শাফিউল উমাম আক্বা, ওয়ারাউল ওয়ারা আক্বা
নকশায়ে হায়দার আক্বা, ইলাহী হাবীব আক্বা
উদিত ওই মহা রবি, চিরন্তন চিরজীবী
আলে রসূলী আক্বা, মামদূহজীর প্রতিচ্ছবি।
মালিকায়ে ঊলাজীর আহাল
ছূরতে/সীরতে কামালে কামাল
মাদানী সাজে নববী আক্বা
আহলু বাইতিন নাবী।
জজবায়ে নাজ আসমানী আওয়াজ
নূরী গড়নে সুন্নতী সাজ
ত্বাহির ত্বইয়িব আক্বা
সুবাসিত গুলে আরাবী।
বিলাদতী ঈদের আয়োজনে
রওনক ঝরে ভুবনে
বেমেছাল শরীফ আক্বা
গোলাম তরে মায়াবী।
রাঙান মোদের আপন আবীরে
দয়ারহাত রাখেন শিরে
শায়েখী শানে শানদার আক্বা
জয় করেন পৃথিবী।
দয়ায় দানেন আদবী চিত্ত
শায়েখী তরে র বাকি অংশ পড়ুন...
ইলাহী উনার গড়া পুষ্প বাগিচার বিকাশ
ছড়িয়ে ওই সুবাস প্রথমা ডালে প্রকাশ
শাফিউল উমাম হন, রাসূলী নির্যাস ॥
শাহদামাদ! শাহদামাদ!! শাহদামাদ!!!
মামদূহয়ী হুসনেদাদ শাহদামাদজীর বদন
নিসবতে বাধা রহেন অটুট সর্বক্ষণ,
প্রত্যয়ী আপনার ব্যক্তিত্ব করে আকর্ষণ
হায়দারী লহু পাক জাতে হয় বর্ষণ
‘বাবুল ইলম’ হয়েই হলেন প্রকাশ ॥
শাহদামাদ! শাহদামাদ!! শাহদামাদ!!!
তীক্ষè সমঝ সর্বদা সূক্ষ্ম রয় মনন
পাক আহালী রঙেই রাঙানো গড়ন,
দীদারী মোহনায় ডুবান দেহ-মন
ক্বিবলা কা’বায় মিশ্রিত থাকেন অনুক্ষণ
ছড়িয়ে সুবাস হন আহালে প্রকাশ ॥
শাহদামাদ! শাহদামাদ!! শাহদামাদ!!!
লক্ষ্ বাকি অংশ পড়ুন...
ঈদী বেলায় যবে সবার
হাস্যোজ্জ্বল বদন
হঠাৎ করে ভেসে আসছে
এ কোন মায়াবী ক্রন্দন!
কোন ব্যক্তি তিনি,
যিনি এমন অশ্রু ফেলছেন!
তিনি কি কোন অসহায় লোক,
নাকি অভাবে রয়েছেন?
সম্মুখে গিয়ে দেখা গেল,
তিনিতো সাধারণ লোক নন;
নন কোন অভাবী,
স্বয়ং ফারূকে আ’যম তিনি
খোদ রসূলী ছাহাবী।
ক্রন্দনের কারণ শুধাতেই
ভেঙ্গে পড়লেন আরও গভীর অশ্রুপাতে
জওয়াবে কহিলেন,“মক্ববুল হতে পেরেছি কিনা-
সন্দেহ রয় তাতে”।
খুশি তো কেবল তারই জন্যে
যিনি পেয়েছেন রাজী
রব রসূলী আব্দিয়াতে
হতে পেরেছেন নাজী।
যদি কেউ নিশ্চিত হয়ে থাকে
মক্ববুলিয়াতের ব্যাপারে
খোদ ঈদ তাকে স্বাগত জ বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তম স্বভাব হলো বিনয়
নেইতো অজানা
বিনয়ের সাথে করবো মোরা
রব তা’আলার প্রার্থনা।
বিনয়ী হয় যে জন
দেয় সবাই সম্মান
লোকসমাজে মর্যাদা পায়
বহুত আছে প্রমাণ।
মহান আল্লাহ পাক হবেন খুশি
বিনয়ী হও যদি
উচ্চ মাক্বামে পৌঁছবে তুমি
এতেই কামিয়াবী।
-জান্নাতুল ফিরদাউস সুমাইয়া।
বাকি অংশ পড়ুন...
যখন নারীজাতি কুফরীতে বিভোর,
দ্বীনি শিখা জ্বেলে তা করেন চুর।
আমাদের শরীয়াহ মোতাবেক জীবন,
এ আপনারই মুবারক অবদান ॥
এ জাহানের সব নারীকুল,
মুবারক দীদার পেতে সদা ব্যাকুল।
মুবারক ফায়েযে দীদারী শান,
আপনি করেন প্রকাশন ॥
আমল আখলাকে রিয়া ভরপুর,
গইরুল্লাহকে আপনি করেন দূর।
ইলাহী উনার খইরে আজরান,
রসূলী ইশকে গরক্ব দায়িমান ॥
যদি করি পাহাড় সম ভুল,
আপনার ক্ষমা সাগর অতুল।
আপনার মুবারক ইহসান,
মোদের তরে শ্রেষ্ঠ নাজরান ॥
সালিকী দিলে সদা আকুল,
আপনার রাজিতে যেন রই মশগুল।
সন্তুষ্টি পথ প্রদর্শন,
আপনি করেন দান ॥
যখন নারী গড়েছে লাঞ্ছনার পাহাড়,
দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
দুর্বল মোরা শক্তি দানুন,
ইয়া সাইয়্যিদায়ে মুসলিমাহ!
রূহানী কুওওয়াত হলে অর্জন,
জিসমানী কুওওয়াতের নাহি প্রয়োজন ॥
গুনাহগার মোরা ক্ষমা করুন,
ইয়া হাবীবাতুল্লাহ!
গাফফারী শানে হয়ে আলীশান,
ক্ষমাতে রহম করেন বর্ষণ ॥
আদবহীনকে আদব দানুন,
ইয়া হাবীবাতু রসূলিল্লাহ!
আদাবিয়াতের চাই সর্বোচ্চ সোপান,
তাসাউফ যেন হয় অর্জন ॥
বখিলী খাছলত দূর করে দিন,
ইয়া সাখিয়্যায়ে আযীমা!
সাখাওয়াতী করতে চাহি গ্রহণ,
মাহবুবিয়াতের তরে এই আয়োজন ॥
নফসানিয়াত মিটিয়ে দিন,
ইয়া নূরে মাদীনা!
লিল্লাহিয়াতের আলো জ্বালান,
গাইরুল্লাহকে করতে বর্জন ॥
হৃদ কালিমা মুছে দিন,
বাকি অংশ পড়ুন...
যখন নারীজাতি কুফরীতে বিভোর,
দ্বীনি শিখা জ্বেলে তা করেন চুর।
আমাদের শরীয়াহ মোতাবেক জীবন,
এ আপনারই মুবারক অবদান ॥
এ জাহানের সব নারীকুল,
মুবারক দীদার পেতে সদা ব্যাকুল।
মুবারক ফায়েযে দীদারী শান,
আপনি করেন প্রকাশন ॥
আমল আখলাকে রিয়া ভরপুর,
গাইরুল্লাহকে আপনি করেন দূর।
ইলাহা উনার খইরে আজরান,
রসূলী ইশকে গরক্ব দায়িমান ॥
যদি করি পাহাড় সম ভুল,
আপনার ক্ষমা সাগর অতুল।
আপনার মুবারক ইহসান,
মোদের তরে শ্রেষ্ঠ নাজরান ॥
সালিকী দিলে সদা আকুল,
আপনার রাজিতে যেন রই মশগুল।
সন্তুষ্টি পথ প্রদর্শন,
আপনি করেন দান ॥
যখন নারী গড়েছে লাঞ্ছনার পাহাড়,
বাকি অংশ পড়ুন...
দুর্বল মোরা শক্তি দানুন,
ইয়া সাইয়্যিদায়ে মুসলিমাহ!
রূহানী কুওওয়াত হলে অর্জন,
জিসমানী কুওওয়াতের নাহি প্রয়োজন ॥
গুনাহগার মোরা ক্ষমা করুন,
ইয়া হাবীবাতুল্লাহ!
গাফফারী শানে হয়ে আলীশান,
ক্ষমাতে রহম করেন বর্ষণ ॥
আদবহীনকে আদব দানুন,
ইয়া হাবীবাতু রসূলিল্লাহ!
আদাবিয়াতের চাই সর্বোচ্চ সোপান,
তাসাউফ যেন হয় অর্জন ॥
বখিলী খাছলত দূর করে দিন,
ইয়া সাখিয়্যায়ে আযীমা!
সাখাওয়াতী করতে চাহি গ্রহণ,
মাহবুবিয়াতের তরে এই আয়োজন ॥
নফসানিয়াত মিটিয়ে দিন,
ইয়া নূরে মাদীনা!
লিল্লাহিয়াতের আলো জ্বালান,
গাইরুল্লাহকে করতে বর্জন ॥
হৃদ কালিমা মুছে দিন,
ই বাকি অংশ পড়ুন...
মুজাদ্দিদ আ’যম শাহ সুলত্বান আল্লাহর খলীফা,
রসূলে পাক উনার আওলাদ তিনি মাখলুকাতের শিফা।
তিনি সত্যপথের দীপ্ত নাবিক
নাশ করে দেন তাগুতি অনিক
রওশন দিয়ে করেন আশিক
রাহে ইলাহীর বীর পথিক।
তিনি মন্দা টুটাতে ইসলামে দেন পরিপাটি
ছোহবতে উনার গড়াইয়া দেন আক্বীদা আমল খাঁটি।
ঐ পথ ভোলারা পাইছে পথ
আর হেরে না বক্র নথ
সুস্থ করেন গুনাহর ক্ষত
দেখি সুন্নতী মুহি শরাফত।
ঐ পাক মামদূহ’র কদম পাকেই ইহসানে আবিদিন,
উনার ফায়েজেই ফায়দা পায় ক্বওমে মুসলিমীন।
দস্ত উনার বিরাজমান
হরহামেশা রুহিস্তান
উনার তাবেই কাসিন্দার
ন্যায্য লভে ভাগ্য পার।
জিন্দেগী পা বাকি অংশ পড়ুন...
সুমহান ৯ই সিয়ামে
প্রাণ খুলে বলো সবে উচ্ছ্বাসে-
খোশ আমদেদ! খোশ আমদেদ!! খোশ আমদেদ!!!
আহলান-সাহলান জান্নাতী মেহমান
মুবারক তাকবীর ধ্বনিতে বলি সবে মারহাবা, শাহযাদা আক্বাজান
জোর আওয়াজের সেই মুবারক ধ্বনিতে মুখরিত তামাম জাহান
জান্নাত হতে দেখ যমীন মাঝে আজ
খলীফাতুল উমামের তাশরীফী নাজ।
আপনার মুবারক তাশরীফে খুশি স্বয়ং রসূল ও খোদা
উনাদেরই নিবিড় নিসবতে রহেন, ক্বাবা ক্বওছাইনি আও আদনা
আপনি নাহি রয়েছেন এক নিমিশের তরে জুদা
রয়েছেন মিশে দায়িমী উহাতে, ছোহবতে সদা।
হে খলীফাতুল উমাম শাহযাদা আক্বাজান
গভীর আবেগে আপনার স্নেহের পরশ চাহনে গোলাম, বাকি অংশ পড়ুন...
গরীবে নেওয়াজ গর্বিত তন
শাহযাদা আমিনীন,
তিনি আল্লাহ পাক উনার শাহী আযহার
সাইয়্যিদী আমিরীন।
তিনি বাহরুল ইলিমে উলুল
লাদুন্নীর পয়গামে,
তিনি বদরুল আশিকে রসূল
ইলহামী আঞ্জামে।
শাহী আতমাম খলীফাতুল উমাম
বিশ্বেই খ্যাতিয়ান,
তিনি জিন্দবাদ আবাদুল আবাদ
শুনে হে মুসলমান।
পুরো কায়িনাত ওনার ইশায়াত
নিজামে শাবিস্তান,
দাপটে উনার খিলাফত আবার
রইছে তেজিস্তান।
তিনি শাহযাদা নহেন কো যুদা
হতে কভু রাব্বানা।
তিনি ফাহমিদা কামিয়াব সদা
রসূল উনার রায়হানা।
তিনি সাইয়্যিদ গুলে তামজীদ
জযবাহী দুর্বার,
তিনি তো অহুদ, তিনি তো শহুদ
তরক্কীর মনি হার।
ত বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদা শাহযাদা বলে
জপি যত বার,
নির্ঝরণ, সমীরণ বহে
হৃদয় মাঝার ॥
তিনি দৃপ্ত শপথের
দৃষ্টান্ত মহান,
তিনি অসীম দয়ার
খোদ ইহসান।
তিনি মামদূহ’র রওশনে
গুলে বাহার ॥
সারা কায়িনাত মাঝে হন
শ্রেষ্ঠ যুবা,
তিনি অক্ষয় ক্বিবলার
শ্রেষ্ঠ কাবা।
তিনি বীর যোদ্ধা নব
আলী হায়দার ॥
বিশ্ব মুসলিমের তিনি
মুক্তির দিশা,
যালিমের ভীতি সঞ্চারী
আযীমি বাদশাহ!
খোদায়ী শানে নূরী শান
শাহযাদা আক্বার ॥
-মুহম্মদ সাঈদুজ্জামান শ্যামল।
বাকি অংশ পড়ুন...












