ইয়া শাহযাদা..............
ইয়া মামদূহি দুলাল
ইয়া আম্মাজীর দুলাল
ইয়া আহলে মামদূহ দুলাল
সালাম শাহযাদাজী, জানাই আশিকান, জানাই অন্তর থেকে- শাহযাদাজী
গোলাম হওয়ার আরজী, মোরা আপনাকেই চাহি, সালাম ইমামজী
হে হাদীয়ে যামান, দ্বীন যিন্দা করতে আপনার আগমন, এই ধরায় ॥
সুন্নাহ জারী করতে, বাতিল ধ্বংস করতে খিলাফতের ইমাম হয়ে তাশরীফ আপনার,
আসেন আসেন ইয়া ইমামজী।
হে হৃদয়ের স্পন্দন, ঈমান আমাদের নষ্ট করছে বাতিল উলামায়ে সূ ॥
আহলে হাবীব শানে করছে বেয়াদবী, মোদের ঈমান বাঁচান।
তাদের বিলীন করতে আসেন আসেন ইয়া ইমামজী।
ইয়া চোখেরই জ্যোতি, দুনিয়া অন্ধকারে ঢেকে গেছে, বাকি অংশ পড়ুন...
নাওয়াসায়ে রসূল, খোদ খোদায়ী মকবুল
যাহরায়ী গুলে লালা
খায়বর বিজয়ীর আওলাদ স্বয়ং
শহীদে কারবালা।
ঈমানী নূর বক্ষে ধরে
জ্বেলেছেন হক্বের মশাল
দ্বীন ইসলামকে উচ্চে তুলেছেন
অবদান রেখেছেন বিশাল।
চাইলেই পারতেন বশ্যতা স্বীকারে
বিপুল সম্পদ লুফে নিতে
ছত্রভঙ্গ হয়ে ইসলামী কানুন
বিলীন হতো দুনিয়া হতে।
এর বদলে জীবন দিয়েছেন
উৎসর্গ করেছেন প্রিয়জন
নানাজানের মহান দ্বীনকে
করেছেন পরম যতন।
তরবারির সামনে বুক পেতে দেয়াই তো
প্রকৃত বীরের পরিচয়
প্রমাণ করেছেন বিজয়ী বেশে
দুশমনকে করে পরাজয়।
মুসলিম বিশ্ব আজও স্বরে তাই
পরম শ্রদ্ধার স্মরণে
বিজয় বাকি অংশ পড়ুন...
ময়দান কেন হয়রান, কই মুসলিম মুজাহিদ,
ঈমানী বলিয়ান কেন বিরান, ধরছেই ঘোর নীদ।
কেন খেকশিয়ালের হুক্কা হুয়ায় হারাচ্ছি নিসবত,
কেন সৌর্য খোয়ায়ে গ্রহি, তাগুতের তোহমত।
কেন কেন আজ বাচালগিরীতে করতেছি মেহনত,
আহা মুসলিম মোরা মুলহিমীকেই ভাবতেছি আমানত।
কেন আজ মোরা সম্পদ ও পদ প্রভাবের মোহে পরে,
দেই তাহযীব আর তামাদ্দুন সব নিমিষেই নিস্ত করে।
হায় অপরকে ধোঁকা দিতেই যেয়ে, হচ্ছি সর্বনাশ,
কেউ পদ ও প্রভাব টাকার জোরে বনে রহি বদমাশ।
কেউ ইহুদী নম ও নাছারা ক্বদমে নিজেকে উজার করে,
আহা তাগুতী তাবে রইছেই ভাবে ধ্বংসিছে আপনারে।
কেউ কেউ ফের রহিতেছে ঢের নে বাকি অংশ পড়ুন...
সাজিয়ে জাহান ইলাহা ঘোষিছেন ফরমানা,
মাখলুক যবে তোমরাও সাজাও এ দুনিয়া।
বৃক্ষলতা নব পল্লব আর ফুল নিয়ে বাগিচা,
সাজিয়েছে তারা উনার সুমহান গালিচা।
যিকির করছে মৎস্যরাজির তামাম দরিয়া,
তিনি মোদের আম্মাজী আত্ত্বাহিরা আত্ত্বাহিরা।
ফুলেরা সব ব্যতিব্যস্ত সুবাস ছড়িয়া,
উম্মুল আযম উনার খিদমত করবে বলিয়া।
আকাশের মেঘ হতে আনন্দাশ্রু ঝরিয়া,
বৃষ্টি হয়ে নামছে ধরায় নিতে রহমত কুড়িয়া।
ছানা ছিফত করতে ভুলে না পাহাড়ি ঝর্ণা,
আপনার শান সবে বুঝে শুধু মানুষ আমরা বুঝি না।
আশরাফিয়াতের মাক্বাম পেয়েও আমরা দুর্ভাগা,
বুঝি না আপনার মুবারক শান মোরা হত বাকি অংশ পড়ুন...
ফজর বেলা ঘুম সেরে
অর্জন পবিত্রতা
নামায, দুরুদ শরীফ, যিকির করে
তারপরে নাস্তা।
নাস্তা সেরে পড়তে যাওয়া
শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসায়
ফিরে এসে প্রথম কাজ
যোহর নামায আদায়।
নামায শেষে খেয়ে দেয়ে
অল্প সময় বিশ্রাম
জেগে উঠে আবার আদায়
আছর নামায কালাম।
নামায শেষে মুক্ত হাওয়ায়
একটু ঘুরা ফেরা
মাগরিব নামায আদায় করে
আবার শুরু পড়া।
পড়া শেষে ঈশার নামায
দুরুদ শরীফ, যিকির
খাওয়া দাওয়া শেষ করে
বিছানাতে হাজির।
এই হয় আমার সুন্নী রুটিন
তোমার রুটিন কী?
মালিকা মোদের শিখিয়ে দিলেন
নেই যে কিছু বাকি।
-আমিনা আহমদ মীম
বাকি অংশ পড়ুন...
ইলাহী পাক উনার সেরা উপহার
মোদের মামদূহ ক্বিবলার মহাদান,
আম্মাজী উনার দৃষ্টি বিহীন
বাঁচে না মোর এ প্রাণ।
রসূলী তিনি হলেন কলিজার ধন,
মমিন-মমিনাদের হলেন প্রাণের আপন,
উনার নয়নে রহিতে চাহি আমি
নেক দৃষ্টিতে সারাক্ষণ।
দৃষ্টিপাতের পরশে ওগো আম্মাজী
মিটিবে দিলের পেরেশান,
হলেন আপনি নকশায়ে কুবরাজী
ওয়ারাউল ওয়ারা মহাশান।
উনার নূরনী ক্বদম পাকে এসো
হে বিশ্ব মুসলিম নারীগণ,
তিনি মোদের প্রিয় মাতাজী
করো উনার পাক ক্বদমীতে চুম্বন।
তবেই মিলিবে ধরার বুকে
সাহাবী রঙ্গের সেই দীপ্ত ঈমান,
দয়াদানে করুন মকবুল
আপনার পাক দৃষ্টি মুবারক দান।
-আহমদ বাকি অংশ পড়ুন...
দেখা হলেই দিবো সালাম
কালাম পরে হবে
পরষ্পরের মাঝে তবেই
সুন্নাহ জারী রবে।
ছোট বড় সবাইকে যে
সালাম দিতে হয়
সালামদাতার নেকী বেশি
হাদীস পাকে রয়।
গাছের আড়াল হবার পরও
ফের হয় যদি দেখা
নতুন করে সালাম দিবো
রসূল উনার কথা।
হিংসা-বিদ্বেষ দূর হয়ে যায়
সালাম দেয়ার ফলে
পবিত্র হয় মন-মনন
সম্প্রীতি রয় মূলে।
-নুসরাত আহমদ নিসা
বাকি অংশ পড়ুন...
সফল জীবন গড়তে হলে
ইলিম অর্জন ফরজ,
ফরজ ইলিম হাছিল তরে
বাড়াবো মোরা গরজ।
নবীগণের রেখে যাওয়া
শ্রেষ্ঠ সম্পদ ইলিম
ইলিমের ক্বদর বুঝে না যারা
মূর্খ, জাহিল, জালিম।
দ্বীনি ইলিম শিখেন যারা
উনারাই হলেন আলিম
আলিম ব্যক্তির জিম্মায় থাকেন
স্বয়ং রব্বে কারীম।
কিন্তু মোরা রাখবো জেনে
ইলিম কাকে বলে
ইলিম দ্বারাই দোজাহানে
রব্বী রাযি মিলে।
-আমিনা আহমদ মীম।
বাকি অংশ পড়ুন...
মাযহাব মানা ফরয জানি
হানাফী মাযহাবের আমি
মাযহাব মানার বিধান দিয়েছেন
স্বয়ং রব্বে কারিমী।
মাযহাব শব্দের অর্থ হল
চলাচলের রাহ
দ্বীন ইসলামে ৪টি মাযহাব
দিয়েছেন মোদের ইলাহ।
৪ ইমামের ৪ মাযহাবে
নেই যে কিছু বাকি
মাযহাবগুলো হলো হানাফী, শাফিয়ী
হাম্বলী আর মালেকী।
দ্বীন ইসলামে চলার জন্য
মাযহাব মানা জরুরী
মাযহাব উনাদের বিরোধিতা
সুস্পষ্ট কুফরী।
-আমিনা আহমদ মীম
বাকি অংশ পড়ুন...
তাবুকের জিহাদ কড়া নাড়ছে
মুসলিমদের ঈমানের দরজায়
পরীক্ষা হতে চলেছে এবার
কে থাকে মু’মিনের তালিকায়।
প্রিয় হাবীবজী নামায শেষে
জানাচ্ছেন সংবাদ প্রত্যহ
যাচাই করবেন পুণ্যের কাজে
কার কত আগ্রহ।
তাকিদ করছেন শরীক থাকতে
মাল-জান দিয়ে খিদমতে
সুসংবাদ দিয়েছেন নাজাত প্রাপ্তির
যারা শরীক থাকবে তাতে।
এদিকে ঘটে যায় এক
আশ্চর্যজনক ঘটনা
কারও হয়তো জানা আছে
কারও বা অজানা।
চিন্তার ছাপ দৃশ্যমান তখন
এক বুযূর্গের বদনে
আফদ্বালুন্নাস বা’দাল আম্বিয়া
প্রথম খলীফা জাহানে।
চিন্তিত হবার কারণ শুধালে
বলেন তিনি স্বীয় স্ত্রীকে
“মাল-সম্পদের সাময়িক বাকি অংশ পড়ুন...
জেনে রেখো, তিনি মুসাররিফাতুল ক্বুলূব,
এ তো তিলার্ধ সংশয়ের অবকাশহীন, মহান ধ্রুব।
ঋণাত্মক চিত্তের পরিবর্তন ধনাত্মক সূচকে,
উনার ক্ষণিকের ছোহবতে।
চলার পথের কেন্দ্র যদি ধন্য হয়, সেই মহান ব্যক্তিত্বে,
তবে তারুণ্যের অবাধ্যতা, নফসে আম্মারা, কুচক্রী-বিধর্মী
আর মহাশত্রু শয়তানের বহুমুখী অপকেন্দ্র বল
সব প্রশমিত হয়ে একটা মহান কেন্দ্রমুখী বলের প্রাপ্তিতে,
সুষম মসৃণ বৃত্তাকার সঞ্চার পথে, সুস্থিতিস্থাপন ইস্তিক্বামতে,
চিরন্তন বিচরণশীল সালিকা, ইলমের পরিধিতে;
অতিক্ষুদ্র সময়ের ব্যবধানে, ইলমে তাছাউফের বৃত্তকলা
পরিণত হয় পূর্ণবৃত্তে।
এ বাকি অংশ পড়ুন...
মাখলুক মাঝে অতুলনীয় তিনি ইলাহী আশিকা
রসূলী ইশকে গরক তিনি হাবীবী মাশুকা ॥
তিনি দায়িম রহেন নিসবতে মুজাদ্দিদে আক্বা
রসূলী মুবারক গালিচায় তিনি আক্বায়ে মালিকা ॥
কুল-মুসলিমার শিরে আপনি ইমামাহ
ইলমী নূরে আপনি বাহরুল আলীমা ॥
দ্বীন ইসলাম প্রচারেন হয়ে তিনি মুর্শিদাহ
উচ্চতর মাক্বামে তিনি নারীকূলের সাইয়্যিদাহ ॥
দুনিয়াবী কষ্ট নিরসনে তিনি উম্মুল কায়িনাহ
উখরুবী সব সমাধানে হন মালিকায়ে আযীমাহ ॥
নিসবত, কুরবত, মুহব্বত চাহি ছদক্বা
দানুন মোদের হে মহান মালিকা ॥
বেশুমার গোস্তাখী ক্ষমা চাহি আমরা সালিকা
রহমত, দয়া দানে অপরিসীম আপনি উমাম বাকি অংশ পড়ুন...












