পিঁপড়ার দল কত আগে থেকে ছত্রাক চাষ করে আসছে, বিষয়টা জানার জন্য সম্প্রতি একটি গবেষণা করেছে বিজ্ঞানীরা। গত বৃহস্পতিবার সায়েন্স জার্নালে গবেষণাটির ফল প্রকাশ হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে থেকে পিঁপড়ার দল ছত্রাক চাষ করে আসছে।
বহু আগ থেকেই পিপড়ারা খাদ্যশৃঙ্খল ধরে রাখতে ছত্রাক চাষে মনোযোগ দেয়।
আরো ১৫০ বছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছিলো, পাতা কাটা পিঁপড়াগুলো তাদের বাসার ভেতরে ছত্রাক চাষ করে। ছত্রাকের সাহায্যে পিঁপড়ার দল নিজেদের খাদ্য তৈরি করে।
ওয়াশিংটন গবেষকদের দাবি হলো, পিঁপড়া মানুষের মতোই কৃষিকাজ করে। তাদের ক্ষুদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
ডেঙ্গুর জ্বর নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। কারণ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা মৃত্যুর সংখ্যা একেবারে কম নয়।
কোন শরীরে কোন লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝবেন যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সেক্ষেত্রে আপনার করণীয় কি হতে পারে?
ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কি?
সাধারণভাবে ডেঙ্গুর লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। ১০১ ডিগ্রি থেকে ১০২ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেবার পর আবারো জ্বর আসতে পারে। এর সাথে শরীরে ব্যাথা, মাথাব্যাথা, চোখের পেছনে ব্যাথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ (র্যাশ) হতে পার বাকি অংশ পড়ুন...
মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন আমাদের জীবনে বিভীষিকার নাম হয়ে দাঁড়াচ্ছে। মানুষের টিস্যু এবং সাধারণ খাবারেও এই উপাদান পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত যদি মাইক্রোপ্লাস্টিক রক্তে মিশতে থাকে, তাহলে মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যেতে পারে। তখন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে পেটফাঁপা, অস্বস্তি, বমি বমি ভাবসহ গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি ক্যানসারও হতে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে- মাইক্রোপ্লাস্টিক এবং ন্যানো প্লাস্টিক ফুসফুস, লিভার, লিঙ্গ, রক্ত, প্রসাব, মল, মায়ের দুধ এবং এমনকি অস্থায়ী বাকি অংশ পড়ুন...
মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন আমাদের জীবনে বিভীষিকার নাম হয়ে দাঁড়াচ্ছে। মানুষের টিস্যু এবং সাধারণ খাবারেও এই উপাদান পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত যদি মাইক্রোপ্লাস্টিক রক্তে মিশতে থাকে, তাহলে মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যেতে পারে। তখন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে পেটফাঁপা, অস্বস্তি, বমি বমি ভাবসহ গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি ক্যানসারও হতে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে- মাইক্রোপ্লাস্টিক এবং ন্যানো প্লাস্টিক ফুসফুস, লিভার, লিঙ্গ, রক্ত, প্রসাব, মল, মায়ের দুধ এবং এমনকি অস্থায়ী বাকি অংশ পড়ুন...
মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন আমাদের জীবনে বিভীষিকার নাম হয়ে দাঁড়াচ্ছে। মানুষের টিস্যু এবং সাধারণ খাবারেও এই উপাদান পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত যদি মাইক্রোপ্লাস্টিক রক্তে মিশতে থাকে, তাহলে মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যেতে পারে। তখন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে পেটফাঁপা, অস্বস্তি, বমি বমি ভাবসহ গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি ক্যানসারও হতে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে- মাইক্রোপ্লাস্টিক এবং ন্যানো প্লাস্টিক ফুসফুস, লিভার, লিঙ্গ, রক্ত, প্রসাব, মল, মায়ের দুধ এবং এমনকি অস্থায়ী বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের শিকার হন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে তারই প্রধান সেনাপতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় ইংরেজ বাহিনীর নিকট নবাব বাহিনীর পরাজয় ঘটে। এরপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কলকাতা এবং মাদ্রাজ কুঠি এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবেশ করে। বাংলার সাফল্যে অনুপ্রাণিত ইংরেজ শিবির দক্ষিণ ভারতে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যস্ত হয়ে ওঠে।
দাক্ষিণ্যাত্যে অপ্রতিদ্বন্দ্বী শক্তি হওয়ার পথে ইংরেজদের প্রধান বাধা ছিল মহীশূরের সুলতান হায়দার আলী। ব্রিটিশের ঔপনিবেশিক অগ্রগতি থামাতে পিতা হায়দার আলী বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের শিকার হন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে তারই প্রধান সেনাপতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় ইংরেজ বাহিনীর নিকট নবাব বাহিনীর পরাজয় ঘটে। এরপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কলকাতা এবং মাদ্রাজ কুঠি এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবেশ করে। বাংলার সাফল্যে অনুপ্রাণিত ইংরেজ শিবির দক্ষিণ ভারতে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যস্ত হয়ে ওঠে।
দাক্ষিণ্যাত্যে অপ্রতিদ্বন্দ্বী শক্তি হওয়ার পথে ইংরেজদের প্রধান বাধা ছিল মহীশূরের সুলতান হায়দার আলী। ব্রিটিশের ঔপনিবেশিক অগ্রগতি থামাতে পিতা হায়দার আলী বাকি অংশ পড়ুন...
সৌদি আরব তৈরি করছে ‘নেওম’ নামের স্মার্টসিটি। এটি এমন একটি শহর হতে চলেছে যেটি হবে পুরোপুরি কার্বনমুক্ত। সর্বাধুনিক সুযোগ সুবিধাসহ দশ লাখ মানুষ এই শহরে বসবাস করতে পারবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। বিশ্বের সব কেন্দ্রেই বিশাল নগরকেন্দ্রিক বসতি গড়ে উঠছে। লাখ লাখ মানুষ সেখানে বসবাস করছে। কয়েক দশক আগের তুলনায় এমন বসতির আয়োজন আগের চেয়ে তিন গুণ বড় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশে এমন মেগাসিটির সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
সৌদি আরবে নেওম নামের এক প্রকল্পের আওতায় ১৭০ কিলোমিটার দূরত্বের শহরের চারটি কেন্দ্রস্থল যুক্ত করা হচ্ছে। সৌদি যুবরাজ এ বাকি অংশ পড়ুন...
গোরস্তানের প্রতিটি সড়ক কিংবা গলি নানা রকমের চিহ্ন দিয়ে ভরা। কখনো মানুষের ছবি রয়েছে, কখনো মানুষের ছবি ছাড়া। সে চিহ্ন ও নাম দিয়ে বিশেষ ব্যক্তির নামে থাকা প্লটকে নির্দেশ করে। একটা বড় পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত প্লটের বিস্তৃতি ওয়াদি আস সালামে আট বর্গমিটার। সেখানে প্রায় আট-নয়টি কবর দেয়া যায়। কবর দেয়ার একটা পদ্ধতি হলো সেরদাব। সাধারণত এ ধরনের কবর দুই-চার মিটার গভীর। মরদেহ রাখা হয় নিচের দিকে, তারপর কয়েক পর্যায়ে দেয়া হয় মাটি। কবর দেয়ার এ পদ্ধতি প্রাচীন। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার আমলেও এ ধরনের কবর প্রচলিত ছিল। ওয়াদি আস সালামের মাটিতে কবর দে বাকি অংশ পড়ুন...












