গোরস্তানের প্রতিটি সড়ক কিংবা গলি নানা রকমের চিহ্ন দিয়ে ভরা। কখনো মানুষের ছবি রয়েছে, কখনো মানুষের ছবি ছাড়া। সে চিহ্ন ও নাম দিয়ে বিশেষ ব্যক্তির নামে থাকা প্লটকে নির্দেশ করে। একটা বড় পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত প্লটের বিস্তৃতি ওয়াদি আস সালামে আট বর্গমিটার। সেখানে প্রায় আট-নয়টি কবর দেয়া যায়। কবর দেয়ার একটা পদ্ধতি হলো সেরদাব। সাধারণত এ ধরনের কবর দুই-চার মিটার গভীর। মরদেহ রাখা হয় নিচের দিকে, তারপর কয়েক পর্যায়ে দেয়া হয় মাটি। কবর দেয়ার এ পদ্ধতি প্রাচীন। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার আমলেও এ ধরনের কবর প্রচলিত ছিল। ওয়াদি আস সালামের মাটিতে কবর দে বাকি অংশ পড়ুন...
গোরস্তানের প্রতিটি সড়ক কিংবা গলি নানা রকমের চিহ্ন দিয়ে ভরা। কখনো মানুষের ছবি রয়েছে, কখনো মানুষের ছবি ছাড়া। সে চিহ্ন ও নাম দিয়ে বিশেষ ব্যক্তির নামে থাকা প্লটকে নির্দেশ করে। একটা বড় পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত প্লটের বিস্তৃতি ওয়াদি আস সালামে আট বর্গমিটার। সেখানে প্রায় আট-নয়টি কবর দেয়া যায়। কবর দেয়ার একটা পদ্ধতি হলো সেরদাব। সাধারণত এ ধরনের কবর দুই-চার মিটার গভীর। মরদেহ রাখা হয় নিচের দিকে, তারপর কয়েক পর্যায়ে দেয়া হয় মাটি। কবর দেয়ার এ পদ্ধতি প্রাচীন। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার আমলেও এ ধরনের কবর প্রচলিত ছিল। ওয়াদি আস সালামের মাটিতে কবর দে বাকি অংশ পড়ুন...
গোরস্তানের প্রতিটি সড়ক কিংবা গলি নানা রকমের চিহ্ন দিয়ে ভরা। কখনো মানুষের ছবি রয়েছে, কখনো মানুষের ছবি ছাড়া। সে চিহ্ন ও নাম দিয়ে বিশেষ ব্যক্তির নামে থাকা প্লটকে নির্দেশ করে। একটা বড় পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত প্লটের বিস্তৃতি ওয়াদি আস সালামে আট বর্গমিটার। সেখানে প্রায় আট-নয়টি কবর দেয়া যায়। কবর দেয়ার একটা পদ্ধতি হলো সেরদাব। সাধারণত এ ধরনের কবর দুই-চার মিটার গভীর। মরদেহ রাখা হয় নিচের দিকে, তারপর কয়েক পর্যায়ে দেয়া হয় মাটি। কবর দেয়ার এ পদ্ধতি প্রাচীন। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার আমলেও এ ধরনের কবর প্রচলিত ছিল। ওয়াদি আস সালামের মাটিতে কবর দে বাকি অংশ পড়ুন...
গোরস্তানের প্রতিটি সড়ক কিংবা গলি নানা রকমের চিহ্ন দিয়ে ভরা। কখনো মানুষের ছবি রয়েছে, কখনো মানুষের ছবি ছাড়া। সে চিহ্ন ও নাম দিয়ে বিশেষ ব্যক্তির নামে থাকা প্লটকে নির্দেশ করে। একটা বড় পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত প্লটের বিস্তৃতি ওয়াদি আস সালামে আট বর্গমিটার। সেখানে প্রায় আট-নয়টি কবর দেয়া যায়। কবর দেয়ার একটা পদ্ধতি হলো সেরদাব। সাধারণত এ ধরনের কবর দুই-চার মিটার গভীর। মরদেহ রাখা হয় নিচের দিকে, তারপর কয়েক পর্যায়ে দেয়া হয় মাটি। কবর দেয়ার এ পদ্ধতি প্রাচীন। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার আমলেও এ ধরনের কবর প্রচলিত ছিল। ওয়াদি আস সালামের মাটিতে কবর দে বাকি অংশ পড়ুন...
ওপর থেকে দেখলে মনে হয় জনবহুল নগরী। ইটের স্থাপনা যেন পাশাপাশি লেগে থাকা ঘর। কিন্তু একটু সময় গেলেই ভেঙে যায় ভুল। স্থাপনাগুলো ঘর না, কবর। জায়গাটা নগরী বটে, তবে মরদেহের। লাখো মানুষের স্মৃতিচিহ্ন জিইয়ে রাখা নগরী। ইরাকের নাজাফে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গোরস্তান ওয়াদি আস সালাম। কত শাসক, রাজপুত্র, ইমাম, সম্ভ্রান্ত বণিক আর দাপুটে বিজ্ঞানী এখানে শায়িত, তার হিসাব নেই। প্রায় দেড় হাজার বছরে সেখানে ঠাঁই নিয়েছে ৫০ লাখের বেশি মানুষ।
মৃতের গন্তব্য হিসেবে নাজাফে জায়গা করে নেয়ার ইতিহাস পুরনো। সাসানীয় ও পার্থিয়ান আমল থেকেই মরদেহ কবর দেয়া হতো বাকি অংশ পড়ুন...
সাহারা মরুভূমির কিছু অংশ ধীরে ধীরে সবুজ হয়ে উঠছে। বিজ্ঞানীরা বলছে, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে সাহারা মরুভূমির কিছু এলাকায় গাছপালা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার স্যাটেলাইটের ছবি বিশ্লেষণ করেও সাহারার সবুজ হয়ে ওঠার প্রমাণ মিলেছে।
জানা গেছে, বিগত মাসের ৭ ও ৮ তারিখ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার বিশাল অংশে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। ভারী বৃষ্টির ফলে সাহারা মরুভূমির বিভিন্ন স্থানে নতুন করে উদ্ভিদ জন্মেছে। ফলে মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া ও লিবিয়ার শুষ্ক স্থান সবুজ হয়ে উঠছে।
যুক্তরাষ্ট্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাহারা মরুভূমির কিছু অংশ ধীরে ধীরে সবুজ হয়ে উঠছে। বিজ্ঞানীরা বলছে, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে সাহারা মরুভূমির কিছু এলাকায় গাছপালা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার স্যাটেলাইটের ছবি বিশ্লেষণ করেও সাহারার সবুজ হয়ে ওঠার প্রমাণ মিলেছে।
জানা গেছে, বিগত মাসের ৭ ও ৮ তারিখ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার বিশাল অংশে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। ভারী বৃষ্টির ফলে সাহারা মরুভূমির বিভিন্ন স্থানে নতুন করে উদ্ভিদ জন্মেছে। ফলে মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া ও লিবিয়ার শুষ্ক স্থান সবুজ হয়ে উঠছে।
যুক্তরাষ্ট্ বাকি অংশ পড়ুন...
শেষ সময়ে এখন দেশব্যাপী ব্যাপক বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। এ সময়েই সক্রিয় হয়ে উঠে ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ফ্লু ভাইরাস। এসব ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো একাধিক সমস্যায় পড়ছে শিশুরা।
তাই এই সময়টায় অভিভাবকদেরকে সন্তানের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে, যা বলছে বিশেষজ্ঞরাও। তাদের কথায়, বড়দের তুলনায় ছোটদের ইমিউনিটি অনেকটাই কম। তাই ছোটদের মাঝে ভাইরাস তুলনামূলক বেশি দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় কি করবেন জেনে নিন।
সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা:
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা পবিত্র ঈমান উনার অংশ। পরিচ্ছন্নতা আমাদেরকে অন বাকি অংশ পড়ুন...
গোসল করতে গিয়ে অনেক সময় কানে পানি ঢুকে যায়, যা অস্বস্তিকর। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি কোনো গুরুতর সমস্যা তৈরি না করলেও, পানি কানে জমে থাকলে অস্বস্তি, শুনতে অসুবিধা, এমনকি কানের সংক্রমণও হতে পারে। তাই গোসলের সময় কানে পানি গেলে তা দ্রুত ও সঠিকভাবে কিভাবে বের করা যায়, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
কেন কানে পানি ঢুকে সমস্যা হয়?
কানের ভিতরের অংশটি খুব সংবেদনশীল। পানি ঢুকলে তা কানের ভিতরের চামড়া ও কানের পর্দায় আটকে থাকতে পারে। এটি কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলেও, পানি জমে থাকলে কানের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। ফলে কানের ব্যথা, চুল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজেকে ভালো রাখার জন্য অনেকেই দামী বিদেশি ফল খায় আর আত্মতুষ্টির ঢেঁকুর তোলে। অথচ তুলনামূলক কম দামে দেশি ফল পেয়ারা খেয়ে আমরা নিজেকে সুস্থ রাখতে পারি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপকার পেতে হলে দিনে একটি পেয়ারা অবশ্যই খান।
তথ্যসূত্রে ওজন কমাতে সাহায্য করে পেয়ারা। কারণ এই ফলে প্রতিটিতে গড়ে ৩৭ ক্যালোরি রয়েছে। পেয়ারা খাবারের মধ্যে একটি সুস্বাদু, কম-ক্যালোরিযুক্ত খাবার। এতে আছে উচ্চ ফাইবার। যা ক্ষুধা কমায়। প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দেয় এবং ওজন কমায়। পেয়ারায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। বলিরেখা পড় বাকি অংশ পড়ুন...
গরম পাথরে হাঁটার অনুশীলন প্রথম শুরু হয়েছিলো যে দেশে, সেই দেশের নাম ফিজি। আন্তর্জাতিক ডেট লাইনে অবস্থিত একমাত্র আবাদি অঞ্চল এটি। ডেট লাইনের পাশেই রয়েছে একটি মনোরম মসজিদ। ভৌগলিক কারণে এখান থেকে প্রতিদিন সর্বপ্রথম আযান শোনা যায়।
প্রায় পনেরো কোটি বছর আগে ফিজির বেশিরভাগ দ্বীপ তৈরি হয়েছে আগ্নেয়গিরির লাভা জমে। ৩৩০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত দেশ ফিজি। এখানে জনবসতি শুরু হয়েছে খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দে। তবে ১১০টি দ্বীপে জনবসতি নেই। ১৮৭৪ সালে ব্রিটেন এখানে কলোনি স্থাপন করে। এই উপনিবেশ স্থায়ী ছিল ১৯৭০ সাল পর্যন্ত। ১৯৭০ সালের ১০ অক্ট বাকি অংশ পড়ুন...












