নিশ্চয়ই শিমুলগাছ সবারই কম-বেশী চেনা-জানা। এমনিতে শিমুলগাছে পাতা একটু কমই হয়। তার ওপর যদি সময়টি হয় শীতকাল, শিমুলগাছের অবস্থা হয় আরো করুণ। পাতা ঝরে হয়ে যায় একদম হাড়গিলে পাটকিলে। এভাবেই থাকে শীতজুড়ে। আবার বসন্ত আসতেই তখন হয় এক অদ্ভুত কা-! শিমুলগাছের ডাল ফেটে কলি বের হতে শুরু করে। গরমের অঁাঁচ পড়তেই শিমুল তার কলির মাথা টোপরটি দেয় তুলে।
আর পুরো ন্যাড়া গাছটি হয়ে যায় লালে লাল! কারণ ফুলে ফুলে ছেয়ে যায় তখন শিমুলগাছ। শুধু শিমুল নয়, শীত শেষ হতেই গুটি গুটি ফুটতে শুরু করে পলাশ, বেলি, রজনীগন্ধা আর কৃষ্ণচূড়াও। কিন্তু প্রশ্ন হলো, গাছেরা কী করে জান বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬২ সালে নির্মিত ফেরারি ২৫০জিটিও মডেলের একটি স্পোর্টস কার পাঁচ কোটি ১৭ লাখ ডলারে বিক্রি করা হয়েছে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫৫৫ কোটি টাকার বেশি! যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে নিলাম ঘর সাদাবিজে গত সোমবার বিক্রি করা হয় গাড়িটি। সাদাবিজ বলেছে, এযাবৎকালের মধ্যে নিলামে বিক্রি হওয়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি গাড়ি এটি।
৩৮ বছর ধরে একজন মার্কিন সংগ্রাহকের কাছে ছিল লাল রঙের গাড়িটি। সাদাবিজে নিলাম শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই এটি বিক্রি হয়ে যায়। সাধারণত যা হয়, নিলামকারী প্রতিষ্ঠান ক্রেতার পরিচয় প্রকাশ করেনি।
গত বছর মার্সিডিজের ৩০০ এসএলআর উলেনহা বাকি অংশ পড়ুন...
১০০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে গিয়েছিল পোষ্য এক বিড়াল। আরেক পোষ্য কুকুর বাঁচিয়ে দিয়েছে বিড়ালটিকে। যা বিড়াল আর কুকুরের আশ্চর্য বন্ধুত্বের স্বরূপ।
বলা হয়, যে স্থানে বিড়ালটি পড়ে গিয়েছিলো সেখানে গিয়ে একটি কুকুর হঠাৎ থমকে দাঁড়ায়। শব্দ করে ডেকে একটি দিক নির্দেশ করে। তার সংকেত মতো উৎস জানার জন্য কৌতুহল হয়ে সেদিকে এগিয়ে যায় কিছু লোক। তখনই তারা দেখতে পায় গভীর গর্ত থেকে একটি বিড়ালের মৃদু ডাক শোনা যাচ্ছে। পরবর্তীতে উদ্ধারকারী দল এসে বিড়ালটিকে উদ্ধার করে।
সংবাদ সংস্থা বিবিসি জানায় একটি অসাধারণ কুকুর। বিড়াল আর কুকুরের এমন বন্ধুত্বভাব সচরাচর বাকি অংশ পড়ুন...
কত ধরনের খাবারই মানুষ খায় প্রতিদিন। কোনো খাবারে অরুচি এলেই বদলে ফেলে মেনু। কিন্তু যদি বলা হয়, একই খাবার প্রতিদিন খেতে হবে! কতদিন পারবে! একদিন, দুদিন বা আরও কয়টা দিন! অথচ ভারতের এক ব্যক্তি মাত্র একটা খাবার খেয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে। তার এই খাবারের নাম নারকেল। ৬৪ বছরের জীবনে ২৮ বছর ধরেই শুধু নারকেল খেয়ে বেঁচে থাকা ব্যক্তিটির বাড়ি কেরালা রাজ্যে।
গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার পর শারীরিক শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলো সে। এক পর্যায়ে নড়াচড়াও বন্ধ হয়ে যায় তার। তারপর সে চিকিৎসার জন্য নারকেল খাওয়া শুরু করে বেশ ভালো অ বাকি অংশ পড়ুন...
এটাই স্বাভাবিক প্রকৃতিক নিয়ম গাছের কান্ডে ডালপালা থাকবে, পাতা থাকবে, ফুল হবে ও ফল ধরবে। অধিকাংশ গাছেই কান্ড থেকে ছোট ছোট শাখা থাকে বা হয়। অনেক গাছের কান্ড থেকে কোনো শাখাই বের হয় না যেমন তালগাছ, নারকেলগাছ, সুপারিগাছ ও খেজুরগাছ।
পাতার ওপর দিকে বা পাতার গোড়া থেকেই বের হয় গাছের ডাল বা শাখা। কান্ডে যে জায়গা থেকে পাতা বের হয় তাকে বলা হয় কান্ডের পর্ব। অন্য জায়গাগুলোর তুলনায় কান্ডের পর্বের জায়গাটা কিছুটা ফোলা থাকে। ডাল বা শাখা কান্ড থেকে অকারণে বের হয় না।
পাতার গোড়ায় কান্ডের পর্বের মধ্য অংশে ছোট্ট একটা মুকুল তৈরি হয় আগে থেকেই। এই মুকুল বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাণের অস্তিত্ব আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর। গড়ে উঠেছে শৃঙ্খলিত এক বাস্তুসংস্থান। মাটি, বায়ু, পানির সংস্পর্শে প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রাণের উদ্ভাবন। কিন্তু আকাশের সীমায় প্রাণের উদ্ভব অনেকটা বিস্ময়কর। এমনই ঘটনা ঘটেছে মহাকাশ স্টেশনে।
সেখানে ফুটেছে চমৎকার একটি ফুল, যা দেখে অবাক হয়েছে পুরো পৃথিবী।
সম্প্রতি ইনস্ট্রাগ্রামে একটি জিনিয়া ফুলের ছবি শেয়ার করেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান নাসা। উজ্জ্বল সেই ফুলের ছবি দেখে মুগ্ধ হয়েছে সবাই। হালকা কমলা পাঁপড়িগুলোর নেপথ্যে পৃথিবীর আভাসও রয়েছে ফুলটিতে।
কীভাবে সেখানে এই ফুল ফুটেছে, এ নিয়ে কৌতুহলের বাকি অংশ পড়ুন...
ভাবনার বিষয়ই বটে। বেশির ভাগ ফলেই রস থাকে। কিন্তু সেই রস পিষে বের করতে। পাকা ফল কাটলে রস গড়িয়ে পড়ে বটে, কিন্তু ফলের রসকে কখনোই পানির সঙ্গে তুলনা করা যায় না।
বেশির ভাগ ফলে কাঁচা অবস্থায় রসও পাবেন না। কিন্তু নারকেলের হিসাবটা আলাদা। কাঁচা কিংবা পাকা, যেকোনো অবস্থাতেই এর ভেতর পরিস্কার পানি পাবেন। এই পানি কখনোই অন্য ফলের রসের মতো নয়।
ফলে রস আর শাঁস মিলেমিশে থাকে। ডাবে রয়েছে পানির চেম্বার। সেই চেম্বারে সাঁদা শাঁসের স্তর থাকে, সেই স্তরে দুধের মতো সাদা রস থাকে বটে, কিন্তু নারকেলের পানি আর শাঁসকে কখনো এক করলে চলবে না। দুনিয়ায় এত ফল থাকতে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের অন্যতম দামি বস্তু স্বর্ণ। গয়না বানাতেই নয় এই স্বর্ণ, ব্যবহার হয় নানা কাজে। এটি সহজলভ্য একটি বস্তু। বিশ্বের অনেক দেশেই পাওয়া গেছে স্বর্ণের খনি। তবে স্বর্ণের চেয়েও হাতির দাঁত বেশি দামি বস্তু।
লাখ লাখ টাকা দিয়ে হলেও হাতির দাঁতের জিনিস কেনা ‘গুড ইনভেস্টমেন্ট’ বলে ধরেন অনেকে। কারণ, এটি বিরল ও দীর্ঘদিন টেকেও। তাই আইভরিতে তৈরি জিনিসের শিল্পজাত, ঐতিহাসিক মূল্য অস্বীকার করা যায় না।
হাতির দাঁতের মূল্য ভীষণভাবেও ওঠানামা করে। হাতির দাঁতে তৈরি জিনিসের দাম ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। কিলোগ্রামপ্রতি বাকি অংশ পড়ুন...












