যখনই মানুষের প্রিয় পাখি নিয়ে কথা হবে, তখনই তোতা বা টিয়াপাখির নাম থাকবে। তারা বহু শতাব্দী ধরে মানুষের সঙ্গে রয়েছে। এই কারণেই কিছু টিয়াপাখি মানুষের ভাষাও শেখে।
প্রকৃতপক্ষে, আপনি যদি একটি টিয়াপাখি পোষেন এবং প্রতিদিন তাকে ভাষা শেখানোর চেষ্টা করেন, তবে কিছু দিন পরে সে মানুষের মতো কথা বলতে শিখে যাবে।
এই গুণ অন্য কোনও পাখির মধ্যে দেখা যায় না। এই কারণেই এই প্রশ্নটি সর্বদা মানুষের মনে থাকে যে, এই পাখির মধ্যে এমন বিশেষ কী রয়েছে যে এটি মানুষের ভাষা অনুকরণ করতে পারে।
কয়েকশ বছর আগে, যখনই এমন কিছু ঘটেছিল যা মানুষ বুঝতে পারে না, তখনই তারা এটিক বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের বৃহত্তম হিমবাহ 'অ২৩ধ'। তার দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান থেকে সরছে এবং এখন অ্যান্টার্কটিকার বরফের পানিতে ভাসতে ভাসতে এগিয়ে চলেছে। ৩৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে, এই বিশাল হিমবাহ যা প্রায় ৪,০০০ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত- মুম্বাইয়ের আকারের ছয়গুণ-পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার-রনে আইস শেল্ফ থেকে বাঁক নেয়ার পরে স্থির ছিল। হিমবাহটি একসময় সোভিয়েত গবেষণা কেন্দ্রের স্থান ছিল, ১৯৮৬ সাল থেকে ওয়েডেল সাগরের সমুদ্রতলের উপর ভিত্তি করে রাখা হয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক উপগ্রহ চিত্রগুলি দেখায় যে, ট্রিলিয়ন-মেট্রিক-টন হিমবাহটি বেহেমথের উত্তরের প্রান্ত অ বাকি অংশ পড়ুন...
আকাশে উড়তে যাচ্ছে শতভাগ সবুজ বা টেকসই জ্বালানি চালিত ট্রান্সআটলান্টিক ফ্লাইট। গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) প্রথমবারের মতো এ ধরনের জ্বালানিতে চলবে কোনও উড়োজাহাজ।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ভার্জিন আটলান্টিক পরিচালিত এ ফ্লাইট লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে নিউইয়র্কের জেএফকে বিমানবন্দরে যাবে।
পুরো প্রকল্পটি সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর লক্ষ্য হল সবুজ প্রযুক্তিতে উড়োজাহাজ চালানো যায় তা প্রমাণ করা। তবে সবুজ জ্বালানির পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় কিছু প্রতিবন্ধকতা এখনও রয়ে গেছে। লক্ষ্যমাত্রাতে পৌঁছ বাকি অংশ পড়ুন...
ঘোড়ায় টানা ট্রেন! কি অবাক হচ্ছেন। অবাক হওয়ার কিছু নেই। পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ জেলার জড়ানওয়ালা এলাকার গঙ্গাপুরে এখনো ঘোড়ায় টানে ট্রেন। মূলত ট্রেন লাইনের ওপর দিয়ে কাঠের তৈরি লরির ওপর দুইটা কাঠের তৈরি টেবিল আকৃতির আসন রয়েছে। সেটার দুই পাশে মোট ১৬ জন বসতে পারে। চাকা হিসেবে ব্যবহার করা হয় ট্যাঙ্কের বাতিলকৃত চাকা।
এই ঘোড়ায় টানা ট্রেনের জন্য রয়েছে স্টেশন, যাত্রী ছাউনি ও টিকিট কাউন্টার। যাত্রীরা স্টেশন থেকে টিকিট কাটেন। যাত্রী ছাউনির নিচে অপেক্ষা করেন। ঘোড়ায় টানা ট্রেন আসলে চড়ে বসেন। এ ট্রেন গঙ্গাপুর থেকে বুচিয়ানা রেলওয়ে স্টেশন বাকি অংশ পড়ুন...
বাড়ি হলো প্রত্যেকের যার যার নিজস্ব স্থান, আরামের জায়গা। বাড়ি হবে খোলামেলা, থাকবে বড় জানালা, আলো বাতাসে পরিপূর্ণ। সারাদিনের ক্লান্তি যেন বাড়িতে ফিরে স্বস্তিতে রূপ নেয়। কিন্তু সবার এমন স্বস্তিদায়ক বাড়ি করার সামর্থ কই! কিছু মানুষের তো না আছে জমি, না আছে বাড়ি। তারা কোনরকম মাথা গোজার স্থান পেলেই জীবনে খুশি। তবে জায়গা জমি তেমন না থাকলেও কিভাবে বাড়ি করে ফেলতে পারবে তার একটা নমুনা দিয়েছে পোল্যান্ডের এক স্থপতি। অভাবে পরে নয়, আর্ট ইন্সটলেশন হিসেবে সে তৈরী করেছে পৃথিবীর সবচেয়ে সরু বাড়ি।
পৃথিবীর সবচেয়ে সরু বাড়িটির নামকরণ:
পোল্যান্ডের স বাকি অংশ পড়ুন...
শীত আসলেই গ্রামে-গঞ্জের বাতাসে ভেসে বেড়ায় গুড়ের মিষ্টি গন্ধ। বাঙালিও গুড় খেতে ভীষণ পছন্দ করে। বিশেষ করে গুড় পছন্দ করেন এমন সবাই শীতের এ সময়ে পিঠা-পায়েসে বেশি ঝুঁকে পড়েন।
তাছাড়া চিনির থেকে গুড় স্বাস্থ্যের পক্ষে ভীষণ ভালো। অনেকেই তাই শরীর, স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে নিয়মিত গুড় খান। গুড়ে থাকে লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, সেলেনিয়াম এবং পটাশিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও রোগব্যাধি দূরে রাখে।
সাধারণত খেজুরের রস থেকে তৈরি করা হয় মিষ্টি গুড়। অনেক দেশে পামের রস থেকেও গুড় তৈরি হয়। রস সংগ্রহ করার পরে তা বড় পাত্রে সংরক্ষণ করে তা কিছুক্ষণ স্থ বাকি অংশ পড়ুন...
নিরাপদ আশ্রয় ও সঙ্গীর খোঁজে ২ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিল ভারতের মহারাষ্ট্রের ব্রহ্মপুরী এলাকার তাডোবা জঙ্গলের একটি বাঘ।
বাঘটি টানা হেঁটে ৪টি রাজ্য পেরিয়ে ওড়িশায় পৌঁছায়। পথে নিরাশয়, নদী, ধান জমি, রাস্তা, লোকালয় পড়েছে। সেসব পথ সে হেলায় পেরিয়েছে।
বাঘটি সম্পর্কে প্রথমদিকে কিছু জানা যায়নি। কারণ, তার গলায় রেডিও কলার পরানো ছিল না। রেডিও কলার পরানো থাকলে সহজেই বাঘের গতিবিধির ওপর নজর রাখা যায়। তবে এক্ষেত্রে বাঘটির ডোরার প্যাটার্ন দেখে তাকে চিহ্নিত করা গেছে।
বাঘ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, তার ২ হাজার কিলোমিটার যাত্রাপথে লোকালয় পড়েছে। ক বাকি অংশ পড়ুন...
আমেরিকা মহাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে একটি মাছ রয়েছে যার নাম রেডলিপ ব্যাট ফিশ। এদের ঠোঁট দেখতে অনেকটা মানুষের ঠোঁটের মতো। সেটিও আবার রক্তরঙে রাঙানো। লাল ঠোঁট ছাড়াও এদের দেহে রয়েছে আরও বেশ কিছু রঙের মিশ্রণ। এদের পিঠের দিকে হাল্কা খয়েরি থেকে ধূসর পেটের দিকে সাদাটে। মাথা থেকে ওপর দিকে চলে গেছে ঘন খয়েরি দাগ। মৎস্য প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হয়েও সাঁতার কাটতে পারে না এই প্রাণী। তারা অভিযোজিত পেট্রোরল পেলভিক এবং পাখনা দিয়ে হেঁটে বেড়াতে অধিক পারদর্শী।
এরা সাধারণত সমুদ্রের তলা দিয়ে হেঁটে বেড়ায় এবং চিংড়িসহ ছোটখাটো মাছ খায়। এ ছাড়াও খাদ্য বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চল। চারদিক সবুজে সবুজ। এর মাঝে ইতিউতি পড়ে অসংখ্য রহস্যময় পাথর। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এটি পবিত্র স্থান। কিন্তু এর আসল রহস্য এত দিন কেউই জানতো না। বিশেষজ্ঞেরা বলছে, মাটির নীচে লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে এক বিশাল পিরামিড। মিসরের পিরামিডের থেকেও পুরনো। স্টোনহেঞ্জের থেকেও পুরনো। সম্ভবত মানুষের তৈরি সবচেয়ে প্রাচীন মেগালিথিক (একাধিক বিশালাকারের পাথর দিয়ে তৈরি) স্থাপত্য। এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্রটি ‘আর্কিওলজিক্যাল প্রসপেকশন’-এ প্রকাশিত হয়েছে। সূত্র: আনন্দবাজার
নাম ‘গুনুং পাডাং বাকি অংশ পড়ুন...
স্লোভাকিয়ায় প্রাচীন একটি গ্রামের সন্ধান পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদেরা। গবেষণায় দেখা যায়, গ্রামটি গড়ে ওঠে প্রস্তর যুগের শেষ দিকে। এই গ্রাম দেখলে মনে হয়, ঘরবাড়িগুলি যেন ঘুরছে। সূত্র: আনন্দবাজার
রহস্যে ঘেরা এই গ্রামের নাম ভ্রাবেল। ইউরোপ মহাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত স্লোভাকিয়ায় দেশের ছোট্ট শহর ভ্রাবেল। তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে সুদূর অতীত যুগের এক রহস্য।
প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে, গ্রামটি গড়ে উঠেছিল প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে। সেই যুগের মানুষের প্রাথমিক বাসস্থান ছিল নদীর ধার, বনজঙ্গল কিংবা পাহাড়ের গুহা। কিন্তু স্লোভাকিয়ার এই গ্রামটির এ বাকি অংশ পড়ুন...
কলা খেতে কে না ভালোবাসে? পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল, অন্যদিকে আবার দামেও হাতের নাগালে। নাস্তার জন্য তাই চমৎকার একটি খাবার হিসেবে কলা সকলেরই প্রিয়।
তবে কলা খাওয়ার সময় অনেকের কাছেই বিরক্তির একটি বিষয় হচ্ছে, কলায় লেগে থাকা সুতার মতো অংশ। অনেকেই এটিকে কলার খোসার অংশ মনে করেন। তাই কলার খোসা ছাড়ানোর পর কলায় লেগে থাকা সুতার মতো অংশগুলো ছাড়িয়ে তারপর কলা খেয়ে থাকেন।
কলার সুতার মতো অংশটি মূলত একটি টিস্যু, যার নাম ফ্লোয়েম বান্ডেল। খোসা ছাড়ানোর পর কলায় ফ্লোয়েম বান্ডেল লেগে থাকতে দেখা যায়।
এই ফ্লোম বান্ডেলগুলো খেতে সুস্বাদু না হলেও, খাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
হামিংবার্ড হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট পাখি। প্রায় একটি বড় আকারের মাছির আকৃতির এই রঙিন পাখিগুলো কার না ভালো লাগে! এ পর্বে জেনে নেওয়া যাক এই পাখি সম্পর্কে কয়েকটি মজার তথ্য।
১. হামিংবার্ড হাঁটতে পারে না। তবে এরাই একমাত্র পাখি যারা সামনে, পেছনে, ওপরে ও নিচে সবদিকেই পূর্ণগতিতে চলাচল করতে পারে।
২. হামিংবার্ডের বাসা একটি আখরোটের সমান।
৩. এদের কেবল আমেরিকার ট্রপিক্যাল অঞ্চলে পাওয়া যায়। আকৃতিতে ছোট হলেও পৃথিবীতে প্রায় ৪০০ প্রজাতির হামিংবার্ড রয়েছে।
৪. এদের মধ্যে ‘কিউবান বি’ প্রজাতির হামিংবার্ড সবচেয়ে ছোট। এদের দৈর্ঘ্য মাত্র ২ ইঞ্চি অ বাকি অংশ পড়ুন...












