এত গুরুত্বপূর্ণ ও দামি উপাদানটি ক্রয় করতে যেয়ে অনেকে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। কারণ ব্যস্ততার কারণে অনেকে দোকান থেকে সরাসরি ওজন করে ক্রয় করতে পারেন না। ফোনের মাধ্যমে অর্ডার দিয়ে রড পাঠিয়ে দিতে বলেন, ব্যস্ততার কারণে যেতে পারেন না। এই সুযোগটা কিছু প্রতারক ব্যবসায়ী কাজে লাগায় এবং ওজনে কম দিয়ে থাকে। আবার কিছু অসৎ ব্যবসায়ী ওজন মিটারে কারসাজি করে রাখে, ফলে আপনার সামনে ওজন করলেও ধরতে পারবেন না। কিন্তু আপনার যদি পিস হিসেবে ওজন বের করার কৌশল জানা থাকত, তাহলে সেই অসৎ ব্যবসায়ী ঠকাতে পারত না। জেনে নিন, কিভাবে পিস গুণে রডের ওজন বের করতে হয় ত বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি মহাকাশে একটি গ্রহাণুর আবিষ্কার হয়েছে। এটির আকার একটি বড় সুইমিংপুলের সমান। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ২৩ বছরের মধ্যে, সম্ভাব্য ২০৪৬ সালের মধ্যে পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে গ্রহাণুটির। নাসার প্ল্যানেটরি প্রতিরক্ষা সমন্বয় অফিস এই তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের।
গ্রহাণুটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘২০২৩ ডিডব্লিউ’। নাসার ঝুঁকিপূর্ণ বস্তুর তালিকায় থাকা গ্রহাণুটি টরিনো ইমপ্যাক্ট হাজার্ড স্কেলে ১০ এর মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে। অন্যান্য বস্তুর র্যাংকিং ১০ এর মধ্যে শূন্য।
জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি অনুসারে, যদিও ‘২০২৩ ডিডব্ বাকি অংশ পড়ুন...
আঙুর সুস্বাদু রসালো ফল। এই ফল দেশে খুব একটা চাষ হয় না। বেশিরভাগই আমদানি হয়। এই সুযোগে কিছু অসৎ ব্যবসায়ী আঙুরের মতো দেখতে মনাক্কা আমদানি করছেন। যা ক্রেতাদের কাছে আঙুর নামেই চালিয়ে দিচ্ছেন। আঙুরের মতো মনাক্কাও টক-মিষ্টি স্বাদের। তাই আগে থেকে পার্থক্য না জানলে এই ফল চেনা কঠিন।
এই ফল ক্ষতিকর নয়। তবে মনাক্কা খেয়ে অনেক ভোক্তা অভিযোগ করেছেন এটা খেলে গলা চুলকায়। অথচ আঙুরের দামেই কিনতে হচ্ছে। ফলে ক্রেতারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
মনাক্কা চেনার উপায়:
মনাক্কা দেখতে গোলাকার। ভেতরে একাধিক বিচি রয়েছে। এর দামও কম। সাধারণ মা বাকি অংশ পড়ুন...
নাসার যান এখন একাধিক গ্রহে নজর রাখছে। নানা তথ্য সংগ্রহ করছে। আর তা করতে গিয়েই এক গ্রহে বিদ্যুতের ঝলকানি দেখে ফেলল নাসার যান।
মঙ্গলগ্রহে নাসার যান ঘুরে বেড়াচ্ছে। অন্য কোনও গ্রহে সেটা এখনও সম্ভব হয়নি। তবে গ্রহের কাছে পৌঁছে তাকে খুব কাছ থেকে প্রদক্ষিণ করছে নাসার যান।
যেমন, বৃহস্পতি গ্রহের চারপাশে চক্কর দিচ্ছে নাসার যান জুনো। শুধু প্রদক্ষিণই করছে না, বহু তথ্য প্রতিটি প্রদক্ষিণ থেকে তুলে দিচ্ছে বিজ্ঞানীদের ঝুলিতে। যা থেকে বৃহস্পতিকে খুব কাছ থেকে অনেক ভাল করে চিনতে পারছে বিজ্ঞানীরা।
নাসা এবার এমন চমকে দেওয়ার মত ছবি ও তথ্য স বাকি অংশ পড়ুন...
কার শরীরের গন্ধ কেমন, তার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে, মশা কার প্রতি কতটা আকৃষ্ট হবে। নতুন এক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় উঠে এসেছে এ তথ্য। এই গবেষণার ফলাফল সম্প্রতি কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
মশা সাধারণত ফল-মূল ও লতা-পাতার রস খায়। তবে ডিম ফোটাতে স্ত্রী মশার অতিরিক্ত প্রোটিনের দরকার হয়। তখন তারা মানুষসহ বিভিন্ন স্তন্যপায়ী প্রাণীর রক্ত খেতে হুল ফোটায় বা কামড়ায়। তবে ভয়ের কথা হলো, কামড়ের মাধ্যমে তারা পরজীবী ও ভাইরাস ছড়িয়ে দেয়। এতে করে যত ধরনের অসুখ হয়, তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হলো ম্যালেরিয়া।
গবেষণাটির তথ্য অনুযায়ী, এই গবেষণ বাকি অংশ পড়ুন...
চলছে আমড়ার মৌসুম। ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর এই দেশি ফলটি খেলে দূরে থাকতে পারবেন অনেক ধরনের রোগ থেকে। আমড়ায় মেলে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আঁশ, আয়রন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিনসহ আরও অনেক উপকারী উপাদান। জেনে নিন আমড়া খাওয়া জরুরি কেন।
ডায়াটারি ফাইবার সমৃদ্ধ আমড়া খেলে হজমজনিত দূর হয়। এতে ভালো থাকে পাচনতন্ত্র।
আয়রন শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি অত্যাবশ্যক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও রক্তাল্পতা এবং অন্যান্য রক্তের সমস্যা প্রতিরোধ করে। এছাড়া হিমোগ্লোবিন এবং মায়োগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে আয়রন, যা শরীরের সমস্ত সিস্টেমে অক্সিজেন স্থানান্তর বাকি অংশ পড়ুন...
ইখতিয়ার উদ্দীন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি কর্তৃক ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে নদীয়া বিজয় ও লাখনাবতীতে রাজধানী স্থাপনের মাধ্যমে বাংলা বিজয়ের প্রারম্ভ হয়েছিল। মুহম্মদ বখতিয়ার খলজির দ্বিতীয় রাজধানী ছিল দিনাজপুরের দেউকোটে। তিব্বত অভিযান থেকে ফেরার পথে তিনি দেউকোটে অবস্থান করেছিলেন এবং এখানেই তিনি ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। সমগ্র বরিনদ বা বরেন্দ্র অঞ্চলের ওপর মোটামুটি তার শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বখতিয়ার খলজির লাখনাবতী বিজয়ের আগে বাংলার বিভিন্ন অংশের পাঁচটি নাম প্রচলিত ছিল, যথা-রাঢ়, বরেন্দ্র বা বরিনদ, বাগড়ী, বঙ্গ ও ম বাকি অংশ পড়ুন...
গাম্বিয়া একটি কৃষিপ্রধান দেশ। অর্থনৈতিক দিক থেকে গাম্বিয়া খুব সচ্ছল দেশ নয়। দেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দরিদ্র। মাছ ধরা দেশটির জনগণের প্রধান পেশা। তাদের দৈনিক আয় ১.২৫ ডলারেরও কম। এ দেশের প্রধান উৎপাদিত শস্য এবং প্রধান রপ্তানিপণ্য চিনাবাদাম। এ ছাড়া পর্যটনশিল্পও তাদের অন্যতম আয়ের উৎস।
গাম্বিয়াকে নদীপ্রধান দেশ বললে ভুল হবে না। কারণ এ দেশের নামকরণই করা হয়েছে নদীর নামে। গাম্বিয়া মূলত ছিল একটি নদীর নাম, যা দেশটির মধ্যভাগ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পতিত হয়েছে।
বিশাল এই নদীর তীরজুড়ে রংবেরঙের পাখির বিচরণ মুগ্ধ করবে যে কাউ বাকি অংশ পড়ুন...
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় একজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া ব্যক্তির কাটা পা নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে তাকে। ঘটনার একটি প্রামাণ্য চিত্র মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, কাটা পা নিয়ে হাঁটছে ওই ব্যক্তি। মাঝে-মধ্যে ওই কাটা পা থেকে কামড় বসিয়ে গোশত খাচ্ছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এক সময় এই ঘটনা ঘটতো কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের গোশত খেত। নাঊযুবিল্লাহ! যাকে বলা হতো ক্যানিবালিজম।
স্থানীয় নিউজ স্টেশন ফক্স ৫৮ অনুসারে, এক নারী ট্রেনের নীচে কাটা পড়ে। ওই ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করা হলেও তার পা বাকি অংশ পড়ুন...
অত্যন্ত উপকারী একটি সবজি গাজর। এতে রয়েছে ভিটামন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম থেকে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন ও খনিজ। এমনকি এই সবজিতে লিউটিন এবং জিয়াজ্যানথিনের মতো একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে ভরপুর পরিমাণে।
সে কারণে নিয়মিত গাজর খেলে দূরে থাকে একাধিক অসুখ। তবে বেশি উপকার পেতে চাইলে মাঝে মধ্যে এই সবজির জুস করে খেতে হবে। তাতেই শরীর ও স্বাস্থ্যের হাল ফিরবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। তাই আর সময় নষ্ট না করে গাজরের জুস খাওয়ার উপকার সম্পর্কে বিশদে জেনে নিন।
সক্রিয় হবে ইমিউনিটি:
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে চাঙ্গা রাখাটা খু বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসকরা জ্বরকে ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে দেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ হিসেবেই ধরে থাকেন। শিশুদের শরীরে ঢুকে পড়া জীবাণুর বংশবৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে ও জ্বরের মাধ্যমে জীবাণু প্রবেশের লক্ষণ প্রকাশ করে জ্বর মূলত উপকারই করে। যদিও শিশুদের গা গরম হলে মা-বাবার মাথা ঠিক থাকে না। একটু পরপর জ্বর মাপা আর কতক্ষণে স্বাভাবিক হচ্ছে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। গা গরম মানেই জ্বর নয়। শিশুর জ্বর বলতে শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হতে হবে।
অনেক সময় শিশুর গা গরম দেখলেই অভিভাবকেরা অস্থির হয়ে দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরপর নিয়মিত প্যার বাকি অংশ পড়ুন...
টক মিষ্টি রসালো স্বাদের জাম্বুরা অত্যন্ত উপাদেয় ও চাহিদা সম্পন্ন দেশি ফল। বাংলাদেশের মাটি ও পানিবায়ু জাম্বুরা চাষের জন্য উপযোগী, তাই ফলনও ভালো হয়। সাধারণত এপ্রিল থেকে অক্টোবর জাম্বুরার সিজন। ওই সময় বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ মৌসুমি ফল জাম্বুরা। পুষ্টিগুণে জাম্বুরা অন্যান্য লেবু জাতীয় ফল, যেমন- কমলা, মালটা ইত্যাদি ফলের মতোই সমৃদ্ধ।
জাম্বুরার পুষ্টিগুণ:
প্রতি ৬০০ গ্রাম ওজনের একটি জাম্বুরার পুষ্টি উপাদানগুলো হলো-
ক্যালরি- ২৩০ কিলোক্যালরি
পটাসিয়াম- ১৩০০ মিলিগ্রাম
কার্বোহাইড্রেট- ৬০ গ্রাম
ভিটামিন বাকি অংশ পড়ুন...












