয়াব ইবনে উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ:
হযরত মুছয়াব ইবনে উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক উনার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূলত উনার সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পর থেকে পরবর্তী হায়াত মুবারক ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্যে পূর্ণ ফানা ও বাঁকা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানা রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সুবহানা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! যা প্রত্যেক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَه عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ سَبَّ نَبِيًّا فَاقْتُلُوْهُ وَمَنْ سَبَّ اَصْحَابِـىْ فَاضْرِبُوْهُ.
অর্থ: “ ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি কোনো নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করে, মানহানী করে, আপনারা তাকে ক্বতল করুন, মৃত্যুদ- দিন। আর যে ব্যক্তি আমার হযরত ছাহাবায় বাকি অংশ পড়ুন...












