১৯৬১ সালে সিয়েরা লিওন স্বাধীনতার পর ১৯৬৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে দুর্নীতি, অপশাসন, অযোগ্যতার কারণে দেশে অরাজকতার সৃষ্টি হয় এবং অস্থিরতা দেখা দেয়। ১৯৯১ সাল থেকে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ। পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলো সিয়েরা লিওনের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হলে ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নেয়। বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশ সিয়েরা লিওনে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে যোগ দেয়। বাংলাদেশ থেকে ৭৭৫ জন সেনার প্রথম দলটি সিয়েরা লিওনের দক্ষিণ অঞ্চলে লুঙ্গি নামক স্থানে দায়িত্ব নেয়। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ থেকে আরও সেনা সিয়েরা লি বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম আফ্রিকার মুসলিম দেশ সিয়েরা লিওনের সাংবিধানিক নাম ‘সিয়েরা লিওন প্রজাতন্ত্র’। যার উত্তরে রয়েছে গিনি, দক্ষিণ-পূর্বে লাইবেরিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। দেশটির মোট আয়তন ৭১ হাজার ৭৪০ বর্গকিলোমিটার (২৭,৬৯৯ বর্গমাইল)। পরিসংখ্যান ২০২২ অনুসারে সিয়েরা লিওনের জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে আট মিলিয়নেরও বেশী।
ফ্রিটাউন দেশটির রাজধানী, বৃহত্তম শহর ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র। উল্লেখযোগ্য আরো কয়েকটি শহর হলো বো, কেনেমা, ম্যাকেনি ও কাইদু। সিয়েরা লিওন উত্তর, পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চল চারটি ভৌগলিক অঞ্চলে বিভক্ত, যেগুলো আবার ১৪টি জেলায় বি বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে এক বিশাল অঞ্চল এই জিল্যান্ডিয়া, এটি মহাদেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য বলেই দাবি বিজ্ঞানীদের। জিল্যান্ডিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলই পানির নিচে নিমজ্জিত। নিউজিল্যান্ড হচ্ছে এই মহাদেশের জেগে থাকা একমাত্র পবর্তের চূড়া। সমুদ্র তলদেশ থেকে প্রায় ১২,২১৭ ফুট উচ্চতায় এই মহাদেশের অবস্থান।
জিল্যান্ডিয়া (তবধষধহফরধ) হলো একটি প্রায় নিমজ্জিত মহাদেশীয় ভূখ-াংশ (পড়হঃরহবহঃধষ ভৎধমসবহঃ)। অনেকেই বলে থাকেন যে, জিল্যান্ডিয়া হলো পৃথিবীর অষ্টম মহাদেশ, যেটি কিনা নিউজিল্যান্ড মহাদেশ বা তাসমান্টিস (ঞধংসধহঃরং) নামে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসেসড উড তথা প্রক্রিয়াজাত করা কাঠ বাজারে গেলেই মিলবে। তবে ওটা দিয়ে কি আর স্টিলের কাজ হবে? সম্প্রতি গবেষকরা কাঠকে এমনভাবে প্রক্রিয়াজাত করেছে যাতে কাঠ হয়ে উঠেছে ইস্পাতের মতো শক্ত। এমনকি ওই কাঠ দিয়ে স্ক্রু-পেরেকও বানিয়ে দেখিয়েছে গবেষকরা। প্রক্রিয়াজাত করা কাঠের তৈরি একটি ছুরি দিয়ে গবেষকদের স্টেক কাটতেও দেখা গেছে অবলীলায়। তারা বলছে, কাঠে মরিচা ধরে না। তাই এ ছুরি যতবারই ধোয়া হোক, এর ধার কমবে না।
কীভাবে বানানো হলো ইস্পাতসম এ কাঠ? প্রথমেই রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় কাঠ থেকে সেলুলোজ ও লিগনিন নামের উপকরণগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে। যেগুলোর ক বাকি অংশ পড়ুন...
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত একটি বিশাল কৃত্রিম দ্বীপ অচিরেই প্রশান্ত মহাসাগরে ভেসে বেড়াবে। শুধু তাই নয়, তার চলার পথে যেখানেই প্লাস্টিক বর্জ্য সামনে পড়বে তা পাকড়াও করবে এবং দ্বীপে থাকা কারখানায় সেই প্লাস্টিক বর্জ্য চূর্ণ করবে। পরে তা তীব্র চাপে সংকুচিত করে মূল দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত করবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আয়তনে বৃদ্ধি পাবে ভাসমান দ্বীপটি।
‘পলিমেরোপলিস’ নামের এই দ্বীপ নগরীতে আবাস হবে চার হাজার মানুষের। সেখানে থাকবে সব ধরনের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। বিদ্যুৎ, সুপেয় পানির জন্য কোথাও নোঙর ফেলতে হবে না। সাগরের জোয়ার-ভাটা, বাতাস আর বাকি অংশ পড়ুন...
সুস্থভাবে বাঁচার জন্য দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় প্রোটিন, অর্থাৎ আমিষ জাতীয় খাবার থাকাটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ প্রতিদিন প্রোটিনের বন্দোবস্ত করতে পারে না।
বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য ভাত হওয়ায় প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ ধান উদ্ভাবনের চেষ্টা করছে কৃষি কর্মকর্তারা। তারই অংশ হিসাবে ব্রি ধান ১০৭ ও ১০৮ নামের নতুন দুটি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে।
অন্য ধানের তুলনায় এসব ধানে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি বলে জানা গেছে বিজ্ঞানীদের পক্ষ থেকে। তবে সেটা মানুষের শরীরের আ বাকি অংশ পড়ুন...
বাড়ির কোণে মাকড়সার বুনে যাওয়া জাল মোটেও পছন্দের জিনিস নয়। অতএব ঝুলঝাড়ুর হাতেই তার নিকেশ অবশ্যম্ভাবি। কিন্তু জানেন কি? অযাচিত এই জালেই লুকিয়ে আছে চোট-আঘাত সারানোর অমোঘ উপায়।
মাকড়সার জালের এই গুণের কথা আজ থেকে নয়, এই সত্য বহু প্রাচীন।
যুদ্ধের ইতিহাসে এর উল্লেখ পাওয়া যায়। সৈন্যদের চোট-আঘাত লাগা নিয়মিত ঘটনা ছিল। এই আঘাত দ্রুত যাতে সেরে যায়। সেই কারণেই মাকড়সার জাল গজের মতো চোটের ওপর ব্যবহার করা হত। এতে নাকি ওষুধের থেকেও ভাল কাজ হত।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, মাকড়সার জালের এই ক্ষত নিরাময়ের অসামান্য ক্ষমতার কারণ এতে প্রচু বাকি অংশ পড়ুন...
গোশত খেতে সবাই পছন্দ করেন। গোশতের নানা পদ উপভোগ করার পাশাপাশি, জেনে নিন গোশত সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্যও।
* শুধু পৃথিবীতেই নয়, চাঁদেও গোশত একটি জনপ্রিয় খাবার! এপোলো-১১ মিশনে ‘বিফ উইথ ভেজিটেবল’ ছিল নভোচারীদের পছন্দের খাদ্যতালিকায়।
* ১৮৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকি শহরবাসীরা প্রত্যক্ষ করেন এক রহস্যময় গোশত-বৃষ্টি, যা ‘কেন্টাকি মিট শাওয়ার’ নামে খ্যাত।
* প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তৎকালীন জার্মান নাগরিকদের বিফ সসেজ খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। কারণ জেপলিন নামক প্রত্যেকটি গ্যাস বেলুন চেম্বারযুক্ত জার্মান বোমারু বিমান বানাতে প্রায় ২৫০১০ বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, চন্দ্রপৃষ্ঠের প্রায় দুই থেকে চার মিটার নীচে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি বরফ রয়েছে। আইআইটি কানপুর, ইউনিভার্সিটি অব সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া, জেট প্রপালশন ল্যাব এবং আইআইটি (আইএসএম) ধানবাদের গবেষকরা এ দাবি করেছে। শুধু বরফ নয়, পানি ধারাও প্রবাহিত হচ্ছে সেখানে।
ভারতের ইসরোর মতে, চাঁদের উত্তর মেরুতে দক্ষিণ মেরুর তুলনায় দ্বিগুণ বরফ রয়েছে। এমনকী ড্রিল করে সেই বরফ নাকি বের করাও সম্ভব।
বহু কোটি বছর আগে চাঁদের বিশাল বিশাল আগ্নেয়গিরিগুলো ছিল জীবন্ত। তাদের জ্বালামুখ থেকে অসম্ভব গরম লাভাস্রোত (যার অন্যতম উপাদান- ‘ম্য বাকি অংশ পড়ুন...
ভবিষ্যতে কর্মীদের পর্যবেক্ষণ বা নিয়োগের ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তি ‘নিউরোটেক’ ব্যবহার করতে পারবে নিয়োগদাতা সংস্থা বা কোম্পানি। তবে এ প্রযুক্তি ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতার প্রয়োজন আছে বলে মনে করছে যুক্তরাজ্যের ইনফরমেশন কমিশনার অফিস (আইসিও)। ডাটা ওয়াচ ডগ কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘নিউরোটেক’ যদি সঠিকভাবে বিকশিত ও ব্যবহার না করা হয় তাহলে এর মাধ্যমে বৈষম্য সৃষ্টির বড় বিপদ লুকিয়ে রয়েছে।
নিউরোটেকনোলজি হচ্ছে ‘নিউরোডাটা’ অর্থাৎ মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের তথ্য নিয়ে গঠিত প্রথম আইসিও প্রতিবেদন। কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তির মস্তিষ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজরে এবার পৃথিবীর নতুন চাঁদ। সারাক্ষণ সেই চাঁদ প্রদক্ষিণ করে চলেছে পৃথিবীকে। যদিও এটি পৃথিবীর কোনও প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপগ্রহ নয়। কিন্তু ক্রমশ সে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে, এর নাম কোয়াসি মুন বা অর্ধেক চাঁদ।
তবে এই কোয়াসি মুন বা অর্ধেক চাঁদ কি? তার উত্তর হল, এটি স্পেস রক। সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আকর্ষণেই এই চাঁদ ক্রমশ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। হাওয়াইয়ে প্যান স্টারস টেলিস্কোপের সাহায্যে এই কোয়াসি মুন বা অর্ধেক চাঁদকে আবিষ্কার করেছে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।
মহাকাশ বিজ্ঞানীদের ম বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসার প্রয়োজনে কাছে থাকা সোনার গয়না বিক্রি করতে চাইছেন বা পুরনো সোনার গয়না পরিবর্তন করে দোকান থেকে আধুনিক ডিজাইনের গয়না নিতে চাইছেন, বর্তমানে দুটো কাজই আগের থেকে অনেক কঠিন হয়ে গেল। সেই সঙ্গে খরচ হবে ভালো পরিমাণ অর্থ।
সোনার গয়নায় হলমার্ক সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়মের জেরেই এই অবস্থা। সম্প্রতি সেই নিয়ম কিছুটা পরিবর্তিত হয়েছে। তার ফলে জুন মাস থেকে প্রয়োজন পড়লেও সোনার পুরনো গয়না সহজে বিক্রি বা এক্সচেঞ্জ করতে পারবেন না।
১ এপ্রিল থেকে গোটা দেশজুড়ে সোনার গয়না বিক্রিতে হলমার্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ব্যুরো অফ ইন্ডিয়া বাকি অংশ পড়ুন...












